দোল উৎসবের পরই মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নিতে পারেন যোগী আদিত্যনাথ। উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে এই প্রথমবার কেউ টানা পাঁচ বছর সরকার চালানোর পর ফের নির্বাচিত হলেন। একই সঙ্গে প্রথমবার বিধানসভা নির্বাচনে দলের পাশাপাশি নিরঙ্কুশ ভাবে জয়লাভ করেছেন যোগী আদিত্যনাথ।
আর তাই এবার যোগী আদিত্যনাথের ওপর বেশি ভর্শস্থ বিজেপি নেতৃত্বরা। খুব সম্ভবত দোল উৎসবের পরই দিল্লি আসতে চলেছেন যোগী আদিত্যনাথ। এবং তারপরেই পরেই শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান হবে যোগী আদিত্যনাথের। দিল্লিতে এসে প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদি, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ থেকে শুরু করে দলের সর্বভারতীয় সভাপতি জেপিন আড্ডার সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন যোগী আদিত্যনাথ।
সেখানেই আগামী দিনে দল ও সরকারের উত্তরপ্রদেশ স্ট্র্যাটেজি নিয়ে আলোচনা হবে বলে জানা যাচ্ছে। সূত্রের খবর, এবারের মন্ত্রিসভা গঠনে যোগী আদিত্যনাথকে আরও বেশি স্বাধীনতা দেওয়ার পাশাপাশি কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব লখনউয়ের সন্ন্যাসী রাজার গুরুত্ব বাড়তে চলেছে। সরকার গঠনে যোগী আদিত্যনাথ এর ওপরে ভরসা বাড়ানোর পাশাপাশি যোগী আদিত্যনাথকে সামনে রেখে এগিয়ে চলার পরিকল্পনা রয়েছে বিজেপির।
আর ও পড়ুন মমতার জনপ্রিয়তা কি ছাপিয়ে যাবেন কেজরিওয়াল? উঠছে প্রশ্ন
শুধু তাই নয়, যোগী আদিত্যনাথ দ্বিতীয় বার ক্ষমতায় আসার পাশাপাশি উত্তরপ্রদেশে বিজেপি ক্ষমতা ধরে রাখায় নরেন্দ্র মোদি যোগী আদিত্যনাথ-এর তুলনা শুরু হয়েছে। বিজেপির দুই হিন্দুত্ববাদী নেতাকে সামনে রেখে ২০২৪ লোকসভা নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী নিয়ে জল্পনা শুরু হয়েছে।
উল্লেখ্য, দোল উৎসবের পরই মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নিতে পারেন যোগী আদিত্যনাথ। উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে এই প্রথমবার কেউ টানা পাঁচ বছর সরকার চালানোর পর ফের নির্বাচিত হলেন। একই সঙ্গে প্রথমবার বিধানসভা নির্বাচনে দলের পাশাপাশি নিরঙ্কুশ ভাবে জয়লাভ করেছেন যোগী আদিত্যনাথ।
আর তাই এবার যোগী আদিত্যনাথের ওপর বেশি ভর্শস্থ বিজেপি নেতৃত্বরা। খুব সম্ভবত দোল উৎসবের পরই দিল্লি আসতে চলেছেন যোগী আদিত্যনাথ। এবং তারপরেই পরেই শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান হবে যোগী আদিত্যনাথের। দিল্লিতে এসে প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদি, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ থেকে শুরু করে দলের সর্বভারতীয় সভাপতি জেপিন আড্ডার সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন যোগী আদিত্যনাথ।
সেখানেই আগামী দিনে দল ও সরকারের উত্তরপ্রদেশ স্ট্র্যাটেজি নিয়ে আলোচনা হবে বলে জানা যাচ্ছে। সূত্রের খবর, এবারের মন্ত্রিসভা গঠনে যোগী আদিত্যনাথকে আরও বেশি স্বাধীনতা দেওয়ার পাশাপাশি কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব লখনউয়ের সন্ন্যাসী রাজার গুরুত্ব বাড়তে চলেছে। সরকার গঠনে যোগী আদিত্যনাথ এর ওপরে ভরসা বাড়ানোর পাশাপাশি যোগী আদিত্যনাথকে সামনে রেখে এগিয়ে চলার পরিকল্পনা রয়েছে বিজেপির।