কুলিকের ছবিতে সাজবে রায়গঞ্জ রেলস্টেশন। রায়গঞ্জ মানেই কুলিক নদী ও তৎসংলগ্ন এলাকায় গড়ে ওঠা এশিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম শামুকখোল পাখির পাখিরালয়। এবার সেই ঐতিহ্য বাহী সংস্কৃতিতে সাজতে চলেছে রায়গঞ্জ রেলস্টেশন। শুক্রবার রায়গঞ্জ স্টেশনে উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলের কাটিহার ডিভিশনের ডিআরএম এর সাথে বৈঠকে এই প্রস্তাব রাখায় রেল কর্তৃপক্ষ তাতে সায় দিয়েছেন বলে জানালেন রায়গঞ্জ মার্চেন্টস এ্যসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক অতনু বন্ধু লাহিড়ী।
তিনি জানান, কুলিক নদী ও পাখিরালয় উত্তর দিনাজপুর জেলাবাসীর গর্ব। সেই কুলিক হেরিটেজ কালচারের ছবিতে সাজতে চলেছে রায়গঞ্জ রেলওয়ে স্টেশন। কুলিক পক্ষিনিবাস ও পরিযায়ী পাখিদের ছবি ও স্থাপত্বে সেজে উঠবে রায়গঞ্জ রেলওয়ে স্টেশন। তিনি আরও বলেন, ব্যবসায়ী সংগঠনের দীর্ঘদিনের দাবী ছিল এটি। জেলার প্রান্তিক স্টেশন রায়গঞ্জ স্টেশনের সৌন্দর্যায়নের লক্ষে এই প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল।
এতে ডিআরএম সায় দেওয়ায় এবার লিখিত আকারে প্রস্তাব দেওয়া হবে। আর লিখিত অনুমতি পেলে রায়গঞ্জ মার্চেন্ট এ্যাসোসিয়েশন পক্ষ থেকেই এই সৌন্দর্যায়নের কাজ করা হবে বলে তিনি জানান। এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছেন উত্তর দিনাজপুর রেল উন্নয়ন মঞ্চের সম্পাদক অঙ্কুশ মৈত্র। তিনি বলেন, আমরাও একই দাবি রেখেছিলাম। সকলে যেভাবে একজোট হয়ে জেলার রেলের উন্নয়নে এগিয়ে আসছেন, সেটা ভীষণ আনন্দের। রায়গঞ্জ মার্চেন্ট এসোসিয়েশনকে আমরাও সহয়তা করব।
আরও পড়ুন – ভারতের ইতিহাসে তরাইনের প্রথম ও দ্বিতীয় যুদ্ধ যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ
উল্লেখ্য, রায়গঞ্জ মানেই কুলিক নদী ও তৎসংলগ্ন এলাকায় গড়ে ওঠা এশিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম শামুকখোল পাখির পাখিরালয়। এবার সেই ঐতিহ্য বাহী সংস্কৃতিতে সাজতে চলেছে রায়গঞ্জ রেলস্টেশন। শুক্রবার রায়গঞ্জ স্টেশনে উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলের কাটিহার ডিভিশনের ডিআরএম এর সাথে বৈঠকে এই প্রস্তাব রাখায় রেল কর্তৃপক্ষ তাতে সায় দিয়েছেন বলে জানালেন রায়গঞ্জ মার্চেন্টস এ্যসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক অতনু বন্ধু লাহিড়ী।
তিনি জানান, কুলিক নদী ও পাখিরালয় উত্তর দিনাজপুর জেলাবাসীর গর্ব। সেই কুলিক হেরিটেজ কালচারের ছবিতে সাজতে চলেছে রায়গঞ্জ রেলওয়ে স্টেশন। কুলিক পক্ষিনিবাস ও পরিযায়ী পাখিদের ছবি ও স্থাপত্বে সেজে উঠবে রায়গঞ্জ রেলওয়ে স্টেশন। তিনি আরও বলেন, ব্যবসায়ী সংগঠনের দীর্ঘদিনের দাবী ছিল এটি। জেলার প্রান্তিক স্টেশন রায়গঞ্জ স্টেশনের সৌন্দর্যায়নের লক্ষে এই প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল।
এতে ডিআরএম সায় দেওয়ায় এবার লিখিত আকারে প্রস্তাব দেওয়া হবে। আর লিখিত অনুমতি পেলে রায়গঞ্জ মার্চেন্ট এ্যাসোসিয়েশন পক্ষ থেকেই এই সৌন্দর্যায়নের কাজ করা হবে বলে তিনি জানান। এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছেন উত্তর দিনাজপুর রেল উন্নয়ন মঞ্চের সম্পাদক অঙ্কুশ মৈত্র। তিনি বলেন, আমরাও একই দাবি রেখেছিলাম।