রোগী মৃত্যু ঘিরে উত্তেজনা ছড়ালো উত্তর দিনাজপুর জেলার ইসলামপুর মহকুমা হাসপাতালে। চেয়ার টেবিল ভাঙচুর চালানোর চেষ্টা করে বলে অভিযোগ মৃতের পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে। এমনকি জরুরি কাগজ পত্র ফেলে দেওয়া হয়। গোটা ঘটনায় হাসপাতালের চিকিৎসকরা আতঙ্কে রয়েছে।
হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে মৃত ওই ব্যক্তির নাম সইফুদ্দিন (৫৫) বাড়ি বিহারের কাশীবাড়ি এলাকায়। অসুস্থ অবস্থায় ওই ব্যক্তিকে ইসলামপুর মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে আসা হয় চিকিৎসার জন্য। কিছুক্ষণ চিকিৎসা চলাকালীন ওই ব্যক্তির মৃত্যু হয় । মৃত্যুর খবর শুনতেই শুরু করে তান্ডব।
আর ও পড়ুন শিলিগুড়িতে তৈরি হতে চলেছে বাইচুং ভুটিয়ার ফুটবল একাডেমি
জরুরী বিভাগের চেয়ার টেবিল ভাঙচুর চালানোর চেষ্টা করে বলে অভিযোগ হাসপাতালের চিকিৎসাকের। এমনকি জরুরি কাগজ পত্র ফেলে দেওয়ার অভিযোগ। এই ঘটনায় ইসলামপুর মহকুমা হাসপাতালে চাঞ্চল্য ছোরিয়ে পরে। গোটা ঘটনায় আতঙ্কে রয়েছে ইসলামপুর মহকুমা হাসপাতালের চিকিৎসাকরা।
ইসলামপুর মহকুমা হাসপাতালে পুলিশ পৌঁছানোর আগেই মৃত ব্যক্তিকে নিয়ে চম্পট দেয় মৃতের পরিবারের সদস্যরা। ইসলামপুর হাসপাতালের তরফ থেকে এই ঘটনায় পুলিশে অভিযোগ করা হবে বলে হাসপাতাল সুপার সুরজ সিনহা জানিয়েছেন। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে ইসলামপুর থানার পুলিশ।
উল্লেখ্য, রোগী মৃত্যু ঘিরে উত্তেজনা ছড়ালো উত্তর দিনাজপুর জেলার ইসলামপুর মহকুমা হাসপাতালে। চেয়ার টেবিল ভাঙচুর চালানোর চেষ্টা করে বলে অভিযোগ মৃতের পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে। এমনকি জরুরি কাগজ পত্র ফেলে দেওয়া হয়। গোটা ঘটনায় হাসপাতালের চিকিৎসকরা আতঙ্কে রয়েছে।
হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে মৃত ওই ব্যক্তির নাম সইফুদ্দিন (৫৫) বাড়ি বিহারের কাশীবাড়ি এলাকায়। অসুস্থ অবস্থায় ওই ব্যক্তিকে ইসলামপুর মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে আসা হয় চিকিৎসার জন্য। কিছুক্ষণ চিকিৎসা চলাকালীন ওই ব্যক্তির মৃত্যু হয় । মৃত্যুর খবর শুনতেই শুরু করে তান্ডব। জরুরী বিভাগের চেয়ার টেবিল ভাঙচুর চালানোর চেষ্টা করে বলে অভিযোগ হাসপাতালের চিকিৎসাকের। এমনকি জরুরি কাগজ পত্র ফেলে দেওয়ার অভিযোগ। এই ঘটনায় ইসলামপুর মহকুমা হাসপাতালে চাঞ্চল্য ছোরিয়ে পরে। গোটা ঘটনায় আতঙ্কে রয়েছে ইসলামপুর মহকুমা হাসপাতালের চিকিৎসাকরা।
ইসলামপুর মহকুমা হাসপাতালে পুলিশ পৌঁছানোর আগেই মৃত ব্যক্তিকে নিয়ে চম্পট দেয় মৃতের পরিবারের সদস্যরা। ইসলামপুর হাসপাতালের তরফ থেকে এই ঘটনায় পুলিশে অভিযোগ করা হবে বলে হাসপাতাল সুপার সুরজ সিনহা জানিয়েছেন। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে ইসলামপুর থানার পুলিশ।
