কলকাতা-শ্রী সহ ৭টি শারদ সম্মান জাগরীর থিম “আলোর দিশারী-র” ঝুলিতে। নামজাদা কিংবা কোনও নামী শিল্পী নয়! পাড়ার তরুণ তুর্কিদের দিয়ে গোটা মণ্ডপ সাজিয়ে এইবার পুজোয় অবাক করে দিয়েছে দক্ষিণ কলকাতার ল্যান্স ডাউনের জাগরী। ১০ থেকে ১২ জনের এক ছোট্ট টিম, তারাই দেখালো ‘আলো’। ফুটিয়ে তুললো জাগরীর পুজো মন্ডপ-কে। এই ছোট্ট টিমের বিষয় ভাবনা এবার শারদ সম্মান ‘কলকাতা-শ্রী’-তে ভূষিত করল জাগরী-কে। পাড়ার ছেলে অরূপ দাসের ভাবনায় জাগরীর থিম ছিল এইবার “আলোর দিশারী”।
জগৎ সংসারে নেতিবাচক বিষয় থেকে বেরিয়ে আসার মূল মন্ত্র হল রঙিন পরিবেশ এবং আলো। সেই রঙিন পরিবেশ ও নানা রঙ ব্যবহার করে মণ্ডপ-কে সাজিয়ে তোলে ‘জাগরীর’ পাড়ার এই ছোট্ট টিম। অরূপ জানালেন, গত প্রায় ২ মাস, রাতদিন এক করে পাড়ার সব তরুণ-তুর্কিদের নিয়েই এই কাজ সম্পূর্ণ করা হয়েছে। এই ভাবনাকে ফুটিয়ে তুলতে তারা সাহায্য পেয়েছেন পাড়ার প্রবীণদের। সকলের সাহায্য এবং ভালোবাসা পেয়েই শেষে গোটা মণ্ডপটি-কে এক বাস্তব রূপ দিতে পেড়েছেন তারা।
জাগরী জিতেছে মানুষের মন, রাস্তার উপর এই পূজোর আয়োজনের ফলে তারা পেয়েছে বাড়তি সুবিধা, এটা যেমন বাস্তব ঠিক তেমনই বিষয় ভাবনা যদি মানুষের সহজ বোধগম্য হয়, তাহলে প্রয়োজন হয় না কোনও নামী শিল্পীর। সেটাই প্রমাণ করল এবছর দক্ষিণ কলকাতার ছোটো বাজেটের বড় ভাবনার পুজো জাগরী। কলকাতা-শ্রী সহ ৭টি শারদ সম্মান এইবারও জিতেছেন তারা। তার চেয়ে বড়, দর্শনার্থীদের মন জয় করেছেন এটাই তাঁদের কাছে আসল পুরস্কার বলে জানালেন পাড়ার ছেলে অরূপ দাস। পাড়ার ১০ থেকে ১২ জনের ‘সিক্রেট সুপারস্টার-রা’ দারুন খুশি তাঁদের এই সাফল্যে।
আরও পড়ুন – দখলে থাকা ইউক্রেনের লিমান শহর থেকে সৈন্য প্রত্যাহার করতে বাধ্য হলো রুশ সেনারা
উল্লেখ্য, নামজাদা কিংবা কোনও নামী শিল্পী নয়! পাড়ার তরুণ তুর্কিদের দিয়ে গোটা মণ্ডপ সাজিয়ে এইবার পুজোয় অবাক করে দিয়েছে দক্ষিণ কলকাতার ল্যান্স ডাউনের জাগরী। ১০ থেকে ১২ জনের এক ছোট্ট টিম, তারাই দেখালো ‘আলো’। ফুটিয়ে তুললো জাগরীর পুজো মন্ডপ-কে। এই ছোট্ট টিমের বিষয় ভাবনা এবার শারদ সম্মান ‘কলকাতা-শ্রী’-তে ভূষিত করল জাগরী-কে। পাড়ার ছেলে অরূপ দাসের ভাবনায় জাগরীর থিম ছিল এইবার “আলোর দিশারী”।
জগৎ সংসারে নেতিবাচক বিষয় থেকে বেরিয়ে আসার মূল মন্ত্র হল রঙিন পরিবেশ এবং আলো। সেই রঙিন পরিবেশ ও নানা রঙ ব্যবহার করে মণ্ডপ-কে সাজিয়ে তোলে ‘জাগরীর’ পাড়ার এই ছোট্ট টিম। অরূপ জানালেন, গত প্রায় ২ মাস, রাতদিন এক করে পাড়ার সব তরুণ-তুর্কিদের নিয়েই এই কাজ সম্পূর্ণ করা হয়েছে। এই ভাবনাকে ফুটিয়ে তুলতে তারা সাহায্য পেয়েছেন পাড়ার প্রবীণদের। সকলের সাহায্য এবং ভালোবাসা পেয়েই শেষে গোটা মণ্ডপটি-কে এক বাস্তব রূপ দিতে পেড়েছেন তারা।