সংসদে বিরোধীদের কণ্ঠরোধ করা হচ্ছে, অভিযোগ রাহুল গান্ধীর । এই অভিযোগ তুললেন কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধী। রাজ্যসভায় হইচইয়ের অভিযোগে ১২ জন সাংসদকে সাসপেন্ড করা হয়েছে। তার প্রতিবাদেই এদিন সংসদে মিছিল করেন বিরোধীরা। নেতৃত্বে ছিলেন রাহুল। সেই ফাঁকেই মোদি সরকারকে ভর্ৎসনা করলেন তিনি।
এদিন রাহুল বললেন, ‘সাংসদদের সাসপেনশন আসলে দেশবাসীর কণ্ঠরোধ করার প্রতীক। তাঁদের কণ্ঠরোধ করা হয়েছে। তাঁরা কিছুই ভুল করেননি। সংসদে আমরা কোনও গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করতে পারি না।’ এখানেই থামেননি রাহুল।
তাঁর কথায়, প্রধানমন্ত্রী এবং রাজ্যসভার চেয়ারম্যান আসলে সেই ক্ষমতার রূপায়ণকারী, যে ক্ষমতা কৃষকের আয় কেড়ে নেয়। এর পর তিনি তুলে আনলেন লখিমপুর খেরি কাণ্ডের প্রসঙ্গও। বললেন, ‘এক মন্ত্রী কৃষকদের খুন করেছেন। প্রধানমন্ত্রী সব জানেন। সত্যি হল, ২–৩ জন পুঁজিবাদী কৃষকদের–বিরোধী। প্রধানমন্ত্রী বা রাজ্যসভার চেয়ারম্যান দ্বারা এই সংসদরা সাসপেন্ড হননি, বরং তাঁরা সেই ক্ষমতা দ্বারা সাসপেন্ড হয়েছেন, যা কৃষকদের আয় কাড়তে চায়।
এদিন রাজ্যসভার অধিবেশন চলাকালীন ওয়েলে নেমে বিক্ষোভ দেখান বিরোধী সাংসদরা। দাবি তোলেন, ১২ জন সাংসদের সাসপেশন তুলে নিতে হবে। যদিও সে সময় তৃণমূল সাংসদ সুখেন্দু শেখর রায় অধিবেশনে যোগ দিয়েছিলেন। বাদল অধিবেশনের সময় বিক্ষোভ দেখানোর জন্য ১২ জন বিরোধী সাংসদকে সাসপেন্ড করা হয়। ২৯ নভেম্বর সেই ঘোষণা করে মোদি সরকার। গোটা শীতকালীন অধিবেশনের জন্যই তাঁদের সাসপেন্ড করা হয়েছে। বিরোধীদের অভিযোগ, এই সাসপেনশন ‘অগণতান্ত্রিক’।
আর ও পড়ুন গোয়া থেকে গেরুয়া শিবিরের কড়া বিরোধিতায় সরব হলেন মমতা
উল্লেখ্য, সংসদে বিরোধীদের কণ্ঠরোধ করা হচ্ছে, অভিযোগ রাহুল গান্ধীর । এই অভিযোগ তুললেন কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধী। রাজ্যসভায় হইচইয়ের অভিযোগে ১২ জন সাংসদকে সাসপেন্ড করা হয়েছে। তার প্রতিবাদেই এদিন সংসদে মিছিল করেন বিরোধীরা। নেতৃত্বে ছিলেন রাহুল। সেই ফাঁকেই মোদি সরকারকে ভর্ৎসনা করলেন তিনি। এদিন রাহুল বললেন, ‘সাংসদদের সাসপেনশন আসলে দেশবাসীর কণ্ঠরোধ করার প্রতীক। তাঁদের কণ্ঠরোধ করা হয়েছে। তাঁরা কিছুই ভুল করেননি।
সংসদে আমরা কোনও গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করতে পারি না।’ এখানেই থামেননি রাহুল। তাঁর কথায়, প্রধানমন্ত্রী এবং রাজ্যসভার চেয়ারম্যান আসলে সেই ক্ষমতার রূপায়ণকারী, যে ক্ষমতা কৃষকের আয় কেড়ে নেয়। এর পর তিনি তুলে আনলেন লখিমপুর খেরি কাণ্ডের প্রসঙ্গও। বললেন, ‘এক মন্ত্রী কৃষকদের খুন করেছেন। প্রধানমন্ত্রী সব জানেন। সত্যি হল, ২–৩ জন পুঁজিবাদী কৃষকদের–বিরোধী। প্রধানমন্ত্রী বা রাজ্যসভার চেয়ারম্যান দ্বারা এই সংসদরা সাসপেন্ড হননি, বরং তাঁরা সেই ক্ষমতা দ্বারা সাসপেন্ড হয়েছেন, যা কৃষকদের আয় কাড়তে চায়।