সুন্দরবনের বাঘ গণনার জন্য ১৪৯৬ টি ক্যামেরা বসছে। ১৯ টি ব্লক নিয়ে গঠিত সুন্দরবন।বর্তমানে প্রায় ৫০ লক্ষ মানুষের বসবাস।আর পৃথিবীর বৃহত্তম ব-দ্বীপে বসবাস রয়্যাল বেঙ্গল টাইগারের। বাসভূমি সুন্দরবনের বাঘের সংখ্যা জানার জন্যই প্রতি বছরই সুন্দরবন ব্যাঘ্র প্রকল্প বাঘ শুমারি করে থাকে।একই ভাবে করা হয় দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা বনবিভাগের এলাকায়ও।
আবার ৪ বছর অন্তর চলে দেশজুড়ে বাঘ গননার কাজ।তবে বাঘের মূল্যায়ন করার উদ্যোগ নিয়েছে ন্যাশনাল টাইগার কনজারভেশন অথরিটি।ইতিমধ্যে সুন্দরবনের সজনেখালিতে বাঘ গননার বিশেষ প্রশিক্ষণ হয়।সুন্দরবনে বিগত বাঘ গননায় বাঘের সংখ্যা উঠে এসেছিল মাত্র ৯৬ টি।এদিকে সুন্দরবনের বসিরহাট রেঞ্জ, সজনেখালি ওয়াইল্ডলাইফ স্যাংচুয়ারি রেঞ্জ, ন্যাশনাল পার্ক ইস্ট রেঞ্জ ও ন্যাশনাল পার্ক ওয়েস্ট রেঞ্জের বনকর্মীদের সাথে দক্ষিণ ২৪ পরগনা বন বিভাগের অন্তর্ভুক্ত মাতলা রেঞ্জ,রায়দিঘি রেঞ্জ ও রামগঙ্গা রেঞ্জের বনকর্মীরা অংশ নিয়েছে এই বাঘ গননার কাজে।
৫ ডিসেম্বর থেকে সুন্দরবন ব্যাঘ্র প্রকল্প এলাকায় প্রথম ক্যামেরা বসানোর কাজ শুরু হবে।মোট ১৪৯৬ টি উন্নত মানের ক্যামেরা বসানো হবে এই সমস্ত জঙ্গল গুলিতে।আর এই কাজ ৩৫ দিনের মধ্যেই সম্পন্ন করা হবে।এর জন্য ১০টি বিশেষ দল তৈরি করা হয়েছে। প্রতিটি দলে ১২ থেকে ১৪ জন করে সদস্য থাকবেন। সুন্দরবন ব্যাঘ্র প্রকল্প এলাকা তে ৮০০ টি ক্যামেরা বসানো হবে।
এদিকে এবার ৪০০ টি ক্যামেরা দিয়ে সাহায্য করছে ডাবলু ডাবলু এফ।একই ভাবে দক্ষিণ ২৪ পরগনা বিভাগীয় বনাধিকারিকের অন্তর্গত অঞ্চলে ১৩৬ টি পয়েন্ট বসানো হবে বাঘ গননার ক্যামেরা।আর এই ক্যামেরা বসানোর কাজ শেষ হবে ১৫ ফেব্রুয়ারির মধ্যেই।ফলে কয়েক মাস পরেই নির্ধারণ হয়ে যাবে সুন্দরবনের বাঘের সংখ্যা আগের থেকে বাড়ল কিনা।
আর ও পড়ুন আসছে ঘূর্ণিঝড়, উপকূলবর্তী বাসিন্দাদের জন্য খোলা হলো বহুমুখী ঘূর্ণিঝড় আশ্রয় কেন্দ্র
এদিকে শুক্রবার সজনেখালি ফরেস্ট ভবনে ক্যামেরা বসানো এবং কিভাবে বাঘ গননার কাজ করা হবে সেই বিষয়ে পূণাঙ্গ প্রশিক্ষণ দেওয়া হয় হাতে কলমে।কিভাবে জঙ্গলের মধ্যে ক্যামেরা বসাতে হবে সে বিষয়ে বনকর্মীদের জঙ্গলে মধ্যে নিয়ে গিয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।
সুন্দরবন ব্যাঘ্র প্রকল্পের ফিল্ড ডিরেক্টর তাপস দাস জানান ৫৩ বাঘ সংরক্ষিত জঙ্গলে বাঘ গননার কাজ শুরু হচ্ছে।তারমধ্যে সুন্দরবন।প্রায় দেড় হাজার উন্নত মানের ক্যামেরা বসানো হচ্ছে।আর এই বাঘ গননার কাজে প্রতিটি দলে ১২ থেকে ১৪ জন করে সদস্য থাকবেন।আগামী ৫ ডিসেম্বর থেকে শুরু হবে এই কাজ।আর এই কাজের জন্য বিশেষ প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।এছাড়া বন পরিচালন কমিটি গুলি আর্থিক চেক তুলে দেওয়া হয়।
উল্লেখ্য, সুন্দরবনের বাঘ গণনার জন্য ১৪৯৬ টি ক্যামেরা বসছে। ১৯ টি ব্লক নিয়ে গঠিত সুন্দরবন।বর্তমানে প্রায় ৫০ লক্ষ মানুষের বসবাস।আর পৃথিবীর বৃহত্তম ব-দ্বীপে বসবাস রয়্যাল বেঙ্গল টাইগারের। বাসভূমি সুন্দরবনের বাঘের সংখ্যা জানার জন্যই প্রতি বছরই সুন্দরবন ব্যাঘ্র প্রকল্প বাঘ শুমারি করে থাকে।একই ভাবে করা হয় দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা বনবিভাগের এলাকায়ও।আবার ৪ বছর অন্তর চলে দেশজুড়ে বাঘ গননার কাজ।তবে বাঘের মূল্যায়ন করার উদ্যোগ নিয়েছে ন্যাশনাল টাইগার কনজারভেশন অথরিটি।ইতিমধ্যে সুন্দরবনের সজনেখালিতে বাঘ গননার বিশেষ প্রশিক্ষণ হয়।
সুন্দরবনে বিগত বাঘ গননায় বাঘের সংখ্যা উঠে এসেছিল মাত্র ৯৬ টি।এদিকে সুন্দরবনের বসিরহাট রেঞ্জ, সজনেখালি ওয়াইল্ডলাইফ স্যাংচুয়ারি রেঞ্জ, ন্যাশনাল পার্ক ইস্ট রেঞ্জ ও ন্যাশনাল পার্ক ওয়েস্ট রেঞ্জের বনকর্মীদের সাথে দক্ষিণ ২৪ পরগনা বন বিভাগের অন্তর্ভুক্ত মাতলা রেঞ্জ,রায়দিঘি রেঞ্জ ও রামগঙ্গা রেঞ্জের বনকর্মীরা অংশ নিয়েছে এই বাঘ গননার কাজে।