করোনা অতিমারী পরিস্থিতি কাটিয়ে ছট পূজার আনন্দে মাতল ইটাহারবাসী। বিগত দুই বছরের করোনা অতিমারী পরিস্থিতি কাটিয়ে সমস্ত জায়গার পাশাপাশি ছটপুজো ঘিরে আনন্দে মেতে উঠলো ইটাহারের আপামর হিন্দীভাষী মানুষের সাথে বাঙালীরাও। রবিবার উত্তর দিনাজপুর জেলার ইটাহার ব্লকের চাঁকলা সুই নদী ঘাট, পতিরাজপুর এলাকায় শ্রীমতি নদীঘাট সহ সদর ইটাহার বিধিবাড়ি গামারি নদীঘাটে ছটপুজাতে মেতে উঠতে দেখা গেল মহিলা থেকে পুরুষদের।
ছট পূজাকে ঘিরে ফুলের মালা দিয়ে সাজিয়ে তোলা হয় ইটাহারের বিভিন্ন নদী ঘাট। এদিন বিকালে অস্তগামী সূর্যদেবতাকে অর্ঘ্য দিয়ে পুজো শুরু হয় এবং আগামীকাল উদিয়মান সূর্য্যদেবতাকে অর্ঘ্য দিয়ে পুজো সমাপ্ত করে ভক্তরা। পূজার দিন বিকেল হতেই ব্রতচারীরা মাথায় ডালা নিয়ে ও ডন্ডি কেটে নদী ঘাটে পূজার উদ্দেশ্যে রওনা দেয়। তবে করোনা অতিমারী পরিস্থিতি কাটাতেই এবারে নিয়ম নিষ্ঠার সাথে ছটপুজোয় মাতলেন ইটাহার ব্লকের আপামর অবাঙালী থেকে বাঙালী সম্প্রদায়ের মানুষরা।
ইটাহার ব্লকের বিভিন্ন ছট পূজার নদীঘাট পরিদর্শনে যান এদিন ইটাহার ব্লক সমষ্টি উন্নয়ন আধিকারিক অমিত বিশ্বাস, এসডিপিও রিকদেন সেরিং লেপচা, আইসি মানবেন্দ্র নাথ সাহা সহ অন্যান্য প্রশাসনিক আধিকারিক গন। পূজাকে ঘিরে কোন রকম অপৃতিকর ঘটনা এড়াতে ইটাহারের প্রত্যেকটি নদীঘাটে মোতায়েম ছিল ইটাহার থানার পুলিশ। এদিন চাঁকলা সুই নদী ঘাটে উপস্থিত ছিলেন ছট পূজা উদ্যোক্তা মনোজ চৌধুরী, অমিতাভ চৌধুরী, গৌতম চৌধুরী, হরেরাম চৌধুরী, বৈদ্যনাথ চৌধুরী সহ অন্যরা পূজা উদ্যোগক্তারা।
আরও পড়ুন – উৎসবের মেজাজে ব্যারাকপুর শিল্পাঞ্চলে “ছট” বন্দনা
উল্লেখ্য, বিগত দুই বছরের করোনা অতিমারী পরিস্থিতি কাটিয়ে সমস্ত জায়গার পাশাপাশি ছটপুজো ঘিরে আনন্দে মেতে উঠলো ইটাহারের আপামর হিন্দীভাষী মানুষের সাথে বাঙালীরাও। রবিবার উত্তর দিনাজপুর জেলার ইটাহার ব্লকের চাঁকলা সুই নদী ঘাট, পতিরাজপুর এলাকায় শ্রীমতি নদীঘাট সহ সদর ইটাহার বিধিবাড়ি গামারি নদীঘাটে ছটপুজাতে মেতে উঠতে দেখা গেল মহিলা থেকে পুরুষদের। ছট পূজাকে ঘিরে ফুলের মালা দিয়ে সাজিয়ে তোলা হয় ইটাহারের বিভিন্ন নদী ঘাট। এদিন বিকালে অস্তগামী সূর্যদেবতাকে অর্ঘ্য দিয়ে পুজো শুরু হয় এবং আগামীকাল উদিয়মান সূর্য্যদেবতাকে অর্ঘ্য দিয়ে পুজো সমাপ্ত করে ভক্তরা।