কৃষক মৃত্যুর ঘটনায় চাঞ্চল্য এলাকায়। ঘটনাটি ঘটেছে মেমারি থানার অন্তর্গত বোহার গোলামপাড়া এলাকায়। মৃতের নাম অধীর ঘোষ(৫১)। ফসলের ক্ষতি হওয়ার কারণেই তিনি বিষ খেয়ে আত্মঘাতী হয়েছেন এমনটাই দাবি পরিবারের। মঙ্গলবার, কালনা মহকুমা হাসপাতালে মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়। জানা গিয়েছে, সোমবার তাকে অসুস্থ দেখে সাথে সাথেই পরিবারের সদস্যরা কালনা মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে চিকিৎসা চলার সময় তার মৃত্যু হয়।
মৃতের স্ত্রী মীরা রানী ঘোষ জানিয়েছেন, ১৪ বিঘা জমি লিজ নিয়ে আলু চাষ করেছিলেন তার স্বামী। বাড়ি বন্ধক দিয়ে পাঁচ লক্ষ টাকা ঋণ নিয়েছিলেন। আর একটি বেসরকারি ব্যাংক থেকে দু’লক্ষ আশি হাজার টাকা ঋণ নিয়েছিলেন। দু’বার করে আলু রোপণ করতে প্রচুর টাকা খরচ হয়ে গিয়েছিল তাঁর। সেইমত ফসলও এবছর ঘরে তুলতে পারেন নি। ঋণের বোঝা মাথায় নিয়ে প্রায়শই চিন্তাগ্রস্ত অবস্থায় থাকতেন তিনি। এরপরই তিনি বিষ খেয়ে আত্মঘাতী হয়েছেন বলে দাবি করেন মৃতের স্ত্রী।
আরও পড়ুন – কুড়ি দিন থেকে নিখোঁজ , জলপাইগুড়ির ব্যাবসায়ী
উল্লেখ্য, ঘটনাটি ঘটেছে মেমারি থানার অন্তর্গত বোহার গোলামপাড়া এলাকায়। মৃতের নাম অধীর ঘোষ(৫১)। ফসলের ক্ষতি হওয়ার কারণেই তিনি বিষ খেয়ে আত্মঘাতী হয়েছেন এমনটাই দাবি পরিবারের। মঙ্গলবার, কালনা মহকুমা হাসপাতালে মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়। জানা গিয়েছে, সোমবার তাকে অসুস্থ দেখে সাথে সাথেই পরিবারের সদস্যরা কালনা মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে যায়।
সেখানে চিকিৎসা চলার সময় তার মৃত্যু হয়। মৃতের স্ত্রী মীরা রানী ঘোষ জানিয়েছেন, ১৪ বিঘা জমি লিজ নিয়ে আলু চাষ করেছিলেন তার স্বামী। বাড়ি বন্ধক দিয়ে পাঁচ লক্ষ টাকা ঋণ নিয়েছিলেন। আর একটি বেসরকারি ব্যাংক থেকে দু’লক্ষ আশি হাজার টাকা ঋণ নিয়েছিলেন। দু’বার করে আলু রোপণ করতে প্রচুর টাকা খরচ হয়ে গিয়েছিল তাঁর। সেইমত ফসলও এবছর ঘরে তুলতে পারেন নি। ঋণের বোঝা মাথায় নিয়ে প্রায়শই চিন্তাগ্রস্ত অবস্থায় থাকতেন তিনি। এরপরই তিনি বিষ খেয়ে আত্মঘাতী হয়েছেন বলে দাবি করেন মৃতের স্ত্রী।