বেআইনি ভাবে কচ্ছপ বিক্রির অভিযোগে গ্রেপ্তার বিক্রেতা। বন দপ্তর কর্তৃক উদ্ধার হল পাঁচটি বড় মাপের কচ্ছপ এবং ১৪ টি ছোট কচ্ছপ। সূত্রের খবর,
গোপন সূত্রে খবর পেয়ে ক্রেতা সেজে এক কচ্ছপ বিক্রেতাকে বনদপ্তর গ্রেপ্তার করে ও তার থেকেই এগুলি উদ্ধার হয়। বনদপ্তর সূত্রে জানা গেছে এর আগেও ওই ব্যক্তির ওপর ছিল বেআইনি ভাবে কচ্ছপ বিক্রির অভিযোগ। আর তাই গ্রেপ্তারও করা হয়েছিল তাকে।
উদ্ধার হওয়া কচ্ছপ এবং ধৃত ব্যক্তিকে জেলা বনদপ্তরে নিয়ে যাওয়া হয়। সূত্রের খবরে জানা গেছে,ডিএফও সিদ্ধার্থ বিজানান,গোপন সূত্র মারফত খবর পান গাজোলের নয়া পাড়া এলাকায় বিপুল বিশ্বাস নামে এক ব্যক্তি কচ্ছপের মাংস বিক্রি করছেন। আর খবরটি পাওয়ার পর পরই বনদপ্তর প্ল্যান বানায়। তারা প্রথমে নিশ্চিত করে যে ওই ব্যক্তির কাছে কচ্ছপ আছে। তারপরই তারা ক্রেতা সেজে ওই বাড়িতে যান।
বনদপ্তরের রেঞ্জ অফিসার সুদর্শন সরকার সহ বনকর্মীরা এই অপারেশনে ছিলেন। তাদের বুদ্ধিতেই হাতেনাতে ধরা পড়েন বিপুল বিশ্বাসকে।তার সাথে থাকা অপর একজন সুযোগ বুঝে পালিয়ে যায়। তারপর বিপুল বাবুর থেকে উদ্ধার করা হয় পাঁচটি বড় (১২ থেকে ১৫ কেজি ওজনের) কচ্ছপ এবং ১৪ টি ছোট (১ থেকে ২ কেজি ওজনের) কচ্ছপ। বিষয়টি নিয়ে স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে,বিপুল বিশ্বাস দীর্ঘদিন ধরেই বেআইনি ভাবে কচ্ছপের মাংস বিক্রি করছেন। মূলত উত্তর প্রদেশ থেকে এই কচ্ছপগুলি তার কাছে আসে। এগুলি হচ্ছে গ্যঞ্জেটিক সফট শেল টার্টল প্রজাতির কচ্ছপ বলেও জানা গেছে।
আরও পড়ুন – সঙ্গমের সময় মহিলাদের কোন দিকে খেয়াল রাখেন পুরুষরা?
উল্লেখ্য, বন দপ্তর কর্তৃক উদ্ধার হল পাঁচটি বড় মাপের কচ্ছপ এবং ১৪ টি ছোট কচ্ছপ। সূত্রের খবর,
গোপন সূত্রে খবর পেয়ে ক্রেতা সেজে এক কচ্ছপ বিক্রেতাকে বনদপ্তর গ্রেপ্তার করে ও তার থেকেই এগুলি উদ্ধার হয়।বনদপ্তর সূত্রে জানা গেছে এর আগেও ওই ব্যক্তির ওপর ছিল বেআইনি ভাবে কচ্ছপ বিক্রির অভিযোগ।আর তাই গ্রেপ্তারও করা হয়েছিল তাকে।