কল্যাণীতে কালীপুজোর উদ্বোধনে এসে রাজ্য সরকারকে তীব্র আক্রমণ করলেন শুভেন্দু অধিকারী। কল্যাণীর সেন্ট্রাল পার্কে অবস্থিত ‘সমন্বয়’ ক্লাবের তৃতীয় বর্ষের কালীপুজোর উদ্বোধন করতে আসেন পশ্চিমবঙ্গের বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিজেপি বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী। উদ্বোধনের পরেই মঞ্চে উঠে জনসমাগমের সামনে তীব্র ভাষায় তিনি আক্রমণ করেন রাজ্য সরকার এবং তৃণমূল দলকে।
রাজ্যের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা নিয়ে সমালোচনা করতে গিয়ে তিনি বলেন যে, রাজ্য সরকারের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা এতই উন্নত যে চোখ অপারেশনের জন্য কেউ কেউ আমেরিকায় যান। তার স্পষ্ট ইঙ্গিত তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের দিকে বলেই মনে করেছেন দর্শকরা। এরপর সল্টলেক করুনাময়ীতে নন ইনক্লুডেড টেট চাকরিপ্রার্থীদের মধ্যরাতে পুলিশী অভিযানের তীব্র নিন্দাও করেন তিনি।
এই প্রসঙ্গে বক্তৃতা দিতে গিয়ে তিনি বলেন যে , ২০২৪ এর ভোটেও তৃণমূল কংগ্রেসকে মানুষ এইভাবেই টেনে হিঁচড়ে রাজ্যের শাসন ক্ষমতা থেকে সিংহাসনচুত্য করবে বাংলার জনগণ। তার এই অরাজনৈতিক সভায় ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতন। এই সভায় উপস্থিত ছিলেন কল্যাণীর বিজেপি বিধায়ক অ্যাডভোকেট অম্বিকা রায়, হরিণঘাটার বিধায়ক বিখ্যাত কবিয়াল অসীম সরকার, চাকদার বিধায়ক বঙ্কিম ঘোষ, বনগাঁ উত্তরের বিধায়ক অশোক কীর্তনিয়া ও বনগাঁ দক্ষিণের বিধায়ক স্বপন মজুমদার সহ অন্যান্য বিশিষ্ট ব্যক্তিরা।
আরও পড়ুন – থিম ও সাবেকিয়ানার মেল বন্ধনে নজর কাড়বে ডুয়ার্সের নেতাজী সংঘ
উল্লেখ্য, কল্যাণীর সেন্ট্রাল পার্কে অবস্থিত ‘সমন্বয়’ ক্লাবের তৃতীয় বর্ষের কালীপুজোর উদ্বোধন করতে আসেন পশ্চিমবঙ্গের বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিজেপি বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী। উদ্বোধনের পরেই মঞ্চে উঠে জনসমাগমের সামনে তীব্র ভাষায় তিনি আক্রমণ করেন রাজ্য সরকার এবং তৃণমূল দলকে। রাজ্যের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা নিয়ে সমালোচনা করতে গিয়ে তিনি বলেন যে, রাজ্য সরকারের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা এতই উন্নত যে চোখ অপারেশনের জন্য কেউ কেউ আমেরিকায় যান।
তার স্পষ্ট ইঙ্গিত তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের দিকে বলেই মনে করেছেন দর্শকরা। এরপর সল্টলেক করুনাময়ীতে নন ইনক্লুডেড টেট চাকরিপ্রার্থীদের মধ্যরাতে পুলিশী অভিযানের তীব্র নিন্দাও করেন তিনি। এই প্রসঙ্গে বক্তৃতা দিতে গিয়ে তিনি বলেন যে , ২০২৪ এর ভোটেও তৃণমূল কংগ্রেসকে মানুষ এইভাবেই টেনে হিঁচড়ে রাজ্যের শাসন ক্ষমতা থেকে সিংহাসনচুত্য করবে বাংলার জনগণ।