ঝালদায় কাউন্সিলর হত্যার ঘটনায় সরব শুভেন্দু। রবিবার পুরুলিয়ার ঝালদায় ২ নম্বর ওয়ার্ডে কংগ্রেসের কাউন্সিলর তপন কান্দুর হত্যার ঘটনায় রীতিমত উত্তাল রাজ্য নীতি। এই ঘটনায় ইতিমধ্যেই তাঁর পরিবারের একাধিক সদস্যকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করেছে পুলিশ। কাউন্সিলরের হত্যার ঘটনায় রীতিমত সরব হয়েছেন রাজনৈতিক স্তরের বিভিন্ন মানুষ। সেই তালিকায় রয়েছেন রাজ্য প্রধান বিরোধী দল নেতা শুভেন্দু অধিকারী।
উল্লেখ্য, পুরুলিয়ার ঝালদায় ২ নম্বর ওয়ার্ডে কংগ্রেসের হয়ে দাঁড়িয়েছিলেন তপন কান্দু। জয়ী হয়েছিলেন তিনি। অন্যদিকে তাঁরই বিরুদ্ধে তৃনমূলের হয়ে দাঁড়িয়েছিলেন তার ভাইপো। অন্যদিকে দাদা নরেন কান্দুও তৃণমূল নেতা বলে জানা গিয়েছে। ইতিমধ্যেই কংগ্রেসের কাউন্সিলর তপন কান্দুর হত্যার ঘটনায় তাঁরই দাদা, ভাইপো এবং বাবা আটক করেছে পুলিশ। তবে স্থানীয় কংগ্রেস নেতৃত্ব বিষয়টিকে পারিবারিক বিবাদের জের বলে মনে করছেন। আসলেই এটা পারিবারিক বিবাদ নাকি রাজনৈতিক বিবাদ তা জানতে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।
আর ও পড়ুন নন্দীগ্রাম দিবসে টুইটে ২০০৭-র ঘটনা স্মরণ করলেন মমতা
অন্যদিকে, এই নিয়ে সরব হয়েছেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। টুইটে তিনি বলেছেন, পুরুলিয়ার ঝালদা পুরসভায় ১২ টি ওয়ার্ডের মধ্যে কেউ সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পাওয়ায় ত্রিশঙ্কু পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। তিনি আরো বলেছেন, ৫ টি কংগ্রেস, ৫ টি তৃণমূল এবং দুটি নির্দলীয়রা পাওয়ায় বর্তমানে সেখানে ক্ষমতার টানাপোড়েন তৈরি হয়েছে। খুনের ঘটনায় পশ্চিমবঙ্গের আইনশৃঙ্খলা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। যদি নির্বাচিত জন প্রতিনিধিদের নিরাপত্তা না থাকে, তাহলে সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা কোথায়, সেই প্রশ্নও তুলেছেন তিনি।
উল্লেখ্য, ঝালদায় কাউন্সিলর হত্যার ঘটনায় সরব শুভেন্দু। রবিবার পুরুলিয়ার ঝালদায় ২ নম্বর ওয়ার্ডে কংগ্রেসের কাউন্সিলর তপন কান্দুর হত্যার ঘটনায় রীতিমত উত্তাল রাজ্য নীতি। এই ঘটনায় ইতিমধ্যেই তাঁর পরিবারের একাধিক সদস্যকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করেছে পুলিশ। কাউন্সিলরের হত্যার ঘটনায় রীতিমত সরব হয়েছেন রাজনৈতিক স্তরের বিভিন্ন মানুষ। সেই তালিকায় রয়েছেন রাজ্য প্রধান বিরোধী দল নেতা শুভেন্দু অধিকারী।