বিজেপি নেতাকে পিটিয়ে খুনের অভিযোগ উঠলো। নিজের জেলাতেই বিজেপি নেতাকে পিটিয়ে খুনের অভিযোগ উঠেছে। ঘটনাটি ঘটেছে পূর্ব মেদিনীপুরের ভগবানপুরে।পুলিশ জানিয়েছে, ভগবানপুর ১ ব্লকের মহম্মদপুর গ্রামের বাসিন্দা ওই বিজেপি নেতা। নাম চন্দন মাইতি ওরফে শম্ভু। ভাইফোঁটার দিন রাত ৮টা নাগাদ তাঁকে কয়েকজন বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে যায়।
তারপর থেকেই আর বাড়ি ফেরেননি। খোঁজাখুঁজির পর তাঁকে রাস্তার ধারে ক্ষতবিক্ষত অবস্থায় পাওয়া যায়। স্থানীয়রা দেখতে পেয়েই শম্ভুকে প্রথমে ভগবানপুর হাসপাতালে নিয়ে যায়। কিন্তু শারীরিক অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তমলুক জেলা সদর হাসপাতালে তাঁকে স্থানান্তরিত করা হয়।
আর ও পড়ুন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়-এর জন্মদিন পালন
সূত্রের খবর, শম্ভুকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাথারি কোপানো হয়েছে। তবে এই ঘটনার পিছনে আদৌ কোনও রাজনৈতিক কারণ আছে কি না তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ।বিজেপির অভিযোগ, ঘটনার পিছনে রয়েছে তৃণমূল। বিধানসভা ভোটের সময় থেকেই শম্ভু তৃণমূলের নিশানায় ছিলেন বলে অভিযোগ। এ বারের ভোটে ভগবানপুর আসনে তৃণমূলকে হারিয়ে জয়ী হন বিজেপি প্রার্থী। সেই ক্ষোভেই এই খুন বলে দাবি বিজেপির।
যদিও বিজেপির অভিযোগ মানতে নারাজ রাজ্য শাসক দল। তৃণমূলের কাঁথি সাংগঠনিক জেলার চেয়ারম্যান অভিজিৎ দাসের কথায়, ‘এই ঘটনার সঙ্গে তৃণমূলের কোনও যোগ নেই। এলাকা দখল ঘিরে বিজেপির অর্ন্তদ্বন্দ্ব চলছে বহুদিন ধরে। এটা তারই ফল।’ তবে এই খুনের পিছনে কে বা কারা রয়েছে, তা তদন্তের পরই জানা যাবে বলে আশাবাদী পুলিশ।
উল্লেখ্য,বিজেপি নেতাকে পিটিয়ে খুনের অভিযোগ উঠলো। নিজের জেলাতেই বিজেপি নেতাকে পিটিয়ে খুনের অভিযোগ উঠেছে। ঘটনাটি ঘটেছে পূর্ব মেদিনীপুরের ভগবানপুরে।পুলিশ জানিয়েছে, ভগবানপুর ১ ব্লকের মহম্মদপুর গ্রামের বাসিন্দা ওই বিজেপি নেতা। নাম চন্দন মাইতি ওরফে শম্ভু।
ভাইফোঁটার দিন রাত ৮টা নাগাদ তাঁকে কয়েকজন বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে যায়। তারপর থেকেই আর বাড়ি ফেরেননি। খোঁজাখুঁজির পর তাঁকে রাস্তার ধারে ক্ষতবিক্ষত অবস্থায় পাওয়া যায়। স্থানীয়রা দেখতে পেয়েই শম্ভুকে প্রথমে ভগবানপুর হাসপাতালে নিয়ে যায়। কিন্তু শারীরিক অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তমলুক জেলা সদর হাসপাতালে তাঁকে স্থানান্তরিত করা হয়।