Deprecated: version_compare(): Passing null to parameter #2 ($version2) of type string is deprecated in /home/u517603494/domains/shinetv.in/public_html/wp-content/plugins/elementor/core/experiments/manager.php on line 129
The good news is, Corona tablets are coming to market this time

সুখবর, এবার বাজারে আসছে করোনা ট্যাবলেট

সুখবর, এবার বাজারে আসছে করোনা ট্যাবলেট

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
করোনা

আর হয়তো করোনার জন্য টিকা নিতে হবে না। খুব শীঘ্রই বাজারে আসছে করোনা ট্যাবলেট। ওষুধ প্রস্তুতকারী সংস্থাগুলি চেষ্টা করছে করোনা প্রতিরোধকারী ওষুধ বাজারে আনতে। আর তা সম্ভব হলে, সাধারণ ভাইরাল জ্বরের মতো অসুখের ক্ষেত্রে যেমন ওষুধ কিনে খাওয়া যায়, তেমনভাবেই করোনার ওষুধও বাজারে কিনতে পাওয়া যাবে।

 

কোভিড চিকিৎসার ওষুধের তালিকায় শীর্ষে রয়েছে মেরেক এবং রিজব্যাক বায়োথেরাপিউটিকসের মোলনুপিরাভির। এমনটাই দাবি করছেন আমেরিকার ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ অ্যালার্জি অ্যান্ড ইনফেকশাস ডিজিজেজ এর একটি বিভাগের ডিরেক্টর কার্ল ডাইফেনবাক।ওই ওষুধ নিয়ে ইতিমধ্যেই জোরকদমে গবেষণা চলছে।

 

টিকাপ্রস্তুতকারী সংস্থা ফাইজারও এই রকম একটি ওষুধ নিয়ে গবেষণা চালাচ্ছে বলে দাবি করেন তিনি। নজরে রয়েছে রসে এবং অ্যাটিয়া ফার্মাসিউটিক্যালসের একটি ট্যাবলেটও। শুরু হয়ে গেছে ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালও। উত্তর ক্যারোলাইনা চ্যাপেল হিল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইরোলজিস্ট টিমোথি সিয়াহান বলেন, ‘শুধু নিজেকে সুস্থ করে তোলাই নয়, অন্যের শরীরে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়া রুখতেও কার্যকরী হয়ে উঠতে পারে এই ওষুধ।’

 

আর ও  পড়ুন    এবার পুজোয় সেলেব ট্রেন্ড কী? জানতে দেখুন আমাদের প্রতিবেদনটি

 

আশা করা হচ্ছে, অক্টোবরের মধ্যেই ট্রায়ালের চূড়ান্ত ফলাফল জানা যাবে। শেষ পর্যন্ত পরীক্ষা সফল হলেই মিলতে পারে ছাড়পত্র। সংস্থার আশা, বছরের শেষেই আপৎকালীন ব্যবহার শুরু হয়ে যাবে এই ওষুধের। তার মাসখানেকের মধ্যে জাপানেও শুরু হয়ে যেতে পারে তার ব্যবহার।

 

রেমডেসিভিরের প্রাক–ক্লিনিক্যাল গবেষণার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন সিয়াহান। তাঁর কথায়, ইঁদুরের শরীরে মোলনুপিরাভির প্রয়োগ করে দেখা গিয়েছে, সার্স–কভ–২ প্রজাতি রুখে দিচ্ছে ওই ওষুধ। পরে ওই পদ্ধতিতেই ট্যাবলেট তৈরি করা শুরু করেছে মেরেক ও রিজব্যাক।

 

২০২ জন ব্যক্তির উপর ওই ওষুধ প্রয়োগ করে দেখা গিয়েছে, শরীরে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়া অনেকটাই কমে যাচ্ছে ওই ওষুধ প্রয়োগের পর। আর কয়েক দিনের মধ্যেই ওই ওষুধের তৃতীয় পর্যায়ের ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের রিপোর্ট প্রকাশিত হবে। সেপ্টেম্বরের শুরুতেই ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের শেষ পর্যায়ের গবেষণা শুরু করেছে ফাইজার। দ্বিতীয় পর্যায়ের ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের রিপোর্ট শীঘ্রই হাতে আসবে বলে জানিয়েছে ওষুধপ্রস্তুতকারী সংস্থা অ্যাটিয়াও।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top