কাজের মাসি খুঁজতে এসে অপহৃত উত্তরবঙ্গের বাসিন্দা। পুলিশের তৎপরতায় কুলতলী থেকে উদ্ধার অপহৃত ব্যক্তি । উত্তরবঙ্গের বাসিন্দা রাজীবচৌধুরী কর্মসূত্রে ব্যারাকপুরের একটি বাড়িতে পেইং গেস্ট হিসেবে থাকেন। কাজের তাগিদে কলকাতায়ও আসেন । একা থাকেন তাই কাজের জন্য বেশ কিছুদিন ধরে ঘরের রান্না এবং অন্যান্য কাজের জন্য এক মহিলার খোঁজ করছিলেন রাজীব চৌধুরী ।
সেই সুবাদে অচেনা নম্বর থেকে ফোনে আলাপ হয়ে এক মহিলার সঙ্গে ,তিনি বাড়িতে কাজ করার জন্য রাজি ও হন এবং তারপরেই ঐ মহিলা তার বাড়ির লোকের সঙ্গে কথা বলানোর জন্য রাজিব চৌধুরীকে তার বাড়িতে আসতে বলে। ঐ মহিলার কথা অনুযায়ী গত মঙ্গলবার রাজিব চৌধুরি লক্ষ্মীকান্তপুর লোকাল ট্রেনে চেপে মথুরাপুর স্টেশন নামেন,সেখান থেকে তাকে বাইকে চাপিয়ে একটি বাড়িতে নিয়ে যায় মহিলার লোকজন। অভিযোগ, সেখানেই রাজিব বাবু কে আটকে রেখে তার বাড়ির লোকেদের কাছে ১০ লক্ষ টাকা মুক্তিপণ চাওয়া হয়।
এরপর রাতেই গোপনে পরিবারের লোকজনের সঙ্গে ফোনের মাধ্যমে যোগাযোগ করেন, রাজীব চৌধুরী। তার ফোন পেয়েই পরিবারের লোকজন পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ করেন।ঘটনা তদন্তে নেমে পুলিশ মোবাইলের সূত্র ধরে কুলতলীর ১৩ নম্বর রাধাবল্লবপুর এলাকায় রাজিব বাবুর খোঁজ পান ।
আর ও পড়ুন দেশজুড়ে ব্যাংক প্রতারণা মূল পান্ডা গ্রেপ্তার
এরপর বারুইপুর জেলার পুলিশ সুপারের নির্দেশে কুলতলী থানার ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক অর্ধেন্দু শেখর দে সরকারের নেতৃত্বে পুলিশের একটি দল গিয়ে রাধা বল্লভ পুর এলাকা থেকে ওই ব্যক্তিকে উদ্ধার করেন। ঘটনাস্থল থেকে দুজনকে গ্রেফতার করে পুলিশ ।ধৃতদের নাম জাহাঙ্গীর বৈদ্য ও সাদ্দাম খান । বৃস্পতিবার ধৃতদের বারইপুর আদালতে তোলা হবে। তদন্তের স্বার্থে নিজেদের হেফাজতে চেয়ে আদালতের কাছে আবেদন জানাবে পুলিশ।
তবে ওই মহিলাকে এখনো ধরতে পারেনি পুলিশ।মোবাইলের সূত্র ধরে ওই মহিলার খোঁজ চালাচ্ছে পুলিশ।পুলিশের প্রাথমিক অনুমান এভাবে কাজের মাসি হিসাবে কাজ করার নামে অপহরণ করে মুক্তিপণ দাবি করছে এই চক্র।এই চক্রের সাথে আর কারা জড়িত আছে সে ব্যাপারে তদন্ত শুরু করছে পুলিশ।
কাজের মাসি খুঁজতে এসে অপহৃত উত্তরবঙ্গের বাসিন্দা। পুলিশের তৎপরতায় কুলতলী থেকে উদ্ধার অপহৃত ব্যক্তি । উত্তরবঙ্গের বাসিন্দা রাজীবচৌধুরী কর্মসূত্রে ব্যারাকপুরের একটি বাড়িতে পেইং গেস্ট হিসেবে থাকেন। কাজের তাগিদে কলকাতায়ও আসেন । একা থাকেন তাই কাজের জন্য বেশ কিছুদিন ধরে ঘরের রান্না এবং অন্যান্য কাজের জন্য এক মহিলার খোঁজ করছিলেন রাজীব চৌধুরী ।
সেই সুবাদে অচেনা নম্বর থেকে ফোনে আলাপ হয়ে এক মহিলার সঙ্গে ,তিনি বাড়িতে কাজ করার জন্য রাজি ও হন এবং তারপরেই ঐ মহিলা তার বাড়ির লোকের সঙ্গে কথা বলানোর জন্য রাজিব চৌধুরীকে তার বাড়িতে আসতে বলে। ঐ মহিলার কথা অনুযায়ী গত মঙ্গলবার রাজিব চৌধুরি লক্ষ্মীকান্তপুর লোকাল ট্রেনে চেপে মথুরাপুর স্টেশন নামেন,সেখান থেকে তাকে বাইকে চাপিয়ে একটি বাড়িতে নিয়ে যায় মহিলার লোকজন। অভিযোগ, সেখানেই রাজিব বাবু কে আটকে রেখে তার বাড়ির লোকেদের কাছে ১০ লক্ষ টাকা মুক্তিপণ চাওয়া হয়।