উদ্বোধনের ৪ বছর পরেও রায়গঞ্জে ধুলোয় ঢাকা পড়ে রয়েছে ভ্রাম্যমান গ্রন্থাগার। উদ্বোধনের ৪ বছর পরেও রায়গঞ্জে ধুলোয় ঢাকা পড়ে রয়েছে ভ্রাম্যমান গ্রন্থাগার।কর্ণজোড়ার মাল্টিপারপাস ভবন চত্বরে তা দেখে অনেকেই ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন।যদিও বা জেলা শাসক বিষয়টিকে খতিয়ে দেখার আশ্বাস দিয়েছেন।
প্রসঙ্গত,জেলা গ্রন্থাগার দপ্তরের উদ্যোগে চালু হওয়া ভ্রাম্যমান গ্রন্থাগার ‘ঘরে বাইরে’। ২০১৮ সালের ২৫শে জুন বর্ডার এরিয়া ডেভেলপমেন্টের অর্থে এই ভ্রাম্যমান গ্রন্থাগার চালু করেন রাজ্যের গ্রন্থাগার মন্ত্রী সিদ্দিকুল্লা চৌধুরী। জেলার প্রত্যন্ত এলাকায় সাধারণ মানুষের মধ্যে বই পড়ার আগ্রহ বৃদ্ধি করতে এমন উদ্যোগ নিয়েছিল জেলা প্রশাসন। কিন্তু সেটি ঢেকে রয়েছে ধুলো, জঞ্জালে।
ডিস্ট্রিক্ট লাইব্রেরি অফিসার দেবব্রতকুমার দাস বলেন, ওই ভ্রাম্যমাম গ্রন্থাগারটি চালু হওয়ার পর থেকে নিয়ম করে ডালখোলা, চাকুলিয়া, চোপড়া সহ প্রতিটি ব্লকের বিভিন্ন প্রান্তে পরিষেবা দিয়ে আসছে। কিন্তু বিগত ১০/১২ দিন ধরে আমরা জেলা বইমেলা নিয়ে ব্যস্ত থাকায় ওই ভ্রাম্যমান গ্রন্থাগারের পরিষেবা বন্ধ রয়েছে।
এবিষয়ে উত্তর দিনাজপুর জেলার জেলাশাসক অরবিন্দ কুমার মিনা বলেন, আমি আপনাদের কাছেই বিষয়টি শুনলাম। খোঁজ নিয়ে দেখছি।
আরও পড়ুন – নেইমারকে নিয়ে ব্রাজিল শিবিরে সুখবর
উল্লেখ্য, উদ্বোধনের ৪ বছর পরেও রায়গঞ্জে ধুলোয় ঢাকা পড়ে রয়েছে ভ্রাম্যমান গ্রন্থাগার।কর্ণজোড়ার মাল্টিপারপাস ভবন চত্বরে তা দেখে অনেকেই ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন।যদিও বা জেলা শাসক বিষয়টিকে খতিয়ে দেখার আশ্বাস দিয়েছেন।
প্রসঙ্গত,জেলা গ্রন্থাগার দপ্তরের উদ্যোগে চালু হওয়া ভ্রাম্যমান গ্রন্থাগার ‘ঘরে বাইরে’। ২০১৮ সালের ২৫শে জুন বর্ডার এরিয়া ডেভেলপমেন্টের অর্থে এই ভ্রাম্যমান গ্রন্থাগার চালু করেন রাজ্যের গ্রন্থাগার মন্ত্রী সিদ্দিকুল্লা চৌধুরী। জেলার প্রত্যন্ত এলাকায় সাধারণ মানুষের মধ্যে বই পড়ার আগ্রহ বৃদ্ধি করতে এমন উদ্যোগ নিয়েছিল জেলা প্রশাসন। কিন্তু সেটি ঢেকে রয়েছে ধুলো, জঞ্জালে।
ডিস্ট্রিক্ট লাইব্রেরি অফিসার দেবব্রতকুমার দাস বলেন, ওই ভ্রাম্যমাম গ্রন্থাগারটি চালু হওয়ার পর থেকে নিয়ম করে ডালখোলা, চাকুলিয়া, চোপড়া সহ প্রতিটি ব্লকের বিভিন্ন প্রান্তে পরিষেবা দিয়ে আসছে। কিন্তু বিগত ১০/১২ দিন ধরে আমরা জেলা বইমেলা নিয়ে ব্যস্ত থাকায় ওই ভ্রাম্যমান গ্রন্থাগারের পরিষেবা বন্ধ রয়েছে।
এবিষয়ে উত্তর দিনাজপুর জেলার জেলাশাসক অরবিন্দ কুমার মিনা বলেন, আমি আপনাদের কাছেই বিষয়টি শুনলাম। খোঁজ নিয়ে দেখছি।