কয়েকমাস পর করোনা থাবা, এর জেরে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করা হলো জলপাইগুড়ি গভর্নমেন্ট ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের পঠন পাঠন

কয়েকমাস পর করোনা থাবা, এর জেরে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করা হলো জলপাইগুড়ি গভর্নমেন্ট ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের পঠন পাঠন

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

কয়েকমাস পর করোনা থাবা, এর জেরে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করা হলো জলপাইগুড়ি গভর্নমেন্ট ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের পঠন পাঠন। শুক্রবার গভীর রাতে কলেজের ওয়েবসাইটে নোটিশ দিয়ে জানিয়ে দিল কলেজ কর্তৃপক্ষ। এবার গভর্নমেন্ট ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের হোস্টেলে থাকা কয়েকজন ছাত্রের শরীরে করোনার জীবাণুর সন্ধান মিলেছে বলে দাবি।

 

আক্রান্তরা সকলেই দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র। জেলা হাসপাতালের কোভিড বিভাগে ভর্তি আছেন আক্রান্ত ছাত্ররা। কয়েকদিন আগে কলেজের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হয়েছিল, সংক্রমণ আরও ছড়িয়েছে বলে অনুমান। এদিকে আরও কয়েকজন ছাত্রের করোনার উপর্সগ দেখা দিয়েছে, তাঁদের আলাদা রাখার পাশাপাশি করোনা পরীক্ষার ব্যবস্থা করা হয়। নতুন করে ছাত্ররা আক্রান্ত হতেই উদ্বেগ বেড়েছে জেলা স্বাস্থ্য দফতরের।

 

যদিও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের দাবি, বিশ্ববাংলা ক্রীড়াঙ্গনের কোভিড হাসপাতাল বন্ধ করা হয়েছে। সদর হাসপাতালে দশ শয্যার কোভিড বিভাগ রয়েছে। সেখানেই চিকিৎসা চলছে আক্রান্তদের। কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র পর্নাভ্য দাস বলেন,”অনেক ছাত্র এক সঙ্গে থাকি। সংক্রমণ ছড়াতে পারে, কলেজ কর্তৃপক্ষ কোন পদক্ষেপ গ্রহন করুক।” এদিকে কলেজের অধ্যক্ষ অমিতাভ রায় বলেন,” কয়েকজন করোনা আক্রান্ত হয়েছে। সংক্রমণ যেন না ছড়ায় সেদিকে খেয়াল রাখা হচ্ছে।”

আরও পড়ুন – এক গৃহবধুর রহস্য মৃত্যু ঘিরে চাঞ্চল্য

উল্লেখ্য, কয়েকমাস পর করোনা থাবা, এর জেরে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করা হলো জলপাইগুড়ি গভর্নমেন্ট ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের পঠন পাঠন। শুক্রবার গভীর রাতে কলেজের ওয়েবসাইটে নোটিশ দিয়ে জানিয়ে দিল কলেজ কর্তৃপক্ষ। এবার গভর্নমেন্ট ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের হোস্টেলে থাকা কয়েকজন ছাত্রের শরীরে করোনার জীবাণুর সন্ধান মিলেছে বলে দাবি। আক্রান্তরা সকলেই দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র। জেলা হাসপাতালের কোভিড বিভাগে ভর্তি আছেন আক্রান্ত ছাত্ররা।

 

কয়েকদিন আগে কলেজের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হয়েছিল, সংক্রমণ আরও ছড়িয়েছে বলে অনুমান। এদিকে আরও কয়েকজন ছাত্রের করোনার উপর্সগ দেখা দিয়েছে, তাঁদের আলাদা রাখার পাশাপাশি করোনা পরীক্ষার ব্যবস্থা করা হয়। নতুন করে ছাত্ররা আক্রান্ত হতেই উদ্বেগ বেড়েছে জেলা স্বাস্থ্য দফতরের। যদিও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের দাবি, বিশ্ববাংলা ক্রীড়াঙ্গনের কোভিড হাসপাতাল বন্ধ করা হয়েছে। সদর হাসপাতালে দশ শয্যার কোভিড বিভাগ রয়েছে। সেখানেই চিকিৎসা চলছে আক্রান্তদের। কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র পর্নাভ্য দাস বলেন,”অনেক ছাত্র এক সঙ্গে থাকি।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top