নতুনভাবে সেজে উঠছে গড়চুমুক পর্যটন কেন্দ্র

নতুনভাবে সেজে উঠছে গড়চুমুক পর্যটন কেন্দ্র

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
Print
Telegram
গড়চুমুক

নতুনভাবে সেজে উঠছে গড়চুমুক পর্যটন কেন্দ্র। হাওড়া জেলা পরিষদ ও বন দপ্তর সূত্রে খবর সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আগামী বছরের মাঝামাঝি গড়চুমুক পর্যটন কেন্দ্রে রয়েল বেঙ্গল টাইগারের দেখা দিতে পারে।রাজ্যের পর্যটন মানচিত্র গড়চুমুক পর্যটন কেন্দ্র একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ জায়গা। হুগলি ও দামোদরের সংযোগস্থলে ১৯৯১ সালে গড়ে ওঠা এই পর্যটন কেন্দ্রে নদী তীরবর্তী সৌন্দর্য উপভোগ করা ছাড়াও পিকনিকের মজা উপভোগ করতে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে পর্যটকরা ছুটে আসে এই পর্যটন কেন্দ্রে।

 

পর্যটকদের কাছে পর্যটন কেন্দ্রটিকে আকর্ষনীয় করে তুলতে ২০০৮ সালে গড়ে ওঠে মিনি জু। নিয়ে আসা হয় হরিণ, কুমির, ময়ূর, সজারু সহ বিভিন্ন পাখি। পর্যটকদের কাছে আকর্ষণীয় হয়ে ওঠে এই মিনি জু। তবে ঘূর্ণিঝড়ের পাশাপাশি কোভিডের ধাক্কায় কিছুটা বেসামাল হয়ে পড়ে এই পর্যটন কেন্দ্র। দীর্ঘদিন বন্ধ থাকে এটি।

 

যদিও সম্প্রতি পর্যটন কেন্দ্রটিকে খোলার পাশাপাশি এটিকে নতুনভাবে সাজিয়ে তোলার পরিকল্পনা করা হয়। হাওড়া জেলা পরিষদ সূত্রের খবর পর্যটন কেন্দ্রে থাকা মিনি জু কে স্মল জুতে রূপান্তরিত করা হচ্ছে পাশাপাশি তৈরি করা হচ্ছে বোটানিকাল পার্ক। হাওড়া জেলা পরিষদের সহকারি সভাধিপতি অজয় ভট্টাচার্য জানান স্মল জুতে বাঘ, ভাল্লুক, হায়না,জেব্রার পাশাপাশি নানা ধরনের পাখি আনা হবে।

 

পর্যটন কেন্দ্রে আনা সম্পর্কে হাওড়া হুগলি বন বিভাগীয় আধিকারিক রাজু সরকার জানান গড়চুমুকে বাঘ আনার জন্য একটি মাস্টার প্ল্যান তৈরি করা হয়েছে। সিটি সেন্ট্রাল জু অথরিটির কাছে পাঠানো হয়েছে। বাঘের জন্য আমরা প্রয়োজনীয় এনক্লোজার বানিয়েছি। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আগামী বছর গড়চুমুক পর্যটকরা রয়েল বেঙ্গল টাইগার দেখতে পাবে বলে জানান রাজু সরকার।

 

আর ও   পড়ুন    ট্রেনে চেপেই উত্তরবঙ্গে যাবেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

 

উল্লেখ্য,নতুনভাবে সেজে উঠছে গড়চুমুক পর্যটন কেন্দ্র। হাওড়া জেলা পরিষদ ও বন দপ্তর সূত্রে খবর সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আগামী বছরের মাঝামাঝি গড়চুমুক পর্যটন কেন্দ্রে রয়েল বেঙ্গল টাইগারের দেখা দিতে পারে।রাজ্যের পর্যটন মানচিত্র গড়চুমুক পর্যটন কেন্দ্র একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ জায়গা। হুগলি ও দামোদরের সংযোগস্থলে ১৯৯১ সালে গড়ে ওঠা এই পর্যটন কেন্দ্রে নদী তীরবর্তী সৌন্দর্য উপভোগ করা ছাড়াও পিকনিকের মজা উপভোগ করতে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে পর্যটকরা ছুটে আসে এই পর্যটন কেন্দ্রে।পর্যটকদের কাছে পর্যটন কেন্দ্রটিকে আকর্ষনীয় করে তুলতে ২০০৮ সালে গড়ে ওঠে মিনি জু। নিয়ে আসা হয় হরিণ, কুমির, ময়ূর, সজারু সহ বিভিন্ন পাখি।

 

পর্যটকদের কাছে আকর্ষণীয় হয়ে ওঠে এই মিনি জু। তবে ঘূর্ণিঝড়ের পাশাপাশি কোভিডের ধাক্কায় কিছুটা বেসামাল হয়ে পড়ে এই পর্যটন কেন্দ্র। দীর্ঘদিন বন্ধ থাকে এটি।যদিও সম্প্রতি পর্যটন কেন্দ্রটিকে খোলার পাশাপাশি এটিকে নতুনভাবে সাজিয়ে তোলার পরিকল্পনা করা হয়। হাওড়া জেলা পরিষদ সূত্রের খবর পর্যটন কেন্দ্রে থাকা মিনি জু কে স্মল জুতে রূপান্তরিত করা হচ্ছে পাশাপাশি তৈরি করা হচ্ছে বোটানিকাল পার্ক। হাওড়া জেলা পরিষদের সহকারি সভাধিপতি অজয় ভট্টাচার্য জানান স্মল জুতে বাঘ, ভাল্লুক, হায়না,জেব্রার পাশাপাশি নানা ধরনের পাখি আনা হবে।

RECOMMENDED FOR YOU.....

Scroll to Top