কমিশনের টাকা কম নয়, আরও বাড়াতে হবে, দাবিতে বিক্ষোভ লটারি ব্যবসায়ীদের। ভাতার ব্লকে রাজ্য সরকারের লটারি বিক্রি করেন প্রায় ৮০ জন ব্যবসায়ী। সেই ব্যবসায়ীদের রোজগার হয় লটারি টিকিটে পুরস্কারের টাকা পড়লে। তার একটা কমিশন তারা পান। কেউ সান্তনা পুরস্কার পেলে, তার কমিশন বাবদ কোম্পানি থেকে তাদের আগে দেওয়া হতো কুড়ি টাকা। পরে তা কমিয়ে করা হয় দশ টাকা।
বর্তমানে আবার সেটাকে আরও কমিয়ে করা হচ্ছে পাঁচ টাকা। সেই নিয়ম চালু হবে চলতি মাসের ১০ তারিখ থেকে। এই নতুন নিয়মের প্রতিবাদে শুক্রবার ভাতার বাজারে লটারি ব্যবসায়ীরা বিক্ষোভ দেখালেন। তাদের দাবি অবিলম্বে কোম্পানিকে এই সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসতে হবে। তা না হলে ভাতারের সমস্ত লটারি ব্যবসায়ীরা অনির্দিষ্টকালের জন্য লটারির টিকিট বিক্রয় বন্ধ রাখবে। কারণ, লটারি বিক্রি করে বর্তমানে যে টাকা রোজগার তাদের হয়, তাতে কারোর সংসার চলে না।
এরপর ফের তাদের কমিশন কম করা হচ্ছে। এমনিতেই পুরস্কার পড়লে তবেই ঝুলিতি টাকা আসে, না হলে খালি হাতেই বাড়ি ফিরতে হয় তাদের। যতসামান্য কমিশনের ওপর নির্ভরশীল সকলেই। তাই, নতুন করে কমিশন আর কম করা যাবে না। এই দাবি নিয়ে তারা ভাতার বাজার এলাকায় প্রতিবাদ বিক্ষোভ দেখান।
উল্লেখ্য, ভাতার ব্লকে রাজ্য সরকারের লটারি বিক্রি করেন প্রায় ৮০ জন ব্যবসায়ী। সেই ব্যবসায়ীদের রোজগার হয় লটারি টিকিটে পুরস্কারের টাকা পড়লে। তার একটা কমিশন তারা পান। কেউ সান্তনা পুরস্কার পেলে, তার কমিশন বাবদ কোম্পানি থেকে তাদের আগে দেওয়া হতো কুড়ি টাকা। পরে তা কমিয়ে করা হয় দশ টাকা। বর্তমানে আবার সেটাকে আরও কমিয়ে করা হচ্ছে পাঁচ টাকা। সেই নিয়ম চালু হবে চলতি মাসের ১০ তারিখ থেকে। এই নতুন নিয়মের প্রতিবাদে শুক্রবার ভাতার বাজারে লটারি ব্যবসায়ীরা বিক্ষোভ দেখালেন।
তাদের দাবি অবিলম্বে কোম্পানিকে এই সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসতে হবে। তা না হলে ভাতারের সমস্ত লটারি ব্যবসায়ীরা অনির্দিষ্টকালের জন্য লটারির টিকিট বিক্রয় বন্ধ রাখবে। কারণ, লটারি বিক্রি করে বর্তমানে যে টাকা রোজগার তাদের হয়, তাতে কারোর সংসার চলে না। এরপর ফের তাদের কমিশন কম করা হচ্ছে। এমনিতেই পুরস্কার পড়লে তবেই ঝুলিতি টাকা আসে, না হলে খালি হাতেই বাড়ি ফিরতে হয় তাদের।