খবরের জেরে নিয়ম মাফিক ক্লাস এবং প্রার্থনা হচ্ছে বিদ্যালয়ে, সময়ে আসছেন শিক্ষকরা

খবরের জেরে নিয়ম মাফিক ক্লাস এবং প্রার্থনা হচ্ছে বিদ্যালয়ে, সময়ে আসছেন শিক্ষকরা

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram

খবরের জেরে নিয়ম মাফিক ক্লাস এবং প্রার্থনা হচ্ছে বিদ্যালয়ে, সময়ে আসছেন শিক্ষকরা, শুরু হয়েছে ফাটল সংস্কারের কাজ। খবরের জের। নড়েচড়ে বসল প্রশাসন। জেলাশাসকের নির্দেশে নিয়ম মাফিক বিদ্যালয় চালাতে তৎপর বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। সংবাদ মাধ্যমকে ধন্যবাদ অভিভাবকদের। “ঠেলায় না পড়লে বিড়াল গেছে ওঠে না”। মন্তব্য অভিভাবকদের। কয়েকদিন ধরেই খবরের শিরোনামে ছিল হরিশ্চন্দ্রপুর থানা এলাকার হলদিবাড়ি প্রাথমিক বিদ্যালয়।

 

বিতর্ক যেন পিছু ছাড়ছিল না এই বিদ্যালয়কে। অভিভাবকদের অভিযোগ ছিল সঠিক ভাবে বিদ্যালয়ে আসেন না শিক্ষকরা। নিয়মিত ভাবে হয় না জাতীয় সঙ্গীত। বিদ্যালয়ের ভেতরে খোলা হয়েছিল ন্যায্য মূল্যের দোকান। যে দোকান খুলেছিল বিদ্যালয়েরই শিক্ষক। বিদ্যালয় ঝাড় দেওয়ানো হতো বাচ্চাদের দ্বারা। ওই বিদ্যালয়েরই শিক্ষক তৃণমূলের ব্লক সভাপতি মানিক দাস আসতেন না নিয়মিত। এই নিয়ে বিক্ষোভ দেখিয়ে ছিলেন বিদ্যালয়ের অভিভাবকরা। এদিকে শ্রেণিকক্ষের ছাদে ফাটল থাকায় আতঙ্কে বিদ্যালয়ে আসছিল না পড়ুয়ারা।

 

ভবন নির্মাণের সময় কাজ অসম্পূর্ণ রেখেছিল ঠিকাদার তথা তৃণমূল নেতা দ্রোণাচার্য ব্যানার্জি।সংবাদ মাধ্যমের সামনেই এই অভিযোগ জানায় বিদ্যালয়ে কর্তৃপক্ষ। সমস্ত খবর প্রচারিত হয় সংবাদ মাধ্যমে। ঘটনার তদন্ত করে পদক্ষেপ নেওয়ার নির্দেশ দেন জেলাশাসক নীতিন সিংহানিয়া। তারপরেই নড়েচরে বসে প্রশাসন এবং বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। বিদ্যালয়ে নিয়ম মাফিক সঠিক ভাবে শুরু হয়েছে ক্লাস।

আরও পড়ুন – রাহুল গান্ধীর ”পাপ্পু’ নামটা এবার কাটল, বিজেপির ঘুম উড়ল

উল্লেখ্য, খবরের জের। নড়েচড়ে বসল প্রশাসন। জেলাশাসকের নির্দেশে নিয়ম মাফিক বিদ্যালয় চালাতে তৎপর বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। সংবাদ মাধ্যমকে ধন্যবাদ অভিভাবকদের। “ঠেলায় না পড়লে বিড়াল গেছে ওঠে না”। মন্তব্য অভিভাবকদের। কয়েকদিন ধরেই খবরের শিরোনামে ছিল হরিশ্চন্দ্রপুর থানা এলাকার হলদিবাড়ি প্রাথমিক বিদ্যালয়। বিতর্ক যেন পিছু ছাড়ছিল না এই বিদ্যালয়কে। অভিভাবকদের অভিযোগ ছিল সঠিক ভাবে বিদ্যালয়ে আসেন না শিক্ষকরা। নিয়মিত ভাবে হয় না জাতীয় সঙ্গীত।

 

বিদ্যালয়ের ভেতরে খোলা হয়েছিল ন্যায্য মূল্যের দোকান। যে দোকান খুলেছিল বিদ্যালয়েরই শিক্ষক। বিদ্যালয় ঝাড় দেওয়ানো হতো বাচ্চাদের দ্বারা। ওই বিদ্যালয়েরই শিক্ষক তৃণমূলের ব্লক সভাপতি মানিক দাস আসতেন না নিয়মিত। এই নিয়ে বিক্ষোভ দেখিয়ে ছিলেন বিদ্যালয়ের অভিভাবকরা। এদিকে শ্রেণিকক্ষের ছাদে ফাটল থাকায় আতঙ্কে বিদ্যালয়ে আসছিল না পড়ুয়ারা। ভবন নির্মাণের সময় কাজ অসম্পূর্ণ রেখেছিল ঠিকাদার তথা তৃণমূল নেতা দ্রোণাচার্য ব্যানার্জি।সংবাদ মাধ্যমের সামনেই এই অভিযোগ জানায় বিদ্যালয়ে কর্তৃপক্ষ।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top