ফের ভারত চীন সীমান্তে চড়ছে উত্তেজনা, সীমান্তে সেনা বাড়াচ্ছে চীন । ফের ভারত চীন সীমান্তে চড়ছে উত্তেজনা। সীমান্তে নির্মাণের পাশাপাশি পূর্ব লাদাখে নতুন করে সেনা বাড়াচ্ছে চিন।এমন দাবি করেছেন ভারতের সেনা প্রধান জেনারেল মনোজ মুকুন্দ নারাভানে।
সম্প্রতি তিনি পূর্ব লাদাখের একাধিক জায়গা পরিদর্শন করেছেন। তারপরেই চিনা ফৌজের অবস্থান নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন সেনা প্রধান জেনারেল নারাভানে। তিনি জানিয়েছেন ভারতীয় সেনা মনিটরিং চালিয়ে যাচ্ছে। লাদাখে আগেই নির্মাণের খবর ছিল ভারতীয় সেনার কাছে। নারাভানে জানিয়েছেন এবার তাঁরা সেনা বাড়াতেও শুরু করেছেন।
আফগানিস্তানের তালিবান সরকার গঠনের পরেই লাদাখে চিনাবাহিনীর সক্রিয়তা বেড়েছে বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল। চিনের সঙ্গে তালিবান শাসিত আফগানিস্তানের সখ্যতার জেরে ভারতে জঙ্গি অনুপ্রবেশ বাড়তে পারে বলে আগেই আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছিল। কাশ্মীর সীমান্ত দিয়ে জঙ্গি অনুপ্রবেশ করাতে না পেরে এবার এলএসিকে টার্গেট করতে পারে জঙ্গিরা। এমনই আশঙ্কা করছে ভারত।
আর ও পড়ুন প্রবল ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ভানুয়াতু দ্বীপপুঞ্জ
সেনা প্রধান নারভানে জানিয়েছেন গত ৬ মাস ধরে লাদাখ সীমান্তের পরিস্থিতি অনেকটাই উন্নত হয়েছিল। ১২ দফায় দুই দেশের মধ্যে সেনা পর্যায়ে আলোচনাও হয়েছে। সেই আলোচনা যথেষ্ট ইতিবাচক হয়েছিল বলে দাবি করেন নারাভানে। এবং একাধিক জায়গায় সেনা সরানোর প্রক্রিয়াও শেষ করেছে দুই দেশ। ১৩ তম বৈঠক রয়েছে সামনে। এই ১৩ তম বৈঠকে দুই দেশের মধ্যে আলোচনা ভাল হবে বলে মনে করা হচ্ছে। সেকারণেই বারবার চিনের সঙ্গে সীমান্ত সমঝোতা পোক্ত করার উপরেই জোর দিয়েছেন তিনি।
উল্লেখ্য,ফের ভারত চীন সীমান্তে চড়ছে উত্তেজনা। সীমান্তে নির্মাণের পাশাপাশি পূর্ব লাদাখে নতুন করে সেনা বাড়াচ্ছে চিন।এমন দাবি করেছেন ভারতের সেনা প্রধান জেনারেল মনোজ মুকুন্দ নারাভানে। সম্প্রতি তিনি পূর্ব লাদাখের একাধিক জায়গা পরিদর্শন করেছেন। তারপরেই চিনা ফৌজের অবস্থান নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন সেনা প্রধান জেনারেল নারাভানে। তিনি জানিয়েছেন ভারতীয় সেনা মনিটরিং চালিয়ে যাচ্ছে। লাদাখে আগেই নির্মাণের খবর ছিল ভারতীয় সেনার কাছে।
নারাভানে জানিয়েছেন এবার তাঁরা সেনা বাড়াতেও শুরু করেছেন। আফগানিস্তানের তালিবান সরকার গঠনের পরেই লাদাখে চিনাবাহিনীর সক্রিয়তা বেড়েছে বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল। চিনের সঙ্গে তালিবান শাসিত আফগানিস্তানের সখ্যতার জেরে ভারতে জঙ্গি অনুপ্রবেশ বাড়তে পারে বলে আগেই আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছিল। কাশ্মীর সীমান্ত দিয়ে জঙ্গি অনুপ্রবেশ করাতে না পেরে এবার এলএসিকে টার্গেট করতে পারে জঙ্গিরা। এমনই আশঙ্কা করছে ভারত।