ক্লাবঘরে বোমা বিস্ফোরণে একজন আহত। গ্রেফতার তিনজন। ক্লাবঘরে বোমা বিস্ফোরণে একজন আহত। গ্রেফতার তিনজন। ঘটনা পূর্ব বর্ধমান জেলার কেতুগ্রামের এলাকায়। পুলিশ জানায় ধৃতদের নাম বিকাশ ঘোষ, অপূর্ব পাল ও উৎপল দাস। ধৃতদের মধ্যে বিকাশ ও অপূর্ব কেতুগ্রাম এলাকার বাসিন্দা, তৃতীয়জনের বাড়ি মুর্শিদাবাদ জেলায় বলে জানা গিয়েছে।
বুধবার রাতে পুলিশের কাছে সূত্র মারফত খবর আসে কেতুগ্রামের ইছাপুর গ্রামে বিবেকানন্দ ক্লাব নামে একটি ক্লাবে বোমা বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। খবর পাওয়া মাত্রই পুলিশ এলাকায় পৌঁছায়। সেখানে গিয়ে দেখা যায় বিকাশ ঘোষ নামে এক ব্যক্তি বোমা ফেটে আহত হয়েছে। ঘরে তার সঙ্গেই ছিল তার দুই সঙ্গী অপূর্ব ও উৎপল। ঘটনাস্থল থেকেই পুলিশ তাদের গ্রেফতার করে। তবে বিস্ফোরণ খুব মারাত্মক না হওয়ায় বিকাশের আঘাতও তেমন গুরুতর ছিল না বলে জানা যায়।
গ্রেফতারের পাশাপাশি বেশকিছু বোমা ও বোমা বাঁধার মশলা উদ্ধার করা হয়েছে বলে পুলিশ সূত্রে খবর। কেতুগ্রামের বিধায়ক শেখ শাহনওযাজের অভিযোগ, ”ইছাপুর গ্রামে ওই ক্লাবটি বিজেপির ছেলেরা চালায়। ওরাই এলাকায় সন্ত্রাস তৈরি করতে বোমা বাঁধছিল। যাদের পুলিশ ধরেছে তারা সবাই বিজেপি করে।” অন্যদিকে বিজেপির জেলা নেতা অনিল দত্ত সাংবাদিককে বলেন, ‘আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ তোলা হচ্ছে। ওসব সাজানো ঘটনা।“
আর ও পড়ুন ৪৫ তম আন্তর্জাতিক কলকাতা বইমেলায় এবারে থিম কান্ট্রি বাংলাদেশ
উল্লেখ্য, ক্লাবঘরে বোমা বিস্ফোরণে একজন আহত। গ্রেফতার তিনজন। ক্লাবঘরে বোমা বিস্ফোরণে একজন আহত। গ্রেফতার তিনজন। ঘটনা পূর্ব বর্ধমান জেলার কেতুগ্রামের এলাকায়। পুলিশ জানায় ধৃতদের নাম বিকাশ ঘোষ, অপূর্ব পাল ও উৎপল দাস। ধৃতদের মধ্যে বিকাশ ও অপূর্ব কেতুগ্রাম এলাকার বাসিন্দা, তৃতীয়জনের বাড়ি মুর্শিদাবাদ জেলায় বলে জানা গিয়েছে। বুধবার রাতে পুলিশের কাছে সূত্র মারফত খবর আসে কেতুগ্রামের ইছাপুর গ্রামে বিবেকানন্দ ক্লাব নামে একটি ক্লাবে বোমা বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। খবর পাওয়া মাত্রই পুলিশ এলাকায় পৌঁছায়। সেখানে গিয়ে দেখা যায় বিকাশ ঘোষ নামে এক ব্যক্তি বোমা ফেটে আহত হয়েছে। ঘরে তার সঙ্গেই ছিল তার দুই সঙ্গী অপূর্ব ও উৎপল।
ঘটনাস্থল থেকেই পুলিশ তাদের গ্রেফতার করে। তবে বিস্ফোরণ খুব মারাত্মক না হওয়ায় বিকাশের আঘাতও তেমন গুরুতর ছিল না বলে জানা যায়। গ্রেফতারের পাশাপাশি বেশকিছু বোমা ও বোমা বাঁধার মশলা উদ্ধার করা হয়েছে বলে পুলিশ সূত্রে খবর। কেতুগ্রামের বিধায়ক শেখ শাহনওযাজের অভিযোগ, ”ইছাপুর গ্রামে ওই ক্লাবটি বিজেপির ছেলেরা চালায়। ওরাই এলাকায় সন্ত্রাস তৈরি করতে বোমা বাঁধছিল। যাদের পুলিশ ধরেছে তারা সবাই বিজেপি করে।” অন্যদিকে বিজেপির জেলা নেতা অনিল দত্ত সাংবাদিককে বলেন, ‘আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ তোলা হচ্ছে। ওসব সাজানো ঘটনা।“