ইন্দোরে মৃত সেনাকর্নীর দেহ পৌছল গ্রামে, শোক স্তব্ধ পরিবার থেকে গ্রাম। মৃত বিএসএফ সেনা কর্মীর জাতীয় পতাকায় ঢাকা কফিনবন্দি দেহ বৃহস্পতিবার পৌঁছলো গ্রামে। বীর জওয়ানের শোকে ডুবলো পরিবার ও গ্রামবাসীরা। শেষ শ্রদ্ধা জানাতে উপস্থিত ছিলেন বিএসএফের একাধিক আধিকারিক থেকে গোটা গ্রাম। মৃত্যু বিএসএফ কর্মী জনার্দন কর্মকার।
বাড়ি মালদা জেলার পুকুরিয়া থানার মহারাজপুর অঞ্চলের গোলাশিবগঞ্জ গ্রামে।ইন্দরে বিএসএফের হেড কনস্টেবল পদে কর্মরত ছিলেন তিনি। বেশ কিছুদিন যাবৎ কিডনি জনিত রোগে ভুগছিলেন জনার্দন কর্মকার। প্রথমে তাকে ইন্দোরের সেনা হাসপাতালে ভর্তি করানো হলেও পরে শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাকে দিল্লি সেনা হাসপাতালে স্থানান্তরিত করানো হয়। গত বুধবার ভোর বেলা তিনি হাসপাতালে মারা যায় বলে খবর।গ্রামের বাড়িতে মৃত্যুর খবর আসতেই কান্নায় ভেঙ্গে পড়ে গোটা পরিবার ও আত্মীয়স্বজনেরা।এদিন রাষ্ট্রীয় মর্যাদা ও গান স্যালুটের মাধ্যমে মৃত সেনা কর্মীকে শেষ শ্রদ্ধা জানানো হয়।
আরও পড়ুন – দীপাবলি ও শ্যামাপূজা নিয়ে রাজারহাট থানা কমিটির প্রশাসনিক বৈঠক
উল্লেখ্য, মৃত বিএসএফ সেনা কর্মীর জাতীয় পতাকায় ঢাকা কফিনবন্দি দেহ বৃহস্পতিবার পৌঁছলো গ্রামে। বীর জওয়ানের শোকে ডুবলো পরিবার ও গ্রামবাসীরা। শেষ শ্রদ্ধা জানাতে উপস্থিত ছিলেন বিএসএফের একাধিক আধিকারিক থেকে গোটা গ্রাম। মৃত্যু বিএসএফ কর্মী জনার্দন কর্মকার। বাড়ি মালদা জেলার পুকুরিয়া থানার মহারাজপুর অঞ্চলের গোলাশিবগঞ্জ গ্রামে।ইন্দরে বিএসএফের হেড কনস্টেবল পদে কর্মরত ছিলেন তিনি।
বেশ কিছুদিন যাবৎ কিডনি জনিত রোগে ভুগছিলেন জনার্দন কর্মকার। প্রথমে তাকে ইন্দোরের সেনা হাসপাতালে ভর্তি করানো হলেও পরে শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাকে দিল্লি সেনা হাসপাতালে স্থানান্তরিত করানো হয়। গত বুধবার ভোর বেলা তিনি হাসপাতালে মারা যায় বলে খবর।গ্রামের বাড়িতে মৃত্যুর খবর আসতেই কান্নায় ভেঙ্গে পড়ে গোটা পরিবার ও আত্মীয়স্বজনেরা।এদিন রাষ্ট্রীয় মর্যাদা ও গান স্যালুটের মাধ্যমে মৃত সেনা কর্মীকে শেষ শ্রদ্ধা জানানো হয়।