Afghan citizen
ছবি সংগ্রহে সাইন টিভি
বিস্ফোরণের জেরে আতঙ্ক এখন আফগানিস্তানের জনগণের ( Afghan citizen ) মধ্যে সেই আতঙ্কের মধ্যেও কাবুল ছাড়ার হিড়িক পড়েছে আফগান নাগরিকদের ( Afghan citizen ) । গত পরশু বৃহস্পতিবারই প্রাণঘাতী বিস্ফোরণে কেঁপে উঠেছে আফগানিস্তানের কাবুল বিমানবন্দর। ওই বিস্ফোরণে প্রাণ হারিয়েছেন প্রায় ১৮০ জন। আহত প্রচুর।
আফগানরা যাতে দেশ ছাড়তে বিমাবন্দরে ভিড় না করেন, তা নিশ্চিত করতেই আইসিস–কের সঙ্গে হাত মিলিয়ে হাক্কানি নেটওয়ার্ক এই বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে বলে অভিযোগ। এই ঘটনার পরেও দেশ ছাড়তে মরিয়া আফগানরা । কাবুল বিমানবন্দরমুখী৷ শুক্রবারও হামিদ কারজাই বিমানবন্দরের বাইরে হাজার হাজার আফগান পুরুষ, মহিলা, শিশুদের অপেক্ষা করতে দেখা গিয়েছে।
আর ও পড়ুন বাংলায় মা-মাটি-মানুষের সরকার এসে সব করেছে, দাবি মমতার ’(Mamata)
দেশ ছাড়তে আফগানরা এতটাই মরিয়া যে বিমানবন্দরে বিস্ফোরণের পরের দিনও প্রাণের ঝুঁকি নিয়েই সেখানে হাজির হচ্ছেন তাঁরা। গত বৃহস্পতিবারের জোড়া বিস্ফোরণের পর বন্ধ হয়ে গিয়েছিল কাবুল বিমানবন্দর। কিন্তু শুক্রবার থেকে ফের আফগানিস্তানে উদ্ধারকাজ শুরু করেছে মার্কিন সেনা।
একটি ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, কাবুল বিমানবন্দরের পাঁচিলের বাইরে কাতারে কাতারে মানুষ ভিড় করেছেন। জলের মধ্যেও দাঁড়িয়ে রয়েছেন অসংখ্য মানুষ। এঁদের মধ্যে কতজন শেষ পর্যন্ত দেশ ছাড়তে পারবেন তার কোনও নিশ্চয়তা নেই।
শুধু কাবুল বিমানবন্দর নয়, পাকিস্তান–আফগানিস্তান সীমান্তেও দেখা গেছে একই দৃশ্য। তালিবানের হাত থেকে বাঁচতে হাজার হাজার আফগান ভিড় করেছেন স্পিন বলডাক সীমান্তে। পাকিস্তানে ঢোকার জন্য চেকপোস্টে হুড়োহুড়ি পড়ে যায়।
ভিডিওয় দেখা গেছে হাজার হাজার আফগান তাদের জিনিসপত্র নিয়ে ধাক্কাধাক্কি করছে সীমান্তের পাক চেকপোস্টে। কড়া রোদে সংকীর্ণ রাস্তার মধ্যে গেট খোলার আশায় স্পিন বলডাক সীমান্ত পেরিয়ে পাকিস্তানে ঢোকার চেষ্টা করছেন তারা।
অভিযোগ উঠেছে, আফগানরা যাতে দেশ ছাড়তে বিমাবন্দরে ভিড় না করেন, তা নিশ্চিত করতেই আইসিস–কের সঙ্গে হাত মিলিয়ে হাক্কানি নেটওয়ার্ক এই বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে বলে অভিযোগ। এই ঘটনার পরেও দেশ ছাড়তে মরিয়া আফগানরা (Afghan citizen) । কাবুল বিমানবন্দরমুখী৷ শুক্রবারও হামিদ কারজাই বিমানবন্দরের বাইরে হাজার হাজার আফগান পুরুষ, মহিলা, শিশুদের অপেক্ষা করতে দেখা গিয়েছে।