Deprecated: version_compare(): Passing null to parameter #2 ($version2) of type string is deprecated in /home/u517603494/domains/shinetv.in/public_html/wp-content/plugins/elementor/core/experiments/manager.php on line 170
After receiving ration card, 50 families smiled instructions food minister

খাদ্যমন্ত্রীর নির্দেশে ৫০টি পরিবারের হাসি ফুটল রেশন কার্ড পাওয়ার পরে

খাদ্যমন্ত্রীর নির্দেশে ৫০টি পরিবারের হাসি ফুটল রেশন কার্ড পাওয়ার পরে

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
খাদ্যমন্ত্রীর

খাদ্যমন্ত্রীর নির্দেশে ৫০টি পরিবারের হাসি ফুটল রেশন কার্ড পাওয়ার পরে।  করোনা মহামারী দীর্ঘ লকডাউন, তার ওপরে নির্বাচন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাদের বিভিন্ন উস্কানিমূলক মন্তব্য। কোন একটি রাজনৈতিক দল বলেছিলেন নো ফুড কাড ১০, নম্বর ফর্মে সই না করলে এনআরসির আওতায় পরতে হবে। সেই ভয়েতে বসিহাট মহাকুমার বসিহাট পৌরসভার ১৩এবং ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের সরদার আটি সব সম্প্রদায়ের মিলে মোট ৫০, টি পরিবার দীর্ঘ দুই বছর রেশন পাচ্ছেন না।

 

২০২১, এর নির্বাচনের আগে এই ভয় দেখানোর পরে অসহায় মধ্যে পড়েছিল দুস্ত পরিবার গুলি। যে সময় রাজ্যের প্রতিটা মানুষ বিনামূল্যে রেশনের চাল গম আটা পাচ্ছেন। তখন এই অসহায় পরিবারগুলো দিন আনা দিন খাওয়া দৈনন্দিক জীবনে কাজ হারিয়ে অসহায় মধ্যে পড়েছিল। ঠিকমতো খাবার জোগাতে পাচ্ছিল না দীর্ঘ দুই বছর। এই কথা জানার পর সংখ্যালঘু সেলের-সভাপতি রেহান আহমেদ খুরেশি পুরো বিষয়টা বসিরহাটের দক্ষিণের বিধায়ক সপ্তসী বন্দ্যোপাধ্যায়, বসিরহাট পৌরসভার পৌর প্রশাসক অসিন মজুমদার কে জানায়।

 

এদের সহযোগিতায় রাজ্যের খাদ্যমন্ত্রী রথীন ঘোষ কে পূর্ণাঙ্গ একটি তালিকা তৈরি করে দেওয়া হয়।তারপর অবশেষে হাসি পরিবারগুলোর মুখে। রবিবার রাত্রিবেলায় মঞ্চে তুলে তাদের হাতে রেশন কার্ডের প্রতিলিপি তুলে দেয়া হলো। এই কাগজ পাওয়ার পর তাদের মুখে হাসি ফুটল। খুব অসহায় দরিদ্র তার মধ্যে দিন কাটাতে হচ্ছিল পরিবারগুলোর। পাশাপাশি দুই বছর কোন সরকারি সুযোগ-সুবিধা পাচ্ছেন না । এছাড়া অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা তারা পাবে।

 

আর ও পড়ুন    কামারহাটিতে তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দের জেরে রণক্ষেত্র, জখম দুপক্ষের বেশ কয়েকজন

 

বসিরহাটের দক্ষিণের বিধায়ক সপ্তসী ব্যানার্জি বলেন, করোনাকালে যখন বিনামূল্যে সবাই বিনামূল্যে রেশন পাচ্ছেন, তখন কোন একটি একটি রাজনৈতিক দলের প্ররোচনায় পা দিয়েছিল। যার ফলে তারা রেশন কার্ডের ১০,নম্বর ফর্ম নো ফুড কাডের সই করেছিল। যার কারণে দীর্ঘ দুই বছর তারা কোনো বিনামূল্যে রেশন পাচ্ছে না। আমরা সাধারণ মানুষের পাশে আছি। আমাদের নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সব রকম সুযোগ-সুবিধা দিচ্ছে। রেশন কার্ড প্রতিলিপিতে পেয়ে রীতিমত খুশি ওদের হাসি ফুটেছে ।

 

উপভোক্তা আকবর গাজী বলেন, এনআরসি, এনআরসি করে আমরা ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম। তাই বাধ্য হয়ে নো ফুড কাডে স‌ই করেছিলাম। ঘোর লকডাউনে রাজ্যের মানুষ যখন বিনামূল্যে রেশন পাচ্ছে তখন আমরা হতাশা মধ্যে পড়ে গিয়েছিলাম। কিভাবে সংসার চালাবো ছোট বাচ্চাদের মুখে অন্ন জোগায় বুঝে উঠতে পারছিলাম না। খুব কষ্টের মধ্যে দিন গুজরান করতে হয়েছিল। অবশেষে রেশন কার্ড পেয়ে আমরা রীতিমতো খুশি আনন্দিত। ধন্যবাদ দিয়েছে রাজ্য সরকারকে।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top