চা বাগান শ্রমিক পরিবারের হাতে নতুন বস্ত্র ও কম্বল প্রদান

চা বাগান শ্রমিক পরিবারের হাতে নতুন বস্ত্র ও কম্বল প্রদান

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
কম্বল

চা বাগান শ্রমিক পরিবারের হাতে নতুন বস্ত্র ও কম্বল প্রদান। চা বাগান শ্রমিক পরিবারের হাতে নতুন বস্ত্র ও কম্বল তুলে দিল মহাবীরস্থান আনন্দময়ী কালীবাড়ি। শীতে জবুথবু সমগ্র উত্তরবঙ্গ।  ইতিমধ্যে  পাহাড়ের উষ্ণতা শুন্যর নিচে অবস্থান।তার জেরে শীতে কাবু শিলিগুড়ি সহ পাশ্ববর্তি এলাকা।অন্যদিকে ডুয়ার্সের বেশ কিছু বাগান বন্ধ।কাজ হারিয়ে অনাহারে দিন কাটাচ্ছে কর্মরত শ্রমিকেরা।

 

ধুকে ধুকে চলছে তরাইয়ের চা বাগানগুলিও।সেই দিক বিবেচনা করে চা-বাগান শ্রমিকদের পাশে সাহায্যের হাত বাড়ালো আনন্দময়ী কালীবাড়ি।রবিবার কালীবাড়ির পক্ষ থেকে নকশালবাড়ি হাতিঘিসা চা বাগানের শ্রমিকদের হাতে ৪০০ শাড়ি ও ৪০০ কম্বল তুলে দেওয়া হয়।এদিন আগত অতিথিদের নিজেদের রীতি অনুযায়ী আপ্যায়ন করেন চা বাগানের শ্রমিকেরা।

 

আনন্দময়ী কালীবাড়ির সম্পাদক ভাস্কর বিশ্বাস জানান,,তাদের কালীবাড়ির পক্ষ থেকে প্রতিনিয়ত এমন সমাজসেবা মুলক কাজ সংগঠিত করা হয়।তবে এবার শহরে নয়,শহর থেকে দূরে চাবাগান শ্রমিকদের উপর তাদের বিশেষ  নজর।তাদের অভাব দূর করতে তাদের সেবায় প্রতিনিয়ত তাদের সংস্থা কাজ করে যাবে বলে জানান তিনি।

 

আর ও পড়ুন      হ্যাম রেডিওর জন্য পরিবারের কাছে ফিরলেন নিখোঁজ ব্যক্তি

 

উল্লেখ্য, চা বাগান শ্রমিক পরিবারের হাতে নতুন বস্ত্র ও কম্বল প্রদান। চা বাগান শ্রমিক পরিবারের হাতে নতুন বস্ত্র ও কম্বল তুলে দিল মহাবীরস্থান আনন্দময়ী কালীবাড়ি। শীতে জবুথবু সমগ্র উত্তরবঙ্গ।ইতিমধ্যে  পাহাড়ের উষ্ণতা শুন্যর নিচে অবস্থান।তার জেরে শীতে কাবু শিলিগুড়ি সহ পাশ্ববর্তি এলাকা।অন্যদিকে ডুয়ার্সের বেশ কিছু বাগান বন্ধ।কাজ হারিয়ে অনাহারে দিন কাটাচ্ছে কর্মরত শ্রমিকেরা। ধুকে ধুকে চলছে তরাইয়ের চা বাগানগুলিও।সেই দিক বিবেচনা করে চা-বাগান শ্রমিকদের পাশে সাহায্যের হাত বাড়ালো আনন্দময়ী কালীবাড়ি।

 

রবিবার কালীবাড়ির পক্ষ থেকে নকশালবাড়ি হাতিঘিসা চা বাগানের শ্রমিকদের হাতে ৪০০ শাড়ি ও ৪০০ কম্বল তুলে দেওয়া হয়।এদিন আগত অতিথিদের নিজেদের রীতি অনুযায়ী আপ্যায়ন করেন চা বাগানের শ্রমিকেরা। আনন্দময়ী কালীবাড়ির সম্পাদক ভাস্কর বিশ্বাস জানান,,তাদের কালীবাড়ির পক্ষ থেকে প্রতিনিয়ত এমন সমাজসেবা মুলক কাজ সংগঠিত করা হয়।তবে এবার শহরে নয়,শহর থেকে দূরে চাবাগান শ্রমিকদের উপর তাদের বিশেষ  নজর।তাদের অভাব দূর করতে তাদের সেবায় প্রতিনিয়ত তাদের সংস্থা কাজ করে যাবে বলে জানান তিনি।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top