নুসরাত ও যশ কলকাতা পৌরসভায় গিয়েছিলেন, কেন? ছোট্ট ঈশানের জন্মের ১৪ দিন পর আবারও কলকাতার রাস্তায় একসঙ্গে দেখা গেল সাংসদ তারকা নুসরত জাহান, যশ দাশগুপ্তকে। কিন্তু এবার তাঁরা একসঙ্গে প্রবেশ করলেন কলকাতা পুরসভায়। কিন্তু উদ্দেশ্য নিয়ে সেই থেকেই জল্পনা আবারও ছড়িয়ে পড়েছে।
শনিবার পুরসভায় মুখ্য পৌর স্বাস্থ্য আধিকারিক সুব্রত রায় চৌধুরীর ঘরে দেখা গিয়েছে নুসরত, যশকে। পুরপ্রশাসক ববি হাকিমের ঘরেও দেখা করতে যান দুজনে। কলকাতা পুরসভা সূত্রে জানা যাচ্ছে, শনিবার যশ এবং নুসরত দুজনেই করোনা টিকার দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন। চিকিৎসক নবারুণ মজুমদারের পরামর্শ মেনে তাঁর উপস্থিতিতেই টিকাকরণ সম্পূর্ণ হয় তাঁদের।
সুত্রের খবর, কলকাতা পুরসভার অন্তর্ভুক্ত কোনও এলাকায় শিশুর জন্ম হলে, সেই শংসাপত্র পাওয়া যায় এখান থেকে। সদ্যোজাতর জন্মের তারিখ, সময় এবং বাবা ও মায়ের নাম দিলেই শংসাপত্র পাওয়া যায়। খবর ছড়িয়ে পড়তেই অনেকের ধারণা, সদ্যোজাত ঈশানের শংসাপত্র নিতেই হয়তো একসঙ্গে হাজির হয়েছিলেন দুজনে।
আর ও পড়ুন কালো মুখের দুর্গা পুজো হয় সুন্দরবনের এই গ্রামে
দিন দুয়েক আগে ঈশানের জন্মের পর প্রথম প্রকাশ্যে আসেন নুসরত। সেখানে সাংবাদিকদের সামনে তিনি বলেন, ‘সন্তানের বাবাই জানে, বাবা কে। আমি এবং যশ দারুণ সময় কাটাচ্ছি।
এই সময়টা ভীষণ উপভোগ করছি আমরা দুজনে। ঈশানের জন্য দুজনের সমস্ত নিয়ম বদলে গিয়েছে।’ গোটা উক্তির মধ্যেই যেন কোনও ইঙ্গিত দিয়েছেন নুসরত। তিনি এও বলেন, সু সময়ে সকলেই জানতে পারবেন ঈশানের বাবা কে!
উল্লেখ্য, শনিবার পুরসভায় মুখ্য পৌর স্বাস্থ্য আধিকারিক সুব্রত রায় চৌধুরীর ঘরে দেখা গিয়েছে নুসরত, যশকে। পুরপ্রশাসক ববি হাকিমের ঘরেও দেখা করতে যান দুজনে। কলকাতা পুরসভা সূত্রে জানা যাচ্ছে, শনিবার যশ এবং নুসরত দুজনেই করোনা টিকার দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন। চিকিৎসক নবারুণ মজুমদারের পরামর্শ মেনে তাঁর উপস্থিতিতেই টিকাকরণ সম্পূর্ণ হয় তাঁদের।
কলকাতা পুরসভার অন্তর্ভুক্ত কোনও এলাকায় শিশুর জন্ম হলে, সেই শংসাপত্র পাওয়া যায় এখান থেকে। সদ্যোজাতর জন্মের তারিখ, সময় এবং বাবা ও মায়ের নাম দিলেই শংসাপত্র পাওয়া যায়। খবর ছড়িয়ে পড়তেই অনেকের ধারণা, সদ্যোজাত ঈশানের শংসাপত্র নিতেই হয়তো একসঙ্গে হাজির হয়েছিলেন দুজনে।
প্রসঙ্গত, ঈশানের জন্মের পর প্রথম প্রকাশ্যে আসেন নুসরত। সেখানে সাংবাদিকদের সামনে তিনি বলেন, ‘সন্তানের বাবাই জানে, বাবা কে। আমি এবং যশ দারুণ সময় কাটাচ্ছি।