সুখবর, রাজ্যে ভবঘুরেদের জন্য এখানে তৈরি হচ্ছে সুখ নীড় আবাসন। রাজ্যে যারা ভবঘুরে, রাস্তায় এবং যে কোন জায়গায় ঘুরে বেড়ায় ,কখনো খাবার জোটে কখনো জোটে না। সেই ধরনের অসহায় বৃদ্ধ-বৃদ্ধা দের কথা ভেবে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনুপ্রেরণায় বিভিন্ন পৌরসভায় তৈরি হয়েছে ভবঘুরেদের জন্য আশ্রয় স্থল।
জানা গিয়েছে, তাদের জন্য তৈরি আবাসনে ভবঘুরেরা থাকেন এবং তাদের জন্য দু’বেলা খাবারের ব্যবস্থা করা হয়েছে রাজ্য সরকারের তরফ থেকে। মঙ্গলবার নদীয়া জেলার কৃষ্ণনগর পৌরসভার প্রাক্তন চেয়ারম্যান অসীম সাহা জানিয়েছেন যে পৌরসভার উদ্যোগে তৈরি হয়েছে ভবঘুরেদের জন্য সুখ নীড়।
আর ও পড়ুন তালিবানদের উত্থানে কেন আশঙ্কার মেঘ দেখছে ভারত ?
এই সুখ নীড় আবাসনে থাকেন মহিলা সমেত বৃদ্ধরা। দোতালায় থাকেন মহিলারা এবং তিন তলায় থাকেন অসহায় পুরুষ রা। আরও জানা গিয়েছে যে চারতলা বিল্ডিংটি তৈরি করতে খরচ হয়েছে প্রায় কুড়ি লক্ষ টাকা। অসীম সাহা আরো জানিয়েছেন যে এদের জন্য দুই বেলা খাবারের ব্যবস্থা করা হয়েছে। কখনো ডিমভাত, কখনো মাছ-ভাত এবং মাংসের ব্যবস্থাও করা হয় ভাতের সাথে।
ভবঘুরেরা অনেকটাই আশার আলো দেখছেন এখানে থাকতে পেরে। এদের জন্য বিনোদনের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে বিল্ডিংয়ে। টিভি দেখে সময় কাটান। এককথায় মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সমাজের এই ধরনের অসহায় এবং বাড়িছাড়া হয়ে যারা রাস্তাঘাটে জীবনযাপন করছেন সেই সমস্ত মানুষের জন্য এই ধরনের উদ্যোগ আমাদের সকলের কাছে মানবিকতার পরিচয় দিয়েছে।
যারা রয়েছেন তাদের সংখ্যাটি ৪৫ জন। এদের মধ্যে মহিলার সংখ্যা কুড়ি জন।সকলেই নিশ্চিন্তে হাসিমুখে থাকছেন এই সুখনীড় আশ্রয়স্থলে। খুশি সকলেই।
উল্লেখ্য, এই সুখ নীড় আবাসনে থাকেন মহিলা সমেত বৃদ্ধরা। দোতালায় থাকেন মহিলারা এবং তিন তলায় থাকেন অসহায় পুরুষ রা। আরও জানা গিয়েছে যে চারতলা বিল্ডিংটি তৈরি করতে খরচ হয়েছে প্রায় কুড়ি লক্ষ টাকা। অসীম সাহা আরো জানিয়েছেন যে এদের জন্য দুই বেলা খাবারের ব্যবস্থা করা হয়েছে। কখনো ডিমভাত, কখনো মাছ-ভাত এবং মাংসের ব্যবস্থাও করা হয় ভাতের সাথে।
ভবঘুরেরা অনেকটাই আশার আলো দেখছেন এখানে থাকতে পেরে। এদের জন্য বিনোদনের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে বিল্ডিংয়ে। টিভি দেখে সময় কাটান। এককথায় মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সমাজের এই ধরনের অসহায় এবং বাড়িছাড়া হয়ে যারা রাস্তাঘাটে জীবনযাপন করছেন সেই সমস্ত মানুষের জন্য এই ধরনের উদ্যোগ আমাদের সকলের কাছে মানবিকতার পরিচয় দিয়েছে।
এখানে