করোনা বিধি কার্যকর করতে কঠোর প্রশাসন, দিঘা ছাড়ছেন পর্যটকরা। করোনা সংক্রমণ রুখতে সোমবার থেকে গোটা রাজ্য জুড়ে জারি হয়েছে কড়া বিধি নিষেধ। আর তার জেরে দিঘা ছাড়ছেন পর্যটকরা। সোমবার সকাল থেকে দিঘার রাস্তায় ব্যারিকেড করে পর্যটকদের সমুদ্রে নামা বা সী বিচ সংলগ্ন এলাকায় ঘোরাফেরা করা বন্ধ করে দেয় দিঘা থানার পুলিশ।
মাইকিং করে জানিয়ে দেওয়া হয় কোন পর্যটক যেন সমুদ্রে স্নান করতে না নামেন বা বিচ এর কাছাকাছি না আসেন। স্বাভাবিকভাবেই বিধিনিষেধ জারি হতেই সোমবার সকাল থেকে দেখা যায় বহু পর্যটক দিঘা মন্দারমনি তাজপুর শঙ্করপুর ছেড়ে বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দিচ্ছেন। মাঝপথে ভ্রমণ স্থগিত করে বাড়ি ফিরতে হওয়ায় অনেকেই হতাশ।
আর ও পড়ুন সুন্দরবনের জঙ্গলে ছেড়ে দেওয়া হল বাঘিনীকে
আশঙ্কায় রয়েছেন দিঘা মন্দারমনি শহর পূর্ব মেদিনীপুরের বিভিন্ন পর্যটন কেন্দ্রের হোটেল ব্যবসায়ীরাও। তারা বলছেন, এখন পর্যটনের মরসুম। এই সময়ে যদি করোনা প্রতিরোধ করার জন্য বিধিনিষেধ আরো বেশি দিন চলতে থাকে তাহলে প্রভূত ক্ষতি হবে ব্যবসার। একেই দু’বছর ধরে হোটেল ব্যবসা সেভাবে গতি পাচ্ছে না তার ওপর বিধিনিষেধ জারি হওয়ায় হতাশ তারা।
এর পাশাপাশি দীঘা সহ বিভিন্ন পর্যটন কেন্দ্রকে ভিত্তি করে আরো যে সমস্ত ছোট বড় ব্যবসা রয়েছে তাদের সঙ্গে যুক্ত ব্যবসায়ীরাও আশঙ্কায় রয়েছেন। এদিকে দিঘা প্রশাসনের পক্ষ থেকে পরিষ্কার জানিয়ে দেওয়া হয়েছে সরকারি নির্দেশিকা মেনে দিঘায় পর্যটকদের ভ্রমণ আপাতত নিষিদ্ধ সমস্ত হোটেল এই নির্দেশ দেয়া হয়েছে 15 জানুয়ারি পর্যন্ত যত বুকিং রয়েছে সেগুলো বাতিল করার।
উল্লেখ্য, করোনা বিধি কার্যকর করতে কঠোর প্রশাসন, দিঘা ছাড়ছেন পর্যটকরা। করোনা সংক্রমণ রুখতে সোমবার থেকে গোটা রাজ্য জুড়ে জারি হয়েছে কড়া বিধি নিষেধ। আর তার জেরে দিঘা ছাড়ছেন পর্যটকরা। সোমবার সকাল থেকে দিঘার রাস্তায় ব্যারিকেড করে পর্যটকদের সমুদ্রে নামা বা সী বিচ সংলগ্ন এলাকায় ঘোরাফেরা করা বন্ধ করে দেয় দিঘা থানার পুলিশ।মাইকিং করে জানিয়ে দেওয়া হয় কোন পর্যটক যেন সমুদ্রে স্নান করতে না নামেন বা বিচ এর কাছাকাছি না আসেন। স্বাভাবিকভাবেই বিধিনিষেধ জারি হতেই সোমবার সকাল থেকে দেখা যায় বহু পর্যটক দিঘা মন্দারমনি তাজপুর শঙ্করপুর ছেড়ে বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দিচ্ছেন। মাঝপথে ভ্রমণ স্থগিত করে বাড়ি ফিরতে হওয়ায় অনেকেই হতাশ।