কানপুর পুলিশের হাতে গ্রেফতার হলো হাওড়ার যুবক। কানপুরের বাসিন্দা এক যুবতীকে ফুঁসলিয়ে নিয়ে চলে আসার অভিযোগে হাওড়ার এক যুবককে গ্রেফতার করলো পুলিশ।কানপুর থানার পুলিশ তাঁকে গ্রেফতার করে ট্রানজিট রিমান্ডে নিয়ে যায়। ওই যুবকের পরিবারের দাবী ছেলে ও মেয়ে দুজনের এনগেজমেন্ট হয়ে গিয়েছে। এরপরেও ইচ্ছাকৃতভাবে যুবককে ফাঁসানো হয়েছে।
জানা গেছে, বছর দুয়েক আগে কানপুরে এক আত্মীয়ের বিয়েবাড়িতে গিয়ে হাওড়ার বেলিলিয়াস রোডের বাসিন্দা পেশায় ব্যবসায়ী সুনীলের সঙ্গে আলাপ হয় ওই যুবতীর। পরিবার সূত্রে জানা গেছে, গত বছর এপ্রিল মাস নাগাদ আংটি পরিয়ে এনগেজমেন্ট হয়েছিল দু’জনের। এবছরই বিয়ে হবার কথা ছিল। কিন্তু তার আগেই ঘটে গেল অঘটন।
আর ও পড়ুন গোমড়ামুখো মেঘলা আকাশ কাটবে কবে থেকে? জেনে নিন
বাগদত্তা স্ত্রীর অভিযোগের ভিত্তিতেই কানপুর থানার পুলিশ এসে শনিবার হাওড়ার বাড়ি থেকে গ্রেফতার করে সুনীলকে। রবিবার হাওড়া আদালতে পেশ করে ধৃতকে ১৪ দিনের ট্রান্সজিট রিমান্ডে নিয়ে যায় পুলিশ। সুনীলের পরিবারের দাবি, এনগেজমেন্টের পর থেকেই যুবতী ও তাঁর পরিবার ব্ল্যাকমেইল করছিলো তাদের পরিবারকে। মোটা টাকা না দিলে বিয়ে ভেস্তে যাবে বলে হুমকিও দেওয়া হচ্ছিল।
কয়েক দফায় তাদের টাকা দেওয়া হলেও আরও টাকা দাবী করা হচ্ছিল।এরপর স্বাভাবিকভাবেই সুনীলের পরিবার বিয়েতে আর মত দেয়নি। এরপর থেকেই দূরত্ব বাড়তে থাকে এদের। সুনীলের আইনজীবীর দাবি, ইচ্ছাকৃতভাবে ফাঁসানো হয়েছে সুনীলকে। তাঁদের কাছে সব তথ্য প্রমাণও আছে। সেসব নিয়েই এবার তাঁরা কানপুর আদালতে যাবেন সুনীলের জামিনের জন্য।
উল্লেখ্য, কানপুর পুলিশের হাতে গ্রেফতার হলো হাওড়ার যুবক। কানপুরের বাসিন্দা এক যুবতীকে ফুঁসলিয়ে নিয়ে চলে আসার অভিযোগে হাওড়ার এক যুবককে গ্রেফতার করলো পুলিশ।কানপুর থানার পুলিশ তাঁকে গ্রেফতার করে ট্রানজিট রিমান্ডে নিয়ে যায়। ওই যুবকের পরিবারের দাবী ছেলে ও মেয়ে দুজনের এনগেজমেন্ট হয়ে গিয়েছে। এরপরেও ইচ্ছাকৃতভাবে যুবককে ফাঁসানো হয়েছে।
জানা গেছে, বছর দুয়েক আগে কানপুরে এক আত্মীয়ের বিয়েবাড়িতে গিয়ে হাওড়ার বেলিলিয়াস রোডের বাসিন্দা পেশায় ব্যবসায়ী সুনীলের সঙ্গে আলাপ হয় ওই যুবতীর। পরিবার সূত্রে জানা গেছে, গত বছর এপ্রিল মাস নাগাদ আংটি পরিয়ে এনগেজমেন্ট হয়েছিল দু’জনের। এবছরই বিয়ে হবার কথা ছিল। কিন্তু তার আগেই ঘটে গেল অঘটন।