কামতাপুরী ভাষা প্রসারের বিল বকেয়া, দাবি কে পি পির । কামতাপুরী ভাষা প্রসার প্রচার সংক্রান্ত বিভিন্ন সরকারি অনুষ্ঠানের বিল বকেয়া, দাবি কে পি পির । কামতাপুর ভাষা একাডেমির চেয়ারম্যানকে ডেপুটেশন দিল কেপিপি-র কেন্দ্রীয় কমিটি। ডেপুটেশন শেষে কামতা পুর প্রোগ্রেসিভ পার্টির কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব অভিযোগের সুরে বলেন,
বিগত আর্থিক বছরে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের অধিন কামতাপুর ভাষা একাডেমির আনুকুল্যে বেশ কিছু কর্মসূচি হয়েছিলো জেলার বিভিন্ন প্রান্তে । অভিযোগ সেই কর্মসূচি গুলির সঙ্গে যুক্ত বিভিন্ন ব্যাক্তি এবং মাইক,প্যান্ডেল ইত্যাদি যারা ভাড়া দিয়ে এই সরকারি অনুষ্ঠান গুলোকে সাহায্য করেছিলো তাদের বেশীরভাগ বিল দেওয়া হয়নি। আবার কিছু কর্মসূচির আংশিক বিল হয়েছে, এটাও আমরা জানতে পেরেছি যে বকেয়া বিল পাওনাদার না পেলেও ট্রেজারি থেকে সম্পূর্ণ টাকা তুলে নেওয়া হয়েছে, এর মানে কিছু আর্থিক দুর্নীতি ও হয়েছে এই বকেয়া বিল গুলোর টাকা নিয়ে।
এই সমস্ত বিষয় গুলো নিয়েই আজ কে পি পির কেন্দ্রীয় কমিটি কামতাপুর ভাষা একাডেমির চেয়ারম্যানকে ডেপুটেশনের মাধ্যমে বিষয়টি জানালো এবং দ্রুত যাতে কামতাপুরি ভাষা, সংস্কৃতির উন্নতি এবং প্রসারের উদ্দেশ্যে সরকারি অনুষ্ঠানে লাইট, মাইক, প্যান্ডেল দিয়ে সাহায্য করেছিলো সেই সমস্ত ঠিকাদার এবং ব্যাবসায়ীদের বকেয়া বিল মিটিয়ে দেওয়া হয়।
আর ও পড়ুন হানিমুনে গিয়ে হিমাচল প্রদেশে রহস্যজনক মৃত্যু নববধূর
অপরদিকে, কামতাপুরি ভাষা একাডেমির চেয়ারম্যান বজলে রহমান এই প্রসঙ্গে জানান, সরকারের আর্থিক অবস্থা ভালো না থাকায় বকেয়া বিল মেটানো যায় নি, তবে আগামী আর্থিক বর্ষে এই টাকা দেওয়া যেতে পারে।
কামতাপুরী ভাষা প্রসারের বিল বকেয়া, দাবি কে পি পির । কামতাপুরী ভাষা প্রসার প্রচার সংক্রান্ত বিভিন্ন সরকারি অনুষ্ঠানের বিল বকেয়া, দাবি কে পি পির । কামতাপুর ভাষা একাডেমির চেয়ারম্যানকে ডেপুটেশন দিল কেপিপি-র কেন্দ্রীয় কমিটি। ডেপুটেশন শেষে কামতা পুর প্রোগ্রেসিভ পার্টির কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব অভিযোগের সুরে বলেন,
বিগত আর্থিক বছরে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তরের অধিন কামতাপুর ভাষা একাডেমির আনুকুল্যে বেশ কিছু কর্মসূচি হয়েছিলো জেলার বিভিন্ন প্রান্তে । অভিযোগ সেই কর্মসূচি গুলির সঙ্গে যুক্ত বিভিন্ন ব্যাক্তি এবং মাইক,প্যান্ডেল ইত্যাদি যারা ভাড়া দিয়ে এই সরকারি অনুষ্ঠান গুলোকে সাহায্য করেছিলো তাদের বেশীরভাগ বিল দেওয়া হয়নি। আবার কিছু কর্মসূচির আংশিক বিল হয়েছে, এটাও আমরা জানতে পেরেছি যে বকেয়া বিল পাওনাদার না পেলেও ট্রেজারি থেকে সম্পূর্ণ টাকা তুলে নেওয়া হয়েছে, এর মানে কিছু আর্থিক দুর্নীতি ও হয়েছে এই বকেয়া বিল গুলোর টাকা নিয়ে।
এই সমস্ত বিষয় গুলো নিয়েই আজ কে পি পির কেন্দ্রীয় কমিটি কামতাপুর ভাষা একাডেমির চেয়ারম্যানকে ডেপুটেশনের মাধ্যমে বিষয়টি জানালো এবং দ্রুত যাতে কামতাপুরি ভাষা, সংস্কৃতির উন্নতি এবং প্রসারের উদ্দেশ্যে সরকারি অনুষ্ঠানে লাইট, মাইক, প্যান্ডেল দিয়ে সাহায্য করেছিলো সেই সমস্ত ঠিকাদার এবং ব্যাবসায়ীদের বকেয়া বিল মিটিয়ে দেওয়া হয়।