করোনা উপসর্গ নিয়ে জেলা হাসপাতালে ভর্তি ৫০ জন বহির্বিভাগে লম্বা লাইন। বসিরহাটের স্বাস্থ্য জেলায় ১০ টি ব্লকের শিশু মহিলা পুরুষ জর সর্দি কাশি নিয়ে উপসর্গ নিয়ে করোনা শাড়ি ওয়ার্ডে ৫০ জন ভর্তি রয়েছেন। আর জ্বর করোনার উপসর্গ নিয়ে হাসপাতালের বহির্বিভাগের লম্বা লাইন রোগীদের। ইতিমধ্যে চিন্তার ভাজ ফেলে ছে স্বাস্থ্য দপ্তরে। যে রোগীরা হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে তাদের অবস্থা কিন্তু অত্যন্ত খারাপ। তাদেরকে একদিকে লালা রক্ত পরীক্ষা করা হচ্ছে হাসপাতাল সূত্রের খবর।
তাহলে কি করোনার চতুর্থ ঢেউ কি আসন্ন। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা হু ইতিমধ্যে ঘোষণা করেছে করোনার নতুন উপজাতি বি এ ২.৭৫। ইতিমধ্যে সীমান্ত থেকে সুন্দরবন, বসিরহাট মহকুমায় ২৪২,টা মাধ্যমিক উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয়, প্রাথমিক বিদ্যালয়ে রয়েছে প্রায়১,২৫৬টা, মাদ্রাসা ৩০ টা রয়েছে। সব মিলিয়ে প্রায় সাড়ে পাঁচ লক্ষ ছাত্রছাত্রী রয়েছে। বসিরহাট উচ্চ বিদ্যালয় ইতিমধ্যে চারজন শিক্ষক শিক্ষিকা করোনা আক্রান্ত হয়ে হোম আইসোলেশনে রয়েছে। স্কুলগুলো করোনা সচেতনতা বার্তা সরকারি নির্দেশিকা জারি করেছে স্কুলের মূল প্রাঙ্গণে। স্কুলের তরফ থেকে ছাত্র ছাত্রীর পরিবারকে মোবাইল ফোনে মেসেজ করা হয়েছে করোনা সচেতনতার বার্তা দিয়ে।
আরও পড়ুন – পঞ্চায়েত ভোটে রক্তের বদলে ঝরবে রক্ত, হুঁশিয়ারি দেবদাস মন্ডলের
নতুন করে প্রতিটা ব্লকে জ্বর সর্দি কাশি শ্বাসকষ্ট নিয়ে স্থানীয় হাসপাতাল ও স্বাস্থ্যকেন্দ্রে রোগীরা চিকিৎসা করাচ্ছেন তাহলে কি করো না চতুর্থ ঢেউ আছড়ে পড়ার শুধু কি সময়ের অপেক্ষা। স্বাস্থ্য দপ্তরে যেভাবে ব্লক হাসপাতাল থেকে স্বাস্থ্য কেন্দ্র জেলা হাসপাতালে বহি বিভাগে শতাধিক রোগীদের লম্বা লাইন চিন্তার ভাঁজ পড়েছে চিকিৎসক মহলে। আবার কি লকডাউন আসন্ন সেই প্রশ্ন চিহ্ন দেখা দিচ্ছে। বসিরহাট স্বাস্থ্য জেলার সুপার রঞ্জন রায় বলেন ইতিমধ্যে তিনজন করনা পজেটিভ রোগী রয়েছে পাশাপাশি করোনার জন্য সব রকম পরিকাঠামো প্রস্তুত করা রয়েছে।