‘করোনা’ কি নিছকই এক মারণরোগ না চীনের তৈরী কোনোও মারনাস্ত্র?

‘করোনা’ কি নিছকই এক মারণরোগ না চীনের তৈরী কোনোও মারনাস্ত্র?

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

২৬ মার্চ, চীনের উহান শহর থেকে উদ্ভূত করোনা আজ বিশ্বজুড়ে আতঙ্কের পরিবেশ সৃষ্টি করেছে।বিশ্বের প্রতিটি কোনায় পৌঁছে গিয়েছে এই মারণরোগ, যার ভ্যাকসিন এখনও আবিষ্কার হয়নি।করোনাতে আক্রান্ত হয়ে প্রাণ হারাচ্ছেন বহু মানুষ।আক্রান্তের সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে।কিন্তু এর মধ্যেও প্রশ্ন উঠে আসছে, যেখানে এই ভাইরাস একের পর এক শরীরে সংক্রমণ হতে দেখা যাচ্ছে সেখানে চীনের রাজধানী বেইজিং এবং অর্থনৈতিক রাজধানী সাংহাইয়ে এই ভাইরাস পৌঁছায়নি কেন? অথচ শহরগুলির মধ্যে খুব একটা দূরত্ব নেই। ইতিমধ্যে এ নিয়ে শুরু হয়েছে জোর সমালোচনা।তবে কি এটা চীনের পুরোপুরি পূর্ব পরিকল্পনা!

বিশ্বের বিশিষ্ট ব্যক্তিগণ, তারকা, মন্ত্রী যথা অস্ট্রেলিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, যুক্তরাজ্যের স্বাস্থ্যমন্ত্রী, স্পেনীয় প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী এবং ব্রিটেনের যুবরাজ চার্লস করোনা দ্বারা আক্রান্ত হয়েছেন।কিন্তু একদিকে দেখা যাচ্ছে, যে দেশ প্রথম করোনার শিকার হল সে দেশে নেতা থেকে শুরু করে কোনো সামরিক কমান্ডারকে স্পর্শ করেনি করোনা ভাইরাস।করোনার জেরে আজ বন্ধ হয়ে গিয়েছে রেল পরিষেবা, দোকান পাঠ সহ সমস্ত প্রতিষ্ঠান, সুনসান করছে রাজপথ। বন্ধ হয়ে গিয়েছে প্যারিস, নিউ ইয়র্ক, বার্লিন, দিল্লি, মুম্বাই, টোকিও সহ বিশ্বের প্রধান অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক কেন্দ্রগুলি।এদিকে চীনের রাজধানী বেজিং-এ নেই লকডাউন।বেজিং-এ খোলা রয়েছে সমস্ত দোকানপাঠ।চীনের অর্থনৈতিক কেন্দ্র সাংহাই-তেও ধরা পড়ছে সেই ছবি।স্বাভাবিকভাবেই চলছে সমস্ত কাজ।তাহলে কি বুঝেশুনেই ‘করোনা’ বেজিং ও সাংহাই-তে প্রবেশ করেনি! বিষয়টি যেন চীনের পরিকল্পনামাফিক এগোচ্ছে।একদিকে করোনা চীনের উহান শহর টপকাতে পারল না অন্যদিকে গোটা বিশ্বে এর আতঙ্ক ছড়িয়ে গেল, ঘটনাটি সত্যি অবিশ্বাস্যকর।বর্তমানে প্রায় ১৩৫টির বেশি দেশে করোনা ভাইরাস ছড়িয়েছে।মনে করা হচ্ছে এটা চীনের জৈব রাসায়নিক অস্ত্র, যা তছনছ করে দিচ্ছে গোটা বিশ্বকে।

বিষয়টি আন্তর্জাতিক অপরাধে মানবাধিকার লঙ্ঘন এবং আন্তর্জাতিক আইনের পরিপন্থী এবং বিশ্বব্যাপী গনহত্যা।তাই চীনের বিরুদ্ধে ৮৫টি দেশ আন্তর্জাতিক মামলা করবে।অনেকেই মনে করেছেন, চীনের কাছে এর প্রতিষোধকও রয়েছে। চীন খুব দ্রুত করোনা ভাইরাস থেকে মুক্তি পাচ্ছে।উহানে নতুন করে মাত্র একজনের সংক্রমণ ঘটেছে, বিষয়টি বেশ ভাবাচ্ছে সকলকে।সাথে এও সামনে এসেছে চীন থেকে এক এক করে বিদেশী মিডিয়াগুলিকে দেশ বহির্ভুত করছে।যাতে চীনের ভিতরের খবর কেউ না প্রকাশ করতে পারে।অন্যদিকে ইতালি, ব্রিটেন, ফ্রান্স, আমেরিকা, ইরান ক্রমশ ভয়াবহ স্টেজে পৌঁছাচ্ছে।আর খতিয়ে দেখলে দেখা যাচ্ছে চীনের ছবিটা বেশ অন্যরকম হয়ে দাঁড়াচ্ছে, যেন আতঙ্কের ছবিটা পাল্টে যাচ্ছে।এ যেন এক গোটা বিশ্বের বিরুদ্ধে চীনের কোনও চক্রান্ত!

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top