করোনার কোন ক্ষেত্রে হোম আইসোলেশন থেকে হাসপাতালের কথা ভাবতে হবে? বিশ্বজুড়ে বাড়ছে Omicron-এ আক্রান্তের সংখ্যা। ভারতেও করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা লাফিয়ে লাফিয়ে বৃদ্ধি পাচ্ছে। তবে এই আশঙ্কার মধ্যে একটু হলেও আশার আলো দেখাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO)। সংস্থার এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, Omicron-এ আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে।
তবে বলা যেতে পারে, আশার কথা হল এই Omicron-এ যাঁরা আক্রান্ত হচ্ছেন, তাঁদের মধ্যে মৃদু উপসর্গ দেখা যাচ্ছে। ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টে উপসর্গ অনেক বেশি মাত্রায় দেখা গিয়েছিল। গবেষণা করে দেখা গেছে, Omicron শরীরের উপরের অংশকে সংক্রামিত করছে। এটি বেশ ভালো খবর হতে পারে। তবে এখনও অনেক গবেষণার প্রয়োজন আছে।’
গত ২৪ ঘণ্টায় গোটা দেশে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ৫৮ হাজার ৯৭ জন। আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে দ্রুত। বহু মানুষ এখন উপসর্গহীন। তার পরও আক্রান্তদের হোম আইসোলেশনেই থাকতে বলছে সরকার। খুব প্রয়োজন না হলে হাসপাতালে আসতে নিষেধ করা হচ্ছে। এরকম এক পরিস্থিতিতে হোম আইসোলেশনের নিয়ম বদল করল কেন্দ্র। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের গাইডলাউনে বলা হয়েছে, করোনা আক্রান্ত হয়ে হোম আইসোলেশনে থাকলে তার সময়সীমা হবে ৭ দিন।
আর ও পড়ুন মাদকের মামলায় আদালতে হাজির চিত্রনায়িকা পরীমণি
পটিটিভ হওয়ার পর থেকে ওই ৭ দিন আইসোলেশনে থাকার পর পরীক্ষা না করিয়েই বাইরে বের হতে পারবেন আক্রান্তরা। তবে হোম আইসোলেশন থেকে বের হওয়ার শর্ত হল পরপর তিনদিন জ্বর আসা চলবে না। এদিকে, ওইসব আক্রান্তের কাছাকাছি যারা এসেছেন তাদের টেস্ট করার প্রয়োজন নেই বরং হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকলেই চলবে। কোন ক্ষেত্রে হোম আইসোলেশন থেকে হাসপাতালের কথা ভাবতে হবে?
স্বাস্থ্য মন্ত্রকের ওই নির্দেশিকায় বলা হয়েছে একশোর বেশি জ্বর যদি টানা ৩ দিন থাকে, শ্বাসকষ্ট যদি থাকে, অক্সিজেন স্যাচুরেশন যদি ৯৩ থেকে কমে যায়, বুকে ব্যথা থাকে, কোনও মানসিক বিভ্রম যদি হয়, অস্বাভাবিক ক্লান্তি যদি থাকে তাহলে হোম আইসোলেশনে হবে না। হাসপাতালে যেতে হবে এবং ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।
উল্লেখ্য, করোনার কোন ক্ষেত্রে হোম আইসোলেশন থেকে হাসপাতালের কথা ভাবতে হবে? বিশ্বজুড়ে বাড়ছে Omicron-এ আক্রান্তের সংখ্যা। ভারতেও করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা লাফিয়ে লাফিয়ে বৃদ্ধি পাচ্ছে। তবে এই আশঙ্কার মধ্যে একটু হলেও আশার আলো দেখাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO)। সংস্থার এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, Omicron-এ আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে।
তবে বলা যেতে পারে, আশার কথা হল এই Omicron-এ যাঁরা আক্রান্ত হচ্ছেন, তাঁদের মধ্যে মৃদু উপসর্গ দেখা যাচ্ছে। ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টে উপসর্গ অনেক বেশি মাত্রায় দেখা গিয়েছিল। গবেষণা করে দেখা গেছে, Omicron শরীরের উপরের অংশকে সংক্রামিত করছে। এটি বেশ ভালো খবর হতে পারে। তবে এখনও অনেক গবেষণার প্রয়োজন আছে।’