সর্বভারতীয় কিষান ক্ষেতমজুর সংগঠনের ডেপুটেশন বাঁকুড়ায় । ২৬ নভেম্বর দিল্লিতে চলমান ঐতিহাসিক কৃষক আন্দোলনের বর্ষপূর্তিতে কৃষক বিক্ষোভ-সমাবেশ ও বাঁকুড়া জেলা শাসকের নিকট ডেপুটেশন কর্মসূচি পালন করল সর্বভারতীয় কিষান ক্ষেতমজুর সংগঠনের বাঁকুড়া জেলা কমিটি । শুক্রবার সকাল এগারো টায় বাঁকুড়া হিন্দু হাই স্কুল এলাকায় জমায়েত করে সংযুক্ত কিষান মোর্চার ও বাম সংগঠনের কর্মীরা । সেখান থেকে একটি মিছিল করে তারা বাঁকুড়া জেলা শাসকের দপ্তরে সামনে জমায়েত হন এবং নিজেদের একাধিক দাবি-দাওয়া নিয়ে স্লোগান দিতে থাকেন তারা ।সর্বভারতীয় কিষান সংগঠন বাঁকুড়া জেলা কমিটির উদ্যোগে এই কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয় ।
মূলত তাদের দাবি এক , কালার কৃষি আইন ও বিদ্যুৎ বিল প্রত্যাহার এবং ন্যূনতম সহায়ক মূল্য এম এস পি কে আইন সঙ্গত করতে হবে । দুই , সার বীজ কীটনাশক ঔষধ সহ সমস্ত নিত্যপণ্যের দাম চড়া মূল্য বৃদ্ধি রোধ করতে হবে । তিন , ন্যায্য দামে পর্যাপ্ত পরিমাণে ডিএপি ও ইউরিয়ার যোগান সুনিশ্চিত করতে হবে । চার , শুধুমাত্র জমির মালিক নয় ভাগ ও লিজ চাষীদের ও কে সি সি কার্ড ও ফসলের ক্ষতিপূরণ দিতে হবে । পাঁচ , রেল প্রতিরক্ষা ব্যাংক-বীমা কয়লা বিদ্যুৎ শিক্ষা স্বাস্থ্যের ব্যাপক বেসরকারিকরণ বন্ধ করতে হবে । এই ধরনের দশ দফা দাবি নিয়ে তারা বাঁকুড়া জেলা শাসকের কাছে একটি ডেপুটেশন দেন ।
সংগঠনের বাঁকুড়া জেলা সভাপতি দিলীপ কুন্ডু জানান , আমাদের এই দাবি দাওয়া দ্রুত পুরন করতে হবে এং মাস্টারপ্লান গ্রহণ করে বাঁকুড়া জেলাকে খরা মুক্ত করতে হবে । ২৬ নভেম্বর দিল্লিতে চলমান ঐতিহাসিক কৃষক আন্দোলনের বর্ষপূর্তিতে কৃষক বিক্ষোভ-সমাবেশ ও বাঁকুড়া জেলা শাসকের নিকট ডেপুটেশন কর্মসূচি পালন করল সর্বভারতীয় কিষান ক্ষেতমজুর সংগঠনের বাঁকুড়া জেলা কমিটি ।
আর ও পড়ুন শিক্ষার্থীদের বিদ্যালয়মুখী করতে শিক্ষকদের সঙ্গে নিয়ে দুয়ারে বিধায়ক
শুক্রবার সকাল এগারো টায় বাঁকুড়া হিন্দু হাই স্কুল এলাকায় জমায়েত করে সংযুক্ত কিষান মোর্চার ও বাম সংগঠনের কর্মীরা । সেখান থেকে একটি মিছিল করে তারা বাঁকুড়া জেলা শাসকের দপ্তরে সামনে জমায়েত হন এবং নিজেদের একাধিক দাবি-দাওয়া নিয়ে স্লোগান দিতে থাকেন তারা ।সর্বভারতীয় কিষান সংগঠন বাঁকুড়া জেলা কমিটির উদ্যোগে এই কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয় ।
মূলত তাদের দাবি এক , কালার কৃষি আইন ও বিদ্যুৎ বিল প্রত্যাহার এবং ন্যূনতম সহায়ক মূল্য এম এস পি কে আইন সঙ্গত করতে হবে । দুই , সার বীজ কীটনাশক ঔষধ সহ সমস্ত নিত্যপণ্যের দাম চড়া মূল্য বৃদ্ধি রোধ করতে হবে । তিন , ন্যায্য দামে পর্যাপ্ত পরিমাণে ডিএপি ও ইউরিয়ার যোগান সুনিশ্চিত করতে হবে । চার , শুধুমাত্র জমির মালিক নয় ভাগ ও লিজ চাষীদের ও কে সি সি কার্ড ও ফসলের ক্ষতিপূরণ দিতে হবে । পাঁচ , রেল প্রতিরক্ষা ব্যাংক-বীমা কয়লা বিদ্যুৎ শিক্ষা স্বাস্থ্যের ব্যাপক বেসরকারিকরণ বন্ধ করতে হবে । এই ধরনের দশ দফা দাবি নিয়ে তারা বাঁকুড়া জেলা শাসকের কাছে একটি ডেপুটেশন দেন ।