মেখলিগঞ্জ মহকুমা খাদ্য দপ্তরের সামনে বিক্ষোভ। গভীর রাতেও খোলা রয়েছে মেখলিগঞ্জ মহকুমা খাদ্য নিগমের করণ আর তা নিয়েই চরম দন্দ্ব এলাকাবাসীর মনে। রাত্রে অফিসে চোর ঢুকেছে এই সন্দেহে অফিসের সামনে জড়ো হন এলাকাবাসী। এরপরেই অফিস থেকে বেরিয়ে আসেন খাদ্য দপ্তরের আধিকারিকেরা। গোটা বিষয়টি নিয়ে সন্দেহ জাগে সাধারণ মানুষের মধ্যে। দপ্তরের সামনে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন উপস্থিত সাধারণ মানুষ। পরে অফিসের দরজা বন্ধ করে পুলিশে খবর দেন এলাকার সাধারণ মানুষ। খবর পেয়ে ঘটনায় পৌছায় মেখলিগঞ্জ থানার পুলিশ। যদিও তারপর আধিকারিকরা বেরিয়ে যান অফিস থেকে। সংবাদ মাধ্যমের সামনে তারা কিছু বলতে চাননি।
বিরোধীদের দাবি কি এমন প্রয়োজন যার জন্য গভীর রাত পর্যন্ত অফিস খুলে রেখে কাজ করতে হচ্ছিল তার কোন সদউত্তর নেই। বিরোধীরা দাবি করেন বামেদের খাদ্যমন্ত্রী থাকার সময় পরের অধিকারী অন্যায় ভাবে অনেক রেশন কার্ড থেকে শুরু করে দুর্নীতির সাথে যুক্ত ছিলেন সেই সমস্ত তথ্য প্রমাণ লোপাঠ করার চেষ্টা করছিল আধিকারিকরা। যদিও শাসক দলের পক্ষ থেকে অভিযোগ অস্বীকার করা হয়। ঘটনার জেরে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়ায় এলাকায়। প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে কি কারনে এত রাত পর্যন্ত অফিস খুলে রেখে কাজ করছিল আধিকারিকরা ?
আরও পড়ুন – ফের দালালসহ বাংলাদেশি গ্রেফতার, সীমান্তে নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন
উল্লেখ্য, গভীর রাতেও খোলা রয়েছে মেখলিগঞ্জ মহকুমা খাদ্য নিগমের করণ আর তা নিয়েই চরম দন্দ্ব এলাকাবাসীর মনে। রাত্রে অফিসে চোর ঢুকেছে এই সন্দেহে অফিসের সামনে জড়ো হন এলাকাবাসী। এরপরেই অফিস থেকে বেরিয়ে আসেন খাদ্য দপ্তরের আধিকারিকেরা। গোটা বিষয়টি নিয়ে সন্দেহ জাগে সাধারণ মানুষের মধ্যে। দপ্তরের সামনে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন উপস্থিত সাধারণ মানুষ। পরে অফিসের দরজা বন্ধ করে পুলিশে খবর দেন এলাকার সাধারণ মানুষ। খবর পেয়ে ঘটনায় পৌছায় মেখলিগঞ্জ থানার পুলিশ। যদিও তারপর আধিকারিকরা বেরিয়ে যান অফিস থেকে।
সংবাদ মাধ্যমের সামনে তারা কিছু বলতে চাননি। বিরোধীদের দাবি কি এমন প্রয়োজন যার জন্য গভীর রাত পর্যন্ত অফিস খুলে রেখে কাজ করতে হচ্ছিল তার কোন সদউত্তর নেই। বিরোধীরা দাবি করেন বামেদের খাদ্যমন্ত্রী থাকার সময় পরের অধিকারী অন্যায় ভাবে অনেক রেশন কার্ড থেকে শুরু করে দুর্নীতির সাথে যুক্ত ছিলেন সেই সমস্ত তথ্য প্রমাণ লোপাঠ করার চেষ্টা করছিল আধিকারিকরা।