অ্যাপ ডাউনলোড করার নামে প্রতারণা। অ্যাপ ডাউনলোড করার নামে প্রতারণার শিকার হলেন এক ব্যাক্তি। ঘটনাটি ঘটে বর্ধমান থানা এলাকায়। অ্যাপ ডাউনলোড করার নামে ওই ব্যক্তির অ্যাকাউন্ট থেকে ৯২ হাজার টাকা হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে।
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, বর্ধমান শহরের সদরঘাট রোড জগৎবেড় এলাকার বাসিন্দা অসিত পালের একটি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের বর্ধমান প্রধান শাখায় অ্যাকাউন্ট রয়েছে। গত মঙ্গলবার তিনি চেকে ৮০ হাজার টাকা তোলার জন্য ব্যাংকে যান। ব্যাংক থেকে অ্যাকাউন্টে পর্যাপ্ত টাকা না থাকার কথা জানানো হয় তাঁকে। কিছুক্ষণ পর তাঁকে আসতে বলা হয়।
এরপরই তিনি মোবাইল থেকে গুগল সার্চ করে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের অভিযোগ জানানোর ফোন নম্বর সার্চ করেন। সেখান থেকে তিনি একটি ফোন নম্বর পান। সেই নম্বরে তিনি ফোন করে সহায়তা চান। তাঁকে প্লে-স্টোর থেকে একটি অ্যাপ ডাউনলোড করতে বলা হয়। অ্যাপটি ডাউনলোড করার পর পেমেন্ট অ্যাপের মাধ্যমে তাঁকে ২০ হাজার টাকা পাঠাতে বলা হয়। তিনি তা পাঠাতে পারেন নি।
আর ও পড়ুন রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্রে যুক্তরাষ্ট্রের স্যাটেলাইট ধ্বংস, ক্ষুব্ধ যুক্তরাষ্ট্র
এরপর তাঁকে তিন দফায় ১৩ হাজার টাকা পাঠাতে বলা হয়। তিনি তা পাঠান। টাকা পাঠানোর পর তিনি ব্যালেন্স চেক করতে গিয়ে দেখেন, তাঁর অ্যাকাউন্ট থেকে ৯২ হাজার টাকা গায়েব হয়ে গিয়েছে। প্রতারিত হয়েছেন বুঝতে পেরে এরপরই তিনি থানায় অভিযোগ দায়ের করেন।
অভিযোগ পেয়ে কেস রুজু করেছে থানা। থানার এক অফিসার বলেন, ব্যাংকের গ্রাহকদের সচেতনতা না বাড়লে এ ধরণের প্রতারণার ঘটনা বন্ধ করা সম্ভব হবে না। অভিযোগ পাওয়া মাত্র কেস রুজু করে তদন্ত শুরু হয়েছে।
উল্লেখ্য, অ্যাপ ডাউনলোড করার নামে প্রতারণা। অ্যাপ ডাউনলোড করার নামে প্রতারণার শিকার হলেন এক ব্যাক্তি। ঘটনাটি ঘটে বর্ধমান থানা এলাকায়। অ্যাপ ডাউনলোড করার নামে ওই ব্যক্তির অ্যাকাউন্ট থেকে ৯২ হাজার টাকা হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে।
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, বর্ধমান শহরের সদরঘাট রোড জগৎবেড় এলাকার বাসিন্দা অসিত পালের একটি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের বর্ধমান প্রধান শাখায় অ্যাকাউন্ট রয়েছে। গত মঙ্গলবার তিনি চেকে ৮০ হাজার টাকা তোলার জন্য ব্যাংকে যান। ব্যাংক থেকে অ্যাকাউন্টে পর্যাপ্ত টাকা না থাকার কথা জানানো হয় তাঁকে। কিছুক্ষণ পর তাঁকে আসতে বলা হয়। এরপরই তিনি মোবাইল থেকে গুগল সার্চ করে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের অভিযোগ জানানোর ফোন নম্বর সার্চ করেন। সেখান থেকে তিনি একটি ফোন নম্বর পান।
সেই নম্বরে তিনি ফোন করে সহায়তা চান। তাঁকে প্লে-স্টোর থেকে একটি অ্যাপ ডাউনলোড করতে বলা হয়। অ্যাপটি ডাউনলোড করার পর পেমেন্ট অ্যাপের মাধ্যমে তাঁকে ২০ হাজার টাকা পাঠাতে বলা হয়। তিনি তা পাঠাতে পারেন নি।