রায়দিঘি কুমড়াপাড়া এলাকায় আগুনে ভষ্মিভূত একটি বাড়ি। দক্ষিণ 24 পরগনা রায়দিঘি থানা অন্তর্গত কুমরপাড়া এলাকায় এক গৃহবধূ বাড়িতে আগুন লাগে। রাত একটা নাগাদ আগুন লাগে। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শর্ট সার্টিকেটের জন্য আগুন লেগে যায়। ওই গৃহবধূর নাম মন্দা হালদার বয়স ৩৭। তিনি বাড়িতে একা ছিলেন। বাকি পরিবারের লোকজন সবাই রে নৌকা নিয়ে মাছ ধরতে যান। ওই পরিবারে লোকজন সবাই মৎস্যজীবী। ওই রাত্রে হালদার পরিবারে ঘর দাউ দাউ করে জ্বলছে।
আগুনের লেলিহান দেখে এলাকার মানুষজন দৌড়ে আসে এবং তড়িঘড়ি করে বালতি নিয়ে আগুন নেভাতে সাহায্য করে। বালতি জল দিয়ে গ্রামবাসীরা আগুন নিভিয়ে ফেলেন। নেভানোর আগে প্রায় ৭৫% পুড়ে ছাই হয়ে যায় বাড়ি সবকিছু। স্থানীয় বাসিন্দাদের প্রচেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনলেও পুড়ে যাওয়া ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ এখনও জানা যায়নি। আশেপাশে তেমন বাড়ি না থাকায় প্রাণে বাঁচলো অন্যান্য ঘরবাড়িগুলো। দরিদ্র মৎস্যজীবীর পরিবারের সমস্ত কিছু পুরে বশীভূত হয়ে গিয়ে তিনি এখন অসহায় হয়ে পড়েছেন। এই অবস্থা দেখে এলাকায় চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে।
আরও পড়ুন – বাড়িতে বসে নিষিদ্ধ কাফ সিরারের ব্যবসা, ধৃত মহিলা
উল্লেখ্য, দক্ষিণ 24 পরগনা রায়দিঘি থানা অন্তর্গত কুমরপাড়া এলাকায় এক গৃহবধূ বাড়িতে আগুন লাগে। রাত একটা নাগাদ আগুন লাগে। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শর্ট সার্টিকেটের জন্য আগুন লেগে যায়। ওই গৃহবধূর নাম মন্দা হালদার বয়স ৩৭। তিনি বাড়িতে একা ছিলেন। বাকি পরিবারের লোকজন সবাই রে নৌকা নিয়ে মাছ ধরতে যান। ওই পরিবারে লোকজন সবাই মৎস্যজীবী। ওই রাত্রে হালদার পরিবারে ঘর দাউ দাউ করে জ্বলছে।
আগুনের লেলিহান দেখে এলাকার মানুষজন দৌড়ে আসে এবং তড়িঘড়ি করে বালতি নিয়ে আগুন নেভাতে সাহায্য করে। বালতি জল দিয়ে গ্রামবাসীরা আগুন নিভিয়ে ফেলেন। নেভানোর আগে প্রায় ৭৫% পুড়ে ছাই হয়ে যায় বাড়ি সবকিছু। স্থানীয় বাসিন্দাদের প্রচেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনলেও পুড়ে যাওয়া ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ এখনও জানা যায়নি। আশেপাশে তেমন বাড়ি না থাকায় প্রাণে বাঁচলো অন্যান্য ঘরবাড়িগুলো। দরিদ্র মৎস্যজীবীর পরিবারের সমস্ত কিছু পুরে বশীভূত হয়ে গিয়ে তিনি এখন অসহায় হয়ে পড়েছেন। এই অবস্থা দেখে এলাকায় চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। কুমড়াপাড়া