কলকাতার বন্দরে ডুবে গেল বাংলাদেশি কন্টেনারবাহী জাহাজ। পণ্যবাহী একটি বাংলাদেশি জাহাজ কলকাতার শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জি বন্দরে ডুবে গেছে। শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জি বন্দরের নেতাজি সুভাষ ডকের ৫ নম্বর লটে ঘটনাটি ঘটে। ডুবে যাওয়া পণ্যবাহী জাহাজটির নাম এমভি মেরিন ট্রাস্ট ওয়ান। বৃহস্পতিবার সকাল ৯টায় লোডিংয়ের কাজ শেষ হয় জাহাজটির। জাহাজটিতে ২০ ফিটের ১২০টি ও ৪০ ফিটের ৪৫টি কন্টেইনার ছিল।
যার মোট ওজন ৩০৮৯ মেট্রিক টন। কলকাতা থেকে আগামীকাল জাহাজটির বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বন্দরে যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু বেলা পৌনে ১১টার দিকে মাত্র ১৫ মিনিটের মধ্যে জাহাজটি ডুবে যায়। ২০ ফিটের কন্টেইনারগুলোর মধ্যে ১৮টি পুরোপুরি ডুবে যায়। আর ৪০ ফিটের কন্টেইনারগুলোর ১০টি ভাসতে থাকে। দড়ি দিয়ে বেঁধে সেগুলো উদ্ধার করা হয়। তবে এ ঘটনায় কোনো প্রাণহানির ঘটনা ঘটেনি।
আরও পড়ুন – ৯ বছর কাজ না থাকায় যাত্রা করতে বাধ্য হয়ে হয়েছিল অভিষেকক
এ ঘটনায় ইতোমধ্যে তদন্ত শুরু করেছে বন্দর কর্তৃপক্ষ। প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে, ওভারলোডিংয়ের কারণে জাহাজটি ডুবে গেছে। মেরিন ট্রাফিক জানাচ্ছে, জাহাজটি বাংলাদেশি। এটি ২০১৮ সালে তৈরি করা হয়।
উল্লেখ্য, কলকাতার বন্দরে ডুবে গেল বাংলাদেশি কন্টেনারবাহী জাহাজ। পণ্যবাহী একটি বাংলাদেশি জাহাজ কলকাতার শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জি বন্দরে ডুবে গেছে। শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জি বন্দরের নেতাজি সুভাষ ডকের ৫ নম্বর লটে ঘটনাটি ঘটে। ডুবে যাওয়া পণ্যবাহী জাহাজটির নাম এমভি মেরিন ট্রাস্ট ওয়ান। বৃহস্পতিবার সকাল ৯টায় লোডিংয়ের কাজ শেষ হয় জাহাজটির। জাহাজটিতে ২০ ফিটের ১২০টি ও ৪০ ফিটের ৪৫টি কন্টেইনার ছিল। যার মোট ওজন ৩০৮৯ মেট্রিক টন।
কলকাতা থেকে আগামীকাল জাহাজটির বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বন্দরে যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু বেলা পৌনে ১১টার দিকে মাত্র ১৫ মিনিটের মধ্যে জাহাজটি ডুবে যায়। ২০ ফিটের কন্টেইনারগুলোর মধ্যে ১৮টি পুরোপুরি ডুবে যায়। আর ৪০ ফিটের কন্টেইনারগুলোর ১০টি ভাসতে থাকে। দড়ি দিয়ে বেঁধে সেগুলো উদ্ধার করা হয়। তবে এ ঘটনায় কোনো প্রাণহানির ঘটনা ঘটেনি। এ ঘটনায় ইতোমধ্যে তদন্ত শুরু করেছে বন্দর কর্তৃপক্ষ। প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে, ওভারলোডিংয়ের কারণে জাহাজটি ডুবে গেছে। মেরিন ট্রাফিক জানাচ্ছে, জাহাজটি বাংলাদেশি। এটি ২০১৮ সালে তৈরি করা হয়।