কয়লাখনিতে ধস, ১০ শ্রমিকের আটকে পড়ার আশঙ্কা । রবিবার পশ্চিম বর্ধমানের আসানসোলে এক বৈধ কয়লাখনিতে আচমকাই ধস নামে। প্রায় ১০ জনের চাপা পড়ে থাকার আশঙ্কা বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। আসানসোলের কুলটি থানার অন্তর্গত বাংলা-ঝাড়খণ্ড সীমান্তবর্তী এলাকার দামাগরিয়া খোলামুখ কয়লাখনিতে ধসের ঘটনা ঘটে। চাঞ্চল্য ছঢ়িয়ে পড়ে এলাকায়। সূত্রের খবর, নিত্যদিনের মত প্রচুর মানুষ কয়লা কাটতে নেমেছিল রবিরার ভোরে।
কিন্তু খনির ভিতরে অবৈধভাবে কয়লা কাটার কারণে ধস নামতে শুরু করে। যাঁরা রাতের অন্ধকারে কয়লা খনিতে কয়লা কাটতে নেমেছিলেন, তাঁরা সবাই বেরিয়ে আসতে পারেননি। কয়লা খনির ধসে আটকে পড়েন ১০ জন শ্রমিক। তাঁদের চাপা পড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা প্রবল। এর পর এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে। তাঁদের উদ্ধারের তোড়জোড় শুরু হয়ে যায়। বিসিসিএলের আওতাধীন এই কয়লাখনিতে পৌঁছন আধিকারিকরা।
কর্তৃপক্ষের পাশাপাশি স্থানীয় বিজেপি নেতৃত্বও কয়লাখনিতে পৌঁছয়। বিজেপি নেতৃত্বের দাবি, প্রতিদিন রাতে ব্যাপকভাবে কয়লা চুরি হয় এলাকায়। স্থানীয় পুলিশ প্রশাসন, খনি কর্তৃপক্ষের একাংশ, সিআইএসএফের যোগসাজসে এই কয়লা পাচার চলে বলে তাঁদের অভিযোগ। বিজেপি নেতৃত্বের দাবি, এলাকায় এমন ঘটনা ঘটেই চলেছে। আর প্রাণ যাচ্ছে সাধারণ মানুষের। চাপা পড়ে থাকা মানুষদের অবিলম্বে উদ্ধারের দাবি জানিয়েছে তারা। অপর দিকে এ বিষয়ে খনি কর্তৃপক্ষ মুখে কুলুপ এঁটেছে।
আরও পড়ুন – ফাঁক বুঝে ভরা এজলাস থেকে ফাঁক গলে পালাল আসামী
উল্লেখ্য, রবিবার পশ্চিম বর্ধমানের আসানসোলে এক বৈধ কয়লাখনিতে আচমকাই ধস নামে। প্রায় ১০ জনের চাপা পড়ে থাকার আশঙ্কা বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। আসানসোলের কুলটি থানার অন্তর্গত বাংলা-ঝাড়খণ্ড সীমান্তবর্তী এলাকার দামাগরিয়া খোলামুখ কয়লাখনিতে ধসের ঘটনা ঘটে। চাঞ্চল্য ছঢ়িয়ে পড়ে এলাকায়। সূত্রের খবর, নিত্যদিনের মত প্রচুর মানুষ কয়লা কাটতে নেমেছিল রবিরার ভোরে।
কিন্তু খনির ভিতরে অবৈধভাবে কয়লা কাটার কারণে ধস নামতে শুরু করে। যাঁরা রাতের অন্ধকারে কয়লা খনিতে কয়লা কাটতে নেমেছিলেন, তাঁরা সবাই বেরিয়ে আসতে পারেননি। কয়লা খনির ধসে আটকে পড়েন ১০ জন শ্রমিক। তাঁদের চাপা পড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা প্রবল। এর পর এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে। তাঁদের উদ্ধারের তোড়জোড় শুরু হয়ে যায়। বিসিসিএলের আওতাধীন এই কয়লাখনিতে পৌঁছন আধিকারিকরা।