সিঙ্গুরে টাটা ন্যানো কারখানার জায়গায় হতে চলেছে শেষমেশ মাছের ভেড়ি। হওয়ার সম্ভাবনা ছিল টাটার ন্যানো কারখানা, হতে চলেছে শেষমেশ মাছের ভেড়ি। শনিবার থেকে সিঙ্গুরের টাটা কারখানার জমিতেই মাছ চাষের ভেড়ি করার জন্য বড় বড় পুকুর তৈরির কাজ শুরু করছে রাজ্য সরকার। এই নিয়েই সিঙ্গুরে বিভিন্ন রাজনৈতিক মহলে রীতিমতো তরজা শুরু হয়েছে।
হুগলি জেলার সিঙ্গুরের টাটার ন্যানো কারখানার জমি নিয়ে আন্দোলনের পথ তৃণমূলের ক্ষমতায় আসার পর সুগম করে। নামানো কারখানা মাঝপথে থেমে যায়, পঃবঙ্গ থেকে চলে যায় গুজরাটে। তৃণমূল সরকার থেকে বলা হয়েছিল জমির মালিকদের চাষের উপযুক্ত করেই জমি ফেরত দেওয়া হবে।কিন্ত সেই জমি ফেরত পাওয়ার পর এখানকার জমির মালিক(চাষিরা) জানান এই জমি আর চাষের উপযোগী নয়।
সেখানে ধান বা অন্য কোন সবজী চাষের উপায় না থাকায় এবার সেই হুগলির জেলার টাটার কারখানার জমিতে মাছের চাষের জন্য ভেড়ি তৈরির কাজ শুরু করেছে রাজ্য সরকারের এগ্রো ইরিগেসন দপ্তরের আধিকারিকেরা। দপ্তরের আধিকারিকেরা কিছু বলতে না চাইলেও জমির মালিকদের পক্ষ থেকে জানা গিয়েছে এই জমিতে ধান চাষের বা অন্য কোন সবজী চাষের উপযুক্ত নয়।
তার বিকল্প হিসাবেই রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে চাষের জন্য ভেড়ি তৈরি করে দিচ্ছে সরকার। শনিবার সকালে থেকে তিনটে জেসিবি দিয়ে সেই কাজ শুরু করেছে রাজ্য সরকারের এগ্রো ইরিগেশন দপ্তর।
আর ও পড়ুন নয়াগ্রামে হাতির তাণ্ডব, ব্যাপক ফসলের ক্ষতির মুখে পড়েছেন এলাকার চাষীরা
উল্লেখ্য, সিঙ্গুরে টাটা ন্যানো কারখানার জায়গায় হতে চলেছে শেষমেশ মাছের ভেড়ি। হওয়ার সম্ভাবনা ছিল টাটার ন্যানো কারখানা, হতে চলেছে শেষমেশ মাছের ভেড়ি। শনিবার থেকে সিঙ্গুরের টাটা কারখানার জমিতেই মাছ চাষের ভেড়ি করার জন্য বড় বড় পুকুর তৈরির কাজ শুরু করছে রাজ্য সরকার। এই নিয়েই সিঙ্গুরে বিভিন্ন রাজনৈতিক মহলে রীতিমতো তরজা শুরু হয়েছে। হুগলি জেলার সিঙ্গুরের টাটার ন্যানো কারখানার জমি নিয়ে আন্দোলনের পথ তৃণমূলের ক্ষমতায় আসার পর সুগম করে। নামানো কারখানা মাঝপথে থেমে যায়, পঃবঙ্গ থেকে চলে যায় গুজরাটে। তৃণমূল সরকার থেকে বলা হয়েছিল জমির মালিকদের চাষের উপযুক্ত করেই জমি ফেরত দেওয়া হবে।
কিন্ত সেই জমি ফেরত পাওয়ার পর এখানকার জমির মালিক(চাষিরা) জানান এই জমি আর চাষের উপযোগী নয়। সেখানে ধান বা অন্য কোন সবজী চাষের উপায় না থাকায় এবার সেই হুগলির জেলার টাটার কারখানার জমিতে মাছের চাষের জন্য ভেড়ি তৈরির কাজ শুরু করেছে রাজ্য সরকারের এগ্রো ইরিগেসন দপ্তরের আধিকারিকেরা। দপ্তরের আধিকারিকেরা কিছু বলতে না চাইলেও জমির মালিকদের পক্ষ থেকে জানা গিয়েছে এই জমিতে ধান চাষের বা অন্য কোন সবজী চাষের উপযুক্ত নয়। তার বিকল্প হিসাবেই রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে চাষের জন্য ভেড়ি তৈরি করে দিচ্ছে সরকার। শনিবার সকালে থেকে তিনটে জেসিবি দিয়ে সেই কাজ শুরু করেছে রাজ্য সরকারের এগ্রো ইরিগেশন দপ্তর।