ঘন কুয়াশায় ঢেকে ঝাড়গ্রাম, সঙ্গে শুরু বৃষ্টি। রবিবার ভোর থেকেই ঘন কুয়াশায় ঢেকে রয়েছে ঝাড়গ্রাম শহর। সেই সঙ্গে মেঘলা আকাশ ।তবে রবিবার ও ছিল কনকনে ঠান্ডা। যেভাবে ঘন কুয়াশায় ঢেকে রয়েছে গোটা ঝাড়গ্রাম এলাকা যার ফলে সমস্যায় পড়ছেন যানবাহন চালকরা। গাড়ির হেডলাইট জ্বালিয়ে অতি সাবধানে যাতায়াত করতে হচ্ছে গাড়ি চালকদের। তাই যানবাহন চলাচলে সমস্যা দেখা দিয়েছে।
রাস্তাঘাটে ও অন্যান্য দিনের তুলনায় লোকজন খুব কম। তবে মেঘলা আকাশ এর পাশাপাশি শুরু হয়েছে হালকা বৃষ্টি। যার ফলে অকাল বৃষ্টির জন্য ফসলের ক্ষতির আশঙ্কা করছেন অনেকেই। যদি ভারি বৃষ্টি হয় তাহলে ফসলের ব্যাপক ক্ষতির আশঙ্কা করছেন ঝাড়গ্রাম জেলার বিভিন্ন এলাকায় চাষিরা। আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস অনুযায়ী রবিবার সকাল থেকে হালকা বৃষ্টি শুরু হয়েছে।
যার ফলে চিন্তার ভাঁজ পড়েছে চাষীদের কপালে। রবিবার সারাদিন ঘন কুয়াশার কারণে সূর্যের মুখ দেখা যায় নি।যার ফলে বিভিন্ন গাড়ির চালকেরা যেমন সমস্যায় পড়েছেন ,যেমনি ঝাড়গ্রাম শহরের বাসিন্দারা ও দুর্ভোগের মধ্যে পড়েছেন।
আর ও পড়ুন নেতাজির ১২৫ তম জন্মবার্ষিকী পালন, ময়দানে শ্রদ্ধাজ্ঞাপন মুখ্যমন্ত্রীর
মেঘলা আকাশের পাশাপাশি এক নাগাড়ে হালকা বৃষ্টি হওয়ায় রবিবার ঝাড়গ্রামের জনজীবন একেবারে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে।যার ফলে চরম দুর্ভোগে পড়তে হয় সাধারণ মানুষকে। এই আবহাওয়ার ফলে বয়স্ক মানুষেরা ও শিশুরা অসুস্থ হয়ে পড়বে বলে আশংকা করছেন।
উল্লেখ্য, ঘন কুয়াশায় ঢেকে ঝাড়গ্রাম, সঙ্গে শুরু বৃষ্টি। রবিবার ভোর থেকেই ঘন কুয়াশায় ঢেকে রয়েছে ঝাড়গ্রাম শহর। সেই সঙ্গে মেঘলা আকাশ ।তবে রবিবার ও ছিল কনকনে ঠান্ডা। যেভাবে ঘন কুয়াশায় ঢেকে রয়েছে গোটা ঝাড়গ্রাম এলাকা যার ফলে সমস্যায় পড়ছেন যানবাহন চালকরা। গাড়ির হেডলাইট জ্বালিয়ে অতি সাবধানে যাতায়াত করতে হচ্ছে গাড়ি চালকদের। তাই যানবাহন চলাচলে সমস্যা দেখা দিয়েছে। রাস্তাঘাটে ও অন্যান্য দিনের তুলনায় লোকজন খুব কম। তবে মেঘলা আকাশ এর পাশাপাশি শুরু হয়েছে হালকা বৃষ্টি। যার ফলে অকাল বৃষ্টির জন্য ফসলের ক্ষতির আশঙ্কা করছেন অনেকেই।
যদি ভারি বৃষ্টি হয় তাহলে ফসলের ব্যাপক ক্ষতির আশঙ্কা করছেন ঝাড়গ্রাম জেলার বিভিন্ন এলাকায় চাষিরা। আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস অনুযায়ী রবিবার সকাল থেকে হালকা বৃষ্টি শুরু হয়েছে। যার ফলে চিন্তার ভাঁজ পড়েছে চাষীদের কপালে। রবিবার সারাদিন ঘন কুয়াশার কারণে সূর্যের মুখ দেখা যায় নি।যার ফলে বিভিন্ন গাড়ির চালকেরা যেমন সমস্যায় পড়েছেন ,যেমনি ঝাড়গ্রাম শহরের বাসিন্দারা ও দুর্ভোগের মধ্যে পড়েছেন।