Deprecated: version_compare(): Passing null to parameter #2 ($version2) of type string is deprecated in /home/u517603494/domains/shinetv.in/public_html/wp-content/plugins/elementor/core/experiments/manager.php on line 170
Coastal residents have lost sleep over the night due to the full moon

পূর্ণিমার ভরা কোটালে ঘুম ছুটেছে উপকুলবর্তী বাসিন্দাদের

পূর্ণিমার ভরা কোটালে ঘুম ছুটেছে উপকুলবর্তী বাসিন্দাদের

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
কোটালে

পূর্ণিমার ভরা কোটালে ঘুম ছুটেছে উপকুলবর্তী বাসিন্দাদের।  কলকাতা সহ গোটা দক্ষিণবঙ্গে চলছে  মাঝারি ও ভারী বৃষ্টি। রাতভর চলেছে ঝোড়ো হাওয়া,  সেই বৃষ্টি। অনেক জায়গাই ইতিমধ্যে জলমগ্ন হয়ে পড়েছে।  মঙ্গলবারেও বিরাম নেই। চলছে বৃষ্টি।  ভোগান্তি এখানেই শেষ নয়। চাপ বাড়াচ্ছে পূর্ণিমার ভরা কোটাল। তাতেই আতঙ্কের দিন গুনছে সুন্দরবন সহ উপকূলবর্তী এলাকার মানুষ।

 

দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার   কাকদ্বীপ, নামখানা, সাগর, পাথরপ্রতিমার বেশ কিছু এলাকা ইতিমধ্যে জলের নীচে। দীঘি, পুকুরের জল উপচে পড়েছে। আবহাওয়া বিদরা  মনে করছেন, ভরা কোটালের কারণে সাগর, নদীতে জলোচ্ছ্বাস বাড়বে। সেই জল ঢুকতে পারে সুন্দরবনের বিস্তৃত নীচু এলাকায়। এদিকে আলিপুর আবহাওয়া দপ্তর জানিয়েছে, মঙ্গলবারও সারাদিন হবে বৃষ্টি। এর ফলে সুন্দরবনের বাঁধগুলো ভেঙে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। সুন্দরবনে ফেরি পরিষেবা অনিয়মিত হয়ে পড়েছে। কাকদ্বীপ, সাগর, পাথরপ্রতিমা, নামখানার অঞ্চলে কাঁচা বাড়ি ভেঙে পড়তে পারে বলে আতঙ্কে বাসিন্দারা।বকখালি, মৌসুনি, ফ্রেজারগঞ্জ, গঙ্গাসাগরে ইতিমধ্যে সমুদ্রে নামতে বারণ করেছে প্রশাসন। কাকদ্বীপ মহকুমায় খোলা হয়েছে কন্ট্রোল রুম।

 

আর ও পড়ুন  বিজেপির সাংসদ পদ থেকে অবশেষে ইস্তফা দিলেন বাবুল সুপ্রিয়

 

ইতিমধ্যেই রাজ্য সরকার  সেচ, বিদ্যুৎ, পূর্ত ও পঞ্চায়েত দপ্তরের কর্মীদের ছুটি বাতিল করা হয়েছে। শুকনো খাবার, পানীয় জল, ত্রিপল মজুত করা হয়েছে। বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী প্রস্তুত। দক্ষিণ ২৪ পরগনায় মাইকিং করে সাধারণ মানুষকে সতর্ক করা হচ্ছে। কাঁচা বাড়ির বাসিন্দাদের নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। সব মিলিতে একটানা বৃষ্টির পাশাপাশি পূর্ণিমার ভরা কোটালে এখন ঘুম ছুটেছে উপকুলবর্তী বাসিন্দাদের।

 

উল্লেখ্য, কলকাতা সহ গোটা দক্ষিণবঙ্গে চলছে  মাঝারি ও ভারী বৃষ্টি। রাতভর চলেছে ঝোড়ো হাওয়া,  সেই বৃষ্টি। অনেক জায়গাই ইতিমধ্যে জলমগ্ন হয়ে পড়েছে।  মঙ্গলবারেও বিরাম নেই। চলছে বৃষ্টি।  ভোগান্তি এখানেই শেষ নয়। চাপ বাড়াচ্ছে পূর্ণিমার ভরা কোটাল। তাতেই আতঙ্কের দিন গুনছে সুন্দরবন সহ উপকূলবর্তী এলাকার মানুষ। দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার   কাকদ্বীপ, নামখানা, সাগর, পাথরপ্রতিমার বেশ কিছু এলাকা ইতিমধ্যে জলের নীচে। দীঘি, পুকুরের জল উপচে পড়েছে। আবহাওয়া বিদরা  মনে করছেন, ভরা কোটালের কারণে সাগর, নদীতে জলোচ্ছ্বাস বাড়বে। সেই জল ঢুকতে পারে সুন্দরবনের বিস্তৃত নীচু এলাকায়।

 

এদিকে আলিপুর আবহাওয়া দপ্তর জানিয়েছে, মঙ্গলবারও সারাদিন হবে বৃষ্টি। এর ফলে সুন্দরবনের বাঁধগুলো ভেঙে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। সুন্দরবনে ফেরি পরিষেবা অনিয়মিত হয়ে পড়েছে। কাকদ্বীপ, সাগর, পাথরপ্রতিমা, নামখানার অঞ্চলে কাঁচা বাড়ি ভেঙে পড়তে পারে বলে আতঙ্কে বাসিন্দারা।বকখালি, মৌসুনি, ফ্রেজারগঞ্জ, গঙ্গাসাগরে ইতিমধ্যে সমুদ্রে নামতে বারণ করেছে প্রশাসন। কাকদ্বীপ মহকুমায় খোলা হয়েছে কন্ট্রোল রুম।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top