উৎসবের মেজাজে ব্যারাকপুর শিল্পাঞ্চলে “ছট” বন্দনা। ছট পুজো উপলক্ষে ব্যারাকপুর শিল্পাঞ্চলের গঙ্গার ঘাটগুলোতে পুন্যার্থীদের ঢল। কাঁকিনাড়া, জগদ্দল, ইছাপুর,ব্যারাকপুর,টিটাগড়,খড়দহ, পানিহাটি সহ বিভিন্ন জায়গায় গঙ্গার ঘাটগুলোতে তিলধারনের জায়গা ছিল না। ঘাটে ঘাটে নিষ্ঠাভরে চলেছে ছট অর্থাৎ সুর্য পুজোর আরাধনা। এদিন এই পুজোকে কেন্দ্র করে মহিলা ও কচিকাঁচাদের উপস্থিতি ও উন্মাদনা ছিল চোখে পড়ার মতো।
পশ্চিম বঙ্গের বিভিন্ন এলাকায় যেখানে বিহারী বংশোদ্ভূতদের বাস,সেখানেই ধুমধাম করে পালিত হয় এই উৎসব। বর্তমানে ছটপুজো এক সার্বজনীন রুপ পেয়েছে। উৎসব প্রিয় বাঙালিরাও সক্রিয় ভাবে এই পুজোয় অংশগ্রহণ করে থাকেন। কার্ত্তিক মাসের শুক্লা তিথিতে এই ব্রত উৎযাপিত হবার কারনে এর নাম “ছট” রাখা হয়েছে। এই পুজোতে মুর্তি উপাসনার কোন স্থান নেই। এতে ডুবিত এবং উদিত সুর্যের পুজো করা হয়। এদিন ছটপুজো উপলক্ষে ব্যারাকপুর পুলিশ কমিশনারেট স্থলে ও জলে কঠোর নিরাপত্তার ব্যাবস্থা ছিল চোখে পড়ার মতো ।
আরও পড়ুন – পদ্মা পারের হাওয়ায় উত্তাল গঙ্গা পারের কলকাতা
উল্লেখ্য, ছট পুজো উপলক্ষে ব্যারাকপুর শিল্পাঞ্চলের গঙ্গার ঘাটগুলোতে পুন্যার্থীদের ঢল। কাঁকিনাড়া, জগদ্দল, ইছাপুর,ব্যারাকপুর,টিটাগড়,খড়দহ, পানিহাটি সহ বিভিন্ন জায়গায় গঙ্গার ঘাটগুলোতে তিলধারনের জায়গা ছিল না। ঘাটে ঘাটে নিষ্ঠাভরে চলেছে ছট অর্থাৎ সুর্য পুজোর আরাধনা। এদিন এই পুজোকে কেন্দ্র করে মহিলা ও কচিকাঁচাদের উপস্থিতি ও উন্মাদনা ছিল চোখে পড়ার মতো। পশ্চিম বঙ্গের বিভিন্ন এলাকায় যেখানে বিহারী বংশোদ্ভূতদের বাস,সেখানেই ধুমধাম করে পালিত হয় এই উৎসব।
বর্তমানে ছটপুজো এক সার্বজনীন রুপ পেয়েছে। উৎসব প্রিয় বাঙালিরাও সক্রিয় ভাবে এই পুজোয় অংশগ্রহণ করে থাকেন। কার্ত্তিক মাসের শুক্লা তিথিতে এই ব্রত উৎযাপিত হবার কারনে এর নাম “ছট” রাখা হয়েছে। এই পুজোতে মুর্তি উপাসনার কোন স্থান নেই। এতে ডুবিত এবং উদিত সুর্যের পুজো করা হয়। এদিন ছটপুজো উপলক্ষে ব্যারাকপুর পুলিশ কমিশনারেট স্থলে ও জলে কঠোর নিরাপত্তার ব্যাবস্থা ছিল চোখে পড়ার মতো ।