ওমিক্রনের সংক্রমণ কীভাবে বোঝা যাবে?‌ এর উপসর্গ কী?‌

ওমিক্রনের সংক্রমণ কীভাবে বোঝা যাবে?‌ এর উপসর্গ কী?‌

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
ঢেউ

ওমিক্রনের সংক্রমণ কীভাবে বোঝা যাবে?‌ এর উপসর্গ কী?‌ ক্রমেই উদ্বেগ বাড়াচ্ছে করোনার নতুন প্রজাতি ওমিক্রন। দক্ষিণ আফ্রিকায় প্রথম এর হদিশ মিলেছিল। সেখান থেকে ক্রমে অনেক দেশেই পাড়ি দিয়েছে সে। কতটা সংক্রামক নতুন এই প্রজাতি, টিকা এর বিরুদ্ধে কতটা কার্যকর, এসব নিয়ে গবেষণা চলছে এখনও। তবে এই প্রোটিন স্পাইকের ৩০ বার বিয়োজন ঘটেছে।

 

তাই স্বাভাবিকভাবেই উদ্বেগে বিশেষজ্ঞরা। অনেকেই বলছেন, ডেলটা প্রজাতির থেকেও ভয়ঙ্কর হতে পারে এই ওমিক্রন।ওমিক্রনের সংক্রমণ কীভাবে বোঝা যাবে?‌ এর উপসর্গ কী?‌ দক্ষিণ আফ্রিকার চিকিৎসক ডা.‌ অ্যাঞ্জেলিক কোয়েটজির দাবি, এই ভাইরাসের উপসর্গ খুবই মৃদু। এই কোয়েটজিই গোটা দুনিয়াকে করনোরা নতুন এই প্রজাতি সম্পর্কে প্রথম সতর্ক করেছিলেন। তাঁর কথায়, ‘‌নতুন রূপের দ্বারা সংক্রমিত রোগীদের মধ্যে অপরিচিত উপসর্গের দেখা পেয়েছি।’‌

 

আর ও  পড়ুন    তৃণমূলের সভায় হাজির শ্রাবন্তী চ্যাটার্জি, চড়ছে জল্পনা

 

চিকিৎসকরা  জানিয়েছেন, এর লক্ষণ তেমন নেই। অনেক রোগীই এই প্রজাতিতে আক্রান্ত হয়ে বাড়িতে থেকেই সুস্থ হয়েছেন। হাসপাতালে ভর্তি হননি। সেকথা মেনে নিয়েছেন কোয়েটজিও। তবে তিনি জানিয়েছে, গত ১০ দিনে অন্তত ৩০ জন রোগী তাঁকে নতুন উপসর্গের কথা জানিয়েছেন।

 

কী কী হয় রোগীদের?‌ খুব ক্লান্ত লাগে রোগীদের। গলায়, পেশীতে ব্যথা। শুকনো কাশি হচ্ছে অনেকের। তাপমাত্রাও বেড়ে যাচ্ছে শরীরের। ডেল্টার থেকে উপসর্গ অনেকটাই আলাদা। তবে কোয়েটজির আশ্বাস, বেশিরভাগ রোগীকেই হাসপাতালে ভর্তি হতে হয়নি। উপসর্গ খুবই কম ছিল। তাঁরা বাড়িতে চিকিৎসার দ্বারাই সুস্থ হয়েছেন।

 

উল্লেখ্য, ওমিক্রনের সংক্রমণ কীভাবে বোঝা যাবে?‌ এর উপসর্গ কী?‌ ক্রমেই উদ্বেগ বাড়াচ্ছে করোনার নতুন প্রজাতি ওমিক্রন। দক্ষিণ আফ্রিকায় প্রথম এর হদিশ মিলেছিল। সেখান থেকে ক্রমে অনেক দেশেই পাড়ি দিয়েছে সে। কতটা সংক্রামক নতুন এই প্রজাতি, টিকা এর বিরুদ্ধে কতটা কার্যকর, এসব নিয়ে গবেষণা চলছে এখনও। তবে এই প্রোটিন স্পাইকের ৩০ বার বিয়োজন ঘটেছে।তাই স্বাভাবিকভাবেই উদ্বেগে বিশেষজ্ঞরা। অনেকেই বলছেন, ডেলটা প্রজাতির থেকেও ভয়ঙ্কর হতে পারে এই ওমিক্রন।

 

ওমিক্রনের সংক্রমণ কীভাবে বোঝা যাবে?‌ এর উপসর্গ কী?‌ দক্ষিণ আফ্রিকার চিকিৎসক ডা.‌ অ্যাঞ্জেলিক কোয়েটজির দাবি, এই ভাইরাসের উপসর্গ খুবই মৃদু। এই কোয়েটজিই গোটা দুনিয়াকে করনোরা নতুন এই প্রজাতি সম্পর্কে প্রথম সতর্ক করেছিলেন। তাঁর কথায়, ‘‌নতুন রূপের দ্বারা সংক্রমিত রোগীদের মধ্যে অপরিচিত উপসর্গের দেখা পেয়েছি।’‌

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top