প্রতিবেশীকে পিটিয়ে খুনের ঘটনায় অভিযুক্ত পাঁচ জনের ৭ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড হল। শুক্রবার এই রায় দিল হলদিয়া মহকুমা আদালত। মামলায় আইনজীবী ছিলেন উত্তরসখা বেরা এবং সোমনাথ ভূুঁইয়া।. গত ১৫ জুলাই ২০১০ সালে জায়গা জমি সংক্রান্ত বিষয়কে কেন্দ্র করে বিরোধের শুরু।
শেখ সদরুলের অভিযোগ, তাঁর বাবা সেক আমানুল্লা এবং তাঁর মাকে লাঠি, রড, শাবল, হাতুড়ি দিয়ে মারধর করে শেখ মইদুল, ফজলু, ফিরোজ, আমিনুল, এসাক আলি সহ মোট ১৪ জন অভিযুক্ত। ঘটনায় গুরুতর জখম হন তাঁরা। আহত অবস্থায় প্রথমে মহিষাদল হাসপাতাল এবং পরে তমলুক থেকে কলকাতার হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। তাঁর মা কিছুদিন হাসপাতালে ভর্তি থাকার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরলেও তাঁর বাবা আমানুল্লা কলকাতা এসএসকেএম হাসপাতালে মারা যান। এরপর তিনি এই ঘটনায় ১৪ জনের নামে অভিযোগ দায়ের করেন।
দীর্ঘদিন ধরে জিজ্ঞাসাবাদ হয়। সমস্ত কিছু প্রমাণ সাক্ষ্য দেখে সাতজনকে বেকসুর খালাস করেন বিচারক। পাশাপাশি দোষী হিসেবে পাঁচজন আমিরুল আলি, ফিরোজ আলি, ফজলু আলি, মহিদুল আলি এবং এসাক আলি এই পাঁচজনের বিরুদ্ধে ৩০৪, ৩২৩, ১৪৭, ১৪৯ নম্বর ধারায় সাত বছরের জেল ও ৫০০০ টাকা জরিমানা, অনাদায়ে ৬ মাস জেলের সাজা ঘোষণা করেন বিচারক অঞ্জনকুমার সরকার।
উল্লেখ্য, প্রতিবেশীকে পিটিয়ে খুনের ঘটনায় অভিযুক্ত পাঁচ জনের ৭ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড হল। শুক্রবার এই রায় দিল হলদিয়া মহকুমা আদালত। মামলায় আইনজীবী ছিলেন উত্তরসখা বেরা এবং সোমনাথ ভূুঁইয়া।. গত ১৫ জুলাই ২০১০ সালে জায়গা জমি সংক্রান্ত বিষয়কে কেন্দ্র করে বিরোধের শুরু।
আর ও পড়ুন কাজু শিল্পের উপর সরকারি বাড়তি শুল্ক, বিপাকে কাজু ব্যবসায়ীরা
শেখ সদরুলের অভিযোগ, তাঁর বাবা সেক আমানুল্লা এবং তাঁর মাকে লাঠি, রড, শাবল, হাতুড়ি দিয়ে মারধর করে শেখ মইদুল, ফজলু, ফিরোজ, আমিনুল, এসাক আলি সহ মোট ১৪ জন অভিযুক্ত। ঘটনায় গুরুতর জখম হন তাঁরা। আহত অবস্থায় প্রথমে মহিষাদল হাসপাতাল এবং পরে তমলুক থেকে কলকাতার হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। তাঁর মা কিছুদিন হাসপাতালে ভর্তি থাকার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরলেও তাঁর বাবা আমানুল্লা কলকাতা এসএসকেএম হাসপাতালে মারা যান। এরপর তিনি এই ঘটনায় ১৪ জনের নামে অভিযোগ দায়ের করেন।
দীর্ঘদিন ধরে জিজ্ঞাসাবাদ হয়। সমস্ত কিছু প্রমাণ সাক্ষ্য দেখে সাতজনকে বেকসুর খালাস করেন বিচারক। পাশাপাশি দোষী হিসেবে পাঁচজন আমিরুল আলি, ফিরোজ আলি, ফজলু আলি, মহিদুল আলি এবং এসাক আলি এই পাঁচজনের বিরুদ্ধে ৩০৪, ৩২৩, ১৪৭, ১৪৯ নম্বর ধারায় সাত বছরের জেল ও ৫০০০ টাকা জরিমানা, অনাদায়ে ৬ মাস জেলের সাজা ঘোষণা করেন বিচারক অঞ্জনকুমার সরকার।