কল্পতরু উৎসবে দক্ষিণেশ্বর মন্দিরে বিপুল ভক্তের সমাগম। ইংরেজি নতুন বছরের প্রথম দিনে সারা রাজ্য জুড়ে উৎসবের মেজাজ আমজনতা। পাশাপাশি এদিন কল্পতরু উৎসব উপলক্ষে ভক্তদের ঢল নেমেছিল দক্ষিণেশ্বর মন্দিরে মা ভবতারিণী মন্দিরে। গত দুই বছর করোনা অতিমারির কারনে উৎসবের দিনগুলোতে দক্ষীনেশ্বর মন্দিরে সেভাবে ভক্তদের সমাগম ঘটেনি। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতেই নতুন বছরের প্রথম দিনে কল্পতরু উৎসব উপলক্ষে দক্ষীনেশ্বর মন্দির প্রাঙ্গনে ভক্তদের উপস্থিতি রিতিমত জনারন্যে পরিনত হয়েছিল।
মা ভবতারিণী দর্শনে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা দর্শনার্থীদের পদচারণে মুখরিত হয়েছিল গোটা মন্দির চত্বর। পুজো দিতে মানুষের দীর্ঘ লাইন বালি ব্রীজ পর্যন্ত পৌঁছে যায়। পুরুষ, মহিলা,বৃদ্ধ-বৃদ্ধা থেকে খুদেরাও দীর্ঘক্ষণ ক্লান্তিহীন অবস্থায় লাইনে দাঁড়িয়ে মা ভবতারিণী কে অর্ঘ্য নিবেদন নিবেদন করেন।
তবে অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে মন্দির চত্বরের ভেতর ও বাইরে ব্যারাকপুর পুলিশ কমিশনারেটের পক্ষ থেকে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছিল। তাছাড়া মন্দির কতৃপক্ষের তরফেও নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা করা হয়েছিল। পাশাপাশি ভক্ত প্রান মানুষদের উদ্দেশে শৃঙ্খলা বজায় রাখবার জন্য অবিরত মাইকে সাবধান বাণীও ঘোষণা করা হয়।
উল্লেখ্য, ইংরেজি নতুন বছরের প্রথম দিনে সারা রাজ্য জুড়ে উৎসবের মেজাজ আমজনতা। পাশাপাশি এদিন কল্পতরু উৎসব উপলক্ষে ভক্তদের ঢল নেমেছিল দক্ষিণেশ্বর মন্দিরে মা ভবতারিণী মন্দিরে। গত দুই বছর করোনা অতিমারির কারনে উৎসবের দিনগুলোতে দক্ষীনেশ্বর মন্দিরে সেভাবে ভক্তদের সমাগম ঘটেনি। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতেই নতুন বছরের প্রথম দিনে কল্পতরু উৎসব উপলক্ষে দক্ষীনেশ্বর মন্দির প্রাঙ্গনে ভক্তদের উপস্থিতি রিতিমত জনারন্যে পরিনত হয়েছিল।
আরও পড়ুন – কোচবিহার বইমেলায় উপচে পড়া ভিড়
মা ভবতারিণী দর্শনে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা দর্শনার্থীদের পদচারণে মুখরিত হয়েছিল গোটা মন্দির চত্বর। পুজো দিতে মানুষের দীর্ঘ লাইন বালি ব্রীজ পর্যন্ত পৌঁছে যায়। পুরুষ, মহিলা,বৃদ্ধ-বৃদ্ধা থেকে খুদেরাও দীর্ঘক্ষণ ক্লান্তিহীন অবস্থায় লাইনে দাঁড়িয়ে মা ভবতারিণী কে অর্ঘ্য নিবেদন নিবেদন করেন। তবে অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে মন্দির চত্বরের ভেতর ও বাইরে ব্যারাকপুর পুলিশ কমিশনারেটের পক্ষ থেকে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছিল। তাছাড়া মন্দির কতৃপক্ষের তরফেও নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা করা হয়েছিল। পাশাপাশি ভক্ত প্রান মানুষদের উদ্দেশে শৃঙ্খলা বজায় রাখবার জন্য অবিরত মাইকে সাবধান বাণীও ঘোষণা করা হয়।