আফগানিস্তানে তালিবানদের মধ্যে আভ্যন্তরীন কোন্দল বাড়ছে ! আফগানিস্তানের ক্ষমতা দখল করেছে তালিবান। হিংসার আশ্রয়ে সরকার গড়ার প্রতিক্রিয়া ইতিমধ্যেই টের পাচ্ছে তালিবান। এতদিন লড়াই ছিল আশরাফ গনি সরকার এবং তার সেনাবাহিনী এবং আমেরিকান সেনার বিরুদ্ধে। সে পাট চুকে গেছে, এবার নিজেদের মধ্যেই ক্ষমতা দখলের লড়াই শুরু হল আফগানিস্তানে।
জানা গিয়েছে, ক্ষমতার লড়াইয়ে বন্দি করা হয়েছে ডেপুটি প্রেসিডেন্ট মুল্লা বরাদরকে। তালিবানের আধ্যাত্মিক নেতা হাবিবাতুল্লা আখুন্দজাদাকে নাকি খুন করা হয়েছে! শীর্ষ পদ এবং দেশ চালানো নিয়ে বরাদর গোষ্ঠীর সঙ্গে হক্কানি গোষ্ঠীর কয়েকদিন ধরেই সংঘাত চলছে।
সুত্রের খবর সত্যি হলে, সেই সংঘাত এবার চরমে উঠল। তবে পাল্লা ভারী হক্কানিদের দিকেই বলে রিপোর্টে জানানো হয়েছে। এই ঘটনাতেও পাকিস্তান যোগের কথা উঠে আসছে। বরাবর হক্কানিদের সমর্থন জুগিয়ে এসেছে পাক গোয়েন্দা দপ্তর। শীর্ষ পদে পাকিস্তানের প্রতি বিশ্বস্তরাই বসুক।
আর ও পড়ুন ঘূর্ণাবর্ত আরও শক্তিশালী নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে , রাতভর চলবে বৃষ্টি
জানা গিয়েছে, বৈঠকে নাকি হক্কানি নেটওয়ার্কের নেতা খলিলুর রহমান হক্কানি চেয়ার ছেড়ে উঠে বরাদরকে ঘুসি মারতে থাকে। বলা হচ্ছে, বরাদর চেয়েছিল, মন্ত্রিসভায় অ-তালিবান এবং সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিদের জায়গা দিতে চেয়েছিলাম। বহির্বিশ্বের কাছে তাতে অবশ্যই সু বার্তা যেত। কিন্তু হক্কানিদের তা পছন্দ হয়নি।বরাদর এরপর কয়েকদিনের জন্য বেপাত্তা হয়ে যান। কিন্তু তালিবান নিয়ন্ত্রিত এক টিভি চ্যানেলে ফের বক্তব্য পেশ করেন তিনি।
কিন্তু সেই ভিডিও দেখে অনেকেরই মনে হচ্ছে, তালিবানের হাতে বন্দি বরাদর, ওই বিবৃতিও বাধ্য হয়ে দিচ্ছেন। এদিকে আখুন্দজাদারও কোনও পাত্তা নেই। এলাকায় জোর জল্পনা, তাঁকে হত্যা করা হয়েছে। সত্যি কোনটা তা সময় বলবে।
উল্লেখ্য, ক্ষমতার লড়াইয়ে বন্দি করা হয়েছে ডেপুটি প্রেসিডেন্ট মুল্লা বরাদরকে। তালিবানের আধ্যাত্মিক নেতা হাবিবাতুল্লা আখুন্দজাদাকে নাকি খুন করা হয়েছে! শীর্ষ পদ এবং দেশ চালানো নিয়ে বরাদর গোষ্ঠীর সঙ্গে হক্কানি গোষ্ঠীর কয়েকদিন ধরেই সংঘাত চলছে। সুত্রের খবর সত্যি হলে, সেই সংঘাত এবার চরমে উঠল। তবে পাল্লা ভারী হক্কানিদের দিকেই বলে রিপোর্টে জানানো হয়েছে। এই ঘটনাতেও পাকিস্তান যোগের কথা উঠে আসছে। বরাবর হক্কানিদের সমর্থন জুগিয়ে এসেছে পাক গোয়েন্দা দপ্তর। শীর্ষ পদে পাকিস্তানের প্রতি বিশ্বস্তরাই বসুক।
জানা গিয়েছে, বৈঠকে নাকি হক্কানি নেটওয়ার্কের নেতা খলিলুর রহমান হক্কানি চেয়ার ছেড়ে উঠে বরাদরকে ঘুসি মারতে থাকে। বলা হচ্ছে, বরাদর চেয়েছিল, মন্ত্রিসভায় অ-তালিবান এবং সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিদের জায়গা দিতে চেয়েছিলাম। বহির্বিশ্বের কাছে তাতে অবশ্যই সু বার্তা যেত। কিন্তু হক্কানিদের তা পছন্দ হয়নি।বরাদর এরপর কয়েকদিনের জন্য বেপাত্তা হয়ে যান। কিন্তু তালিবান নিয়ন্ত্রিত এক টিভি চ্যানেলে ফের বক্তব্য পেশ করেন তিনি।