কেষ্ট-দার মুক্তির প্রার্থনায় পায়ে হেটে মেহবুব শাহের মাজারে মহিলা তৃণমূল কর্মীরা। কেষ্ট দা-কে ছাড়া জেলার বিভিন্ন প্রান্তে চলছে তৃণমূলের বিজয়া সম্মিলনী। তা দেখে কিছুটা মন ভার হয়েছে অনুব্রতর ছায়া সঙ্গীদের। তাই এবার দাদার মুক্তির প্রার্থনায় বীরভূম তৃণমূল মহিলা বিগ্রেডের এক অভাবনীয় পদক্ষেপ পড়ল চোখে।
অনুব্রত মণ্ডল যাতে যতদ্রুত সম্ভব এই গরু পাচার মামলার জট কাটিয়ে বাইরে বেরিয়ে আসতে পারেন সেই প্রার্থনা করতেই পায়ে হেঁটে পাথরচাপুরি যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিলেন তৃণমূল মহিলা কর্মী সমর্থকরা। বৃহস্পতিবার দুপুর তিনটে নাগাদ তাঁরা মহম্মদবাজার এলাকা থেকে তাদের যাত্রা শুরু করেছিলেন। গতকাল রাত নয়টা নাগাদ তাঁরা গিয়ে পৌঁছন হযরত দাতা মেহবুব শাহের মাজারে। সেখানে গিয়ে অনুব্রতর জন্য মানত করেন।
প্রায় ৪৩ কিলোমিটার পথ পায়ে হেঁটে অতিক্রম করল তৃণমূলের মহিলা বাহিনী। তাদের এই উদ্যোগ এবং জেলা সভাপতির প্রতি ভালোবাসা সত্যিই নজিরবিহীন। তাঁরা জানান, অনুব্রত মণ্ডল তাদের অত্যন্ত প্রিয় দাদা। কিন্তু এখন তাকে ছাড়া বীরভূম যেন শূন্যভূমিতে পরিণত হয়েছে। জেলার বিভিন্ন জায়গায় অন্যান্য বছরের মতো এই বছরেও বিজয়া সম্মিলনী হচ্ছে। কিন্তু সেখানে মঞ্চে দেখা যাচ্ছে না অনুব্রত মণ্ডলকে।
শোনা যাচ্ছে না তাঁর বক্তৃতা। তাই মন খারাপ অনুব্রতর অনুগামীদের। তাঁর বোনেরা সেই কারণেই পাথরচাপুরিতে দাতা সাহেবের মাজারে গিয়ে পৌঁছান গতকাল রাতে। মানত করেন, যাতে সুস্থ সবল ভাবে যতদ্রুত সম্ভব নিজের গড়ে ফিরে আসুক তাদের প্রিয় কেষ্ট দা।
আরও পড়ুন – চাদের নবনিযুক্ত প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় পুড়িয়ে দিল বিক্ষোভকারীরা, নিহত ৫০
উল্লেখ্য, কেষ্ট দা-কে ছাড়া জেলার বিভিন্ন প্রান্তে চলছে তৃণমূলের বিজয়া সম্মিলনী। তা দেখে কিছুটা মন ভার হয়েছে অনুব্রতর ছায়া সঙ্গীদের। তাই এবার দাদার মুক্তির প্রার্থনায় বীরভূম তৃণমূল মহিলা বিগ্রেডের এক অভাবনীয় পদক্ষেপ পড়ল চোখে। অনুব্রত মণ্ডল যাতে যতদ্রুত সম্ভব এই গরু পাচার মামলার জট কাটিয়ে বাইরে বেরিয়ে আসতে পারেন সেই প্রার্থনা করতেই পায়ে হেঁটে পাথরচাপুরি যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিলেন তৃণমূল মহিলা কর্মী সমর্থকরা। কেষ্ট-দার মুক্তির