কলকাতায় অগ্নিকান্ড, মৃত্যু এক বাংলাদেশী (Bangladeshi) বৃদ্ধার। শনিবার সকালে মধ্য কলকাতায় ভয়াবহ অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটলো। এদিন সকালে আগুন লাগে কলকাতার ফ্রি স্কুল স্ট্রিটের একটি গেস্ট হাউসে। ধোঁয়ায় শ্বাসরুদ্ধ হয়ে মৃত্যু হয় বাংলাদেশি এক নাগরিকের। অসুস্থ হয়ে পড়েছেন আরও দুজন বাংলাদেশি নাগরিক। স্থানীয় সুত্রে জানা যায়, চিকিতসার জন্য কলকাতায় আসেন ওই বাংলাদেশি নাগরিক।
মধ্য কলকাতার ফ্রি স্কুল স্ট্রিটের ওই গেস্ট হাউসে আগুন লাগার ফলে ধোঁয়ায় দমবন্ধ হয়ে মৃত্যু হয়েছে তার। আগুন লাগার খবর পেয়ে দমকলের তিনটি ইঞ্জিন পৌছায় ঘটনাস্থলে। বহু চেষ্টার পরে নিয়ন্ত্রনে এসেছে আগুন। গেস্ট হাউসটি সিল করে দিয়েছে স্থানীয় পুলিস।
পুলিশ সুত্রে খবর, কলকাতার বাইপাস লাগোয়া হাসপাতালে চিকিতসা করাতে আসেন বহু বাংলাদেশি নাগরিক। তারা সাধারণত কলকাতার মির্জা গালিব স্ট্রিটের গেস্ট হাউস অথবা হোটেলগুলিতেই সাধারণত থাকেন। লকডাউনের পরেই আবার বাংলাদেশি নাগরিকদের ভারতে আসার প্রবণতা বেড়েছে। এরই মাঝে ঘটে গেল এই মর্মান্তিক ঘটনা। জানা গিয়েছে, অগ্নিকান্ডের ঘটনায় মৃত বাংলাদেশী বৃদ্ধার নাম শামিমাতুল আফরোজ। বাংলাদেশের চাপাই নবাবগঞ্জের বাসিন্দা ছিলেন তিনি। দেহ উদ্ধারের পর দেখা যায় তার দেহে পুড়ে যাওয়ার ক্ষত না থাকলেও মূলত দম বন্ধ হয়েই মৃত্যু হয়েছে তার এমনটাই প্রাথমিকভাবে জানিয়েছে পুলিস।
আর ও পড়ুন হানিমুনে গিয়ে হিমাচল প্রদেশে রহস্যজনক মৃত্যু নববধূর
এছাড়া বাংলাদেশী নাগরিক যারা ঘটনায় অসুস্থ হয়য়ে পড়েছেন তারাও মূলত দম বন্ধ হয়েই অসুস্থ হয়েছেন বলে জানা গেছে। এদিন সকালেই কলকাতার ডিসি সেন্ট্রাল রূপেশ কুমার পৌঁছে যান ঘটনাস্থলে। তার নেতৃত্বেই তিন জন অসুস্থ সহ মোট ১২জনকে উদ্ধার করে পুলিস। এদের মধ্যে তিনজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাদেরকে কলকাতার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
দমকল সূত্রে জানা গেছে যে ওই গেস্ট হাউসের দুইতলার ঘরগুলিতে ধোঁয়া ছড়িয়ে পরে কিন্তু আগুন লেগেছিল একতলার রিসেপশনে। এই আগুন কোনওভাবে বৈদ্যুতিন তারের মধ্য দিয়ে দুইতলার সম্পূর্ণ দরজা বন্ধ ঘরগুলিতে পৌছায়। এরমধ্যে কোনও কোনও ঘরে এসি চলছিল বলেও জানা গেছে। এরফলেই ঘরগুলিতে ধোঁয়া ঢুকে যাওয়ায় বেরনোর পথ খুঁজে পাননি অনেকে।
উল্লেখ্য, কলকাতায় অগ্নিকান্ড, মৃত্যু হলো এক বাংলাদেশী বৃদ্ধার। শনিবার সকালে মধ্য কলকাতায় ভয়াবহ অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটলো। এদিন সকালে আগুন লাগে কলকাতার ফ্রি স্কুল স্ট্রিটের একটি গেস্ট হাউসে। ধোঁয়ায় শ্বাসরুদ্ধ হয়ে মৃত্যু হয় বাংলাদেশি এক নাগরিকের। অসুস্থ হয়ে পড়েছেন আরও দুজন বাংলাদেশি নাগরিক। স্থানীয় সুত্রে জানা যায়, চিকিতসার জন্য কলকাতায় আসেন ওই বাংলাদেশি নাগরিক।
মধ্য কলকাতার ফ্রি স্কুল স্ট্রিটের ওই গেস্ট হাউসে আগুন লাগার ফলে ধোঁয়ায় দমবন্ধ হয়ে মৃত্যু হয়েছে তার। আগুন লাগার খবর পেয়ে দমকলের তিনটি ইঞ্জিন পৌছায় ঘটনাস্থলে। বহু চেষ্টার পরে নিয়ন্ত্রনে এসেছে আগুন। গেস্ট হাউসটি সিল করে দিয়েছে স্থানীয় পুলিস।
পুলিশ সুত্রে খবর, কলকাতার বাইপাস লাগোয়া হাসপাতালে চিকিতসা করাতে আসেন বহু বাংলাদেশি নাগরিক। তারা সাধারণত কলকাতার মির্জা গালিব স্ট্রিটের গেস্ট হাউস অথবা হোটেলগুলিতেই সাধারণত থাকেন। লকডাউনের পরেই আবার বাংলাদেশি নাগরিকদের ভারতে আসার প্রবণতা বেড়েছে। এরই মাঝে ঘটে গেল এই মর্মান্তিক ঘটনা। জানা গিয়েছে, অগ্নিকান্ডের ঘটনায় মৃত বাংলাদেশী বৃদ্ধার নাম শামিমাতুল আফরোজ। বাংলাদেশের চাপাই নবাবগঞ্জের বাসিন্দা ছিলেন তিনি। দেহ উদ্ধারের পর দেখা যায় তার দেহে পুড়ে যাওয়ার ক্ষত না থাকলেও মূলত দম বন্ধ হয়েই মৃত্যু হয়েছে তার এমনটাই প্রাথমিকভাবে জানিয়েছে পুলিস।