বালুরঘাট ব্লকের খরাপ্রবণ ৬ টি এলাকায় চালু হল বৃহৎ নদী সেচ প্রকল্প। রবি শস্য চাষের সুবিদার্থেই বিশেষভাবে এই জলসেচের উদ্যোগ জেলার সংশ্লিষ্ট দফতরের। খুশি বালুরঘাট ব্লকের বিস্তীর্ণ এলাকার চাষিরা। সাধারণত গম, মসুরী ডাল, যব, পেঁয়াজ, মটরশুটি ইত্যাদি ফসলকে প্রধান রবিশস্য হিসেবে বিবেচনা করা হয়। জানুয়ারি থেকে মার্চ মাসে এই চাষগুলো হয়ে থাকে।
তবে কৃষি প্রধান দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায় এই মরশুমে বহু জমিতে বোরো ধান চাষ করেন চাষিরা। এছাড়া গম ও অনান্য রবি শস্যও চাষ হয়। এক্ষেত্রে প্রচুর জলের প্রয়োজন হয়। এই মরশুমে খাল বিল সাধারণ জলাশয় শুকিয়ে যায়। ডিপ-টিউবওয়েল ব্যবহার করে মাটির নীচ থেকে জল তুলে সেচ দেওয়া হয়ে থাকে। কিন্ত নানা কারণে সেই জল পাওয়া দুস্কর হয় বহু চাষির।
আর ও পড়ুন সুন্দরবনে ফের বাঘের শিকার হলেন এক মত্স্যজীবী
সেদিকে লক্ষ্য রেখেই বালুরঘাট ব্লকে ৬ টি ক্ষরাপ্রবন এলাকায় বৃহৎ নদী সেচ প্রকল্প চালু করল ওয়াটার রিসোর্স ইনভেস্টিগেশন ডেভলপমেন্ট ডিপার্টমেন্ট বা ডাবলুআরআইডিডি। এই দফতরের আধিকারিক অনুশঙ্কর মন্ডল বলেন, যন্ত্র ও পাইপ লাইনের মাধ্যমে নদী থেকে জল তুলে তা বিস্তীর্ণ এলাকার কৃষি জমি দেওয়ার ব্যবস্থাটি হল বৃহৎ নদী সেচ প্রকল্প।
শহরতলি, চককাশি, রাজাপুর, গঙ্গাসাগর এবং শাহাজাতপুর এলাকায় এই প্রকল্প বসানো হয়েছে প্রায় দেড়কোটি টাকা ব্যয়ে। প্রতিটি কেন্দ্র থেকে হাজারের অধিক করে চাষি উপকৃত হবেন। চাষাবাদ বাড়বে এই জল সেচের কারণে। জেলা ভিত্তিক প্রকল্পটি হাতে নেওয়া হবে পরবর্তীতে।
উল্লেখ্য, বালুরঘাট ব্লকের খরাপ্রবণ ৬ টি এলাকায় চালু হল বৃহৎ নদী সেচ প্রকল্প। রবি শস্য চাষের সুবিদার্থেই বিশেষভাবে এই জলসেচের উদ্যোগ জেলার সংশ্লিষ্ট দফতরের। খুশি বালুরঘাট ব্লকের বিস্তীর্ণ এলাকার চাষিরা। সাধারণত গম, মসুরী ডাল, যব, পেঁয়াজ, মটরশুটি ইত্যাদি ফসলকে প্রধান রবিশস্য হিসেবে বিবেচনা করা হয়। জানুয়ারি থেকে মার্চ মাসে এই চাষগুলো হয়ে থাকে। তবে কৃষি প্রধান দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায় এই মরশুমে বহু জমিতে বোরো ধান চাষ করেন চাষিরা।
এছাড়া গম ও অনান্য রবি শস্যও চাষ হয়। এক্ষেত্রে প্রচুর জলের প্রয়োজন হয়। এই মরশুমে খাল বিল সাধারণ জলাশয় শুকিয়ে যায়। ডিপ-টিউবওয়েল ব্যবহার করে মাটির নীচ থেকে জল তুলে সেচ দেওয়া হয়ে থাকে। কিন্ত নানা কারণে সেই জল পাওয়া দুস্কর হয় বহু চাষির।